ক্ষমতার পালাবদলে পুলিশ বাহিনীতে ব্যাপক রদবদল ও পদন্নোতির মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো চারজন পুলিশ সুপার ও একজন ডিআইজিকে চাকরিতে ফিনিয়ে এনেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) আলাদা পাঁচটি প্রজ্ঞাপন জারি করে তাদের কর্মস্থলে ফেরানোর কথা জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। অবসরে যাওয়ার সময় থেকে চাকরিতে পুনর্বহাল হওয়া পর্যন্ত সময়ে তারা ‘কর্মরত ছিলেন’ বলে গণ্য করা হবে।
পাঁচজনের মধ্যে রাজশাহী সারদা পুলিশ একাডেমির ডিআইজি মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে ২০২০ সালের ৯ অগাস্ট থেকে, রাজশাহী রেঞ্জে সংযুক্ত পুলিশ সুপার মো. আলী হোসেন ফকিরকে ২০২২ সালের ১৬ নভেম্বর থেকে, সিআইডির পুলিশ সুপার দেলোয়ার হোসেন মিয়াকে ২০২২ সালের ১৮ অক্টোবর থেকে, ট্রাফিক অ্যান্ড ড্রাইভিং স্কুলের পুলিশ সুপার জিল্লুর রহমানকে ২০২২ সালের ১৬ নভেম্বর থেকে এবং সিআইডির পুলিশ সুপার নাজমুল করিম খানকে ২০২৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে চাকরিতে পুর্নবহাল করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জনস্বার্থে অবসর প্রদানের তারিখ থেকে পুনর্বহালের আগ পর্যন্ত সময়কে কর্মরত গণ্য করে তাদের বকেয়া বেতন-ভাতা, পদোন্নতি এবং চাকরির অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বিধি মোতবেক পাবেন।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) আলাদা পাঁচটি প্রজ্ঞাপন জারি করে তাদের কর্মস্থলে ফেরানোর কথা জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। অবসরে যাওয়ার সময় থেকে চাকরিতে পুনর্বহাল হওয়া পর্যন্ত সময়ে তারা ‘কর্মরত ছিলেন’ বলে গণ্য করা হবে।
পাঁচজনের মধ্যে রাজশাহী সারদা পুলিশ একাডেমির ডিআইজি মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে ২০২০ সালের ৯ অগাস্ট থেকে, রাজশাহী রেঞ্জে সংযুক্ত পুলিশ সুপার মো. আলী হোসেন ফকিরকে ২০২২ সালের ১৬ নভেম্বর থেকে, সিআইডির পুলিশ সুপার দেলোয়ার হোসেন মিয়াকে ২০২২ সালের ১৮ অক্টোবর থেকে, ট্রাফিক অ্যান্ড ড্রাইভিং স্কুলের পুলিশ সুপার জিল্লুর রহমানকে ২০২২ সালের ১৬ নভেম্বর থেকে এবং সিআইডির পুলিশ সুপার নাজমুল করিম খানকে ২০২৩ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে চাকরিতে পুর্নবহাল করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জনস্বার্থে অবসর প্রদানের তারিখ থেকে পুনর্বহালের আগ পর্যন্ত সময়কে কর্মরত গণ্য করে তাদের বকেয়া বেতন-ভাতা, পদোন্নতি এবং চাকরির অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বিধি মোতবেক পাবেন।