নাটোরের নলডাঙ্গার হালতি বিলের অভয়াশ্রমে অবৈধভাবে মাছ শিকার করার সময় তিন লক্ষাধিক টাকা মূল্যের শতাধিক হুইল-বড়শি জব্দ করেছে উপজেলা মৎস্য বিভাগ ও উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। সোমবার (২৬ আগস্ট) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলার হালতি বিলে অভয়াশ্রমে অভিযান পরিচালনা করে এ হুইল-বড়শিগুলো জব্দ করা হয়।
এই শতাধিক হুইল-বড়শির অনুমানিক মূল্য প্রায় তিন লাখ টাকা। পরে জব্দকৃত হুইল-বড়শিগুলো আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।
এতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আশিকুর রহমান। এ সময় নাটোর জেলা মৎস কর্মকতা ড. মো. আবুল কালাম আজাদ, নলডাঙ্গা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার, নলডাঙ্গা সাব-জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মো. আল ইমরান আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কিছু অসাধু ব্যক্তি অভয়াশ্রমের ভিতর এসে মাছ শিকার করছিল, এমন অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার দুপুরের পর থেকে উপজেলার হালতি বিলে অভয়াশ্রম (টাংকি) অভিযান পরিচালনা করে এ হুইল-বড়শিগুলো জব্দ করা হয়। এই শতাধিক হুইল-বড়শির অনুমানিক মূল্য প্রায় তিন লাখ টাকা। পরে জব্দকৃত হুইল-বড়শিগুলো জনসম্মুখে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।
এই শতাধিক হুইল-বড়শির অনুমানিক মূল্য প্রায় তিন লাখ টাকা। পরে জব্দকৃত হুইল-বড়শিগুলো আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।
এতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আশিকুর রহমান। এ সময় নাটোর জেলা মৎস কর্মকতা ড. মো. আবুল কালাম আজাদ, নলডাঙ্গা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার, নলডাঙ্গা সাব-জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মো. আল ইমরান আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কিছু অসাধু ব্যক্তি অভয়াশ্রমের ভিতর এসে মাছ শিকার করছিল, এমন অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার দুপুরের পর থেকে উপজেলার হালতি বিলে অভয়াশ্রম (টাংকি) অভিযান পরিচালনা করে এ হুইল-বড়শিগুলো জব্দ করা হয়। এই শতাধিক হুইল-বড়শির অনুমানিক মূল্য প্রায় তিন লাখ টাকা। পরে জব্দকৃত হুইল-বড়শিগুলো জনসম্মুখে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।