ছাত্র-জনতার বিজয়কে পরাজিত শক্তি নস্যাৎ করতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সোমবার (২৬ আগষ্ট) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান কাজী জাফরের ৯ম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় তিনি এই কথা বলেন।
দেশের চলমান বন্যা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, বন্যা হতে পারে। অতি বৃষ্টিতে বন্যা হবে। কিন্তু এবারের বন্যা ক্রিমিনাল অপরাধ। ভারত যে বাধ খুলে দিয়ে তা ভাসিয়ে কি অবস্থা হবে সেটা তাদের অবহিত করা হয়নি। যা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্গন। অপ্রস্তুত অবস্থায় পানির ঢলে ভেসে গেছে বহু মানুষ। মৃত্যুবরণ করেছে মানুষ। তারা এখন মানবেতর জীবন যাপন করছে। আমি তাদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করছি।
দেশের সংকট কাল নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা একটা ক্রান্তিকালে আছি। একটি সফল ছাত্র জনতার বিপ্লবের পরে একটি অন্তবর্তীকালীন সরকার এসেছে। আমাদের এই সরকারের প্রতি আস্থা আছে। এই সরকারের প্রধান সারাবিশ্বের গ্রহণযোগ্য ব্যাক্তিত্ব।
এই সরকারের দেশের জনগণের প্রত্যাশা আকাশচুম্বী জানিয়ে তিনি বলেন, এই ভয়াবহ ফ্যাসিবাদের পরে এমন একটা নির্বাচন দিবেন যে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে। এরমধ্য যত ঝঞ্জাল আছে সেগুলো ছাপ করবে। এতদিন চিন্তিত ছিলাম প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে কোন কিছু শুনতে পাচ্ছি না। কালকে উনি কথা কথা বলেছেন জাতির উদ্দেশ্য ভাষণ দিয়েছে।
তারমধ্য উল্লেখযোগ্য হলো, তিনি বলেছেন কবে নির্বাচন হবে সেটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত সঠিক। তবে রাজনৈতিক দলের সাথে এই ব্যাপারে আলোচনা করতে হবে। আমি আশা করবো প্রধান উপদেষ্টা সে প্রক্রিয়ায় যাবেন। তিনি রাজনৈতিক দলের সাথে কথা বলবেন।
প্রধান উপদেষ্টার মামলা প্রত্যাহারের বিষয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের প্রায় ৬০ লাখ লোকের বিরুদ্ধে মামলা হয়ে সেগুলো প্রত্যাহার করতে হবে। পত্রিকায় দেখলাম প্রধান উপদেষ্টার মামলা ওঠানো হয়েছে। আরেকজন উপদেষ্টার মামলা তুলে নেয়া হয়েছে। আমরা চাই আমাদের এক লাক ৪৫ হাজার মামলা অবিলম্বে তুলে নিতে হবে।
আমরা আশা করেছিলাম প্রধান উপদেষ্টা একটি রোডম্যাপ দিবে, কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার মুখ থেকে সেটা শুনতে পাই নাই।
আনসার সদস্যদের আন্দোলন নিয়ে তিনি বলেন, গতকাল সচিবালয়ে ঘেরাও করে আনসার সদস্যদের পোশাক ব্যাবহার একটা গোলযোগ সৃষ্টি করতে চেয়েছিলো। ছাত্ররা সেটা নস্যাৎ করে দিয়েছে। এটা কিন্তু অসনি সংকেত। অর্থ্যাৎ যারা পরাজিত শক্তি তারা চায় বিভিন্নভাবে এই বিজয়কে নস্যাৎ করার জন্য। আমরা জনগণকে আহবান জানাবো এই বিষয়গুলোকে প্রশ্রয় না দেওয়ার জন্য।
দেশের চলমান বন্যা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, বন্যা হতে পারে। অতি বৃষ্টিতে বন্যা হবে। কিন্তু এবারের বন্যা ক্রিমিনাল অপরাধ। ভারত যে বাধ খুলে দিয়ে তা ভাসিয়ে কি অবস্থা হবে সেটা তাদের অবহিত করা হয়নি। যা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্গন। অপ্রস্তুত অবস্থায় পানির ঢলে ভেসে গেছে বহু মানুষ। মৃত্যুবরণ করেছে মানুষ। তারা এখন মানবেতর জীবন যাপন করছে। আমি তাদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করছি।
দেশের সংকট কাল নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা একটা ক্রান্তিকালে আছি। একটি সফল ছাত্র জনতার বিপ্লবের পরে একটি অন্তবর্তীকালীন সরকার এসেছে। আমাদের এই সরকারের প্রতি আস্থা আছে। এই সরকারের প্রধান সারাবিশ্বের গ্রহণযোগ্য ব্যাক্তিত্ব।
এই সরকারের দেশের জনগণের প্রত্যাশা আকাশচুম্বী জানিয়ে তিনি বলেন, এই ভয়াবহ ফ্যাসিবাদের পরে এমন একটা নির্বাচন দিবেন যে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে। এরমধ্য যত ঝঞ্জাল আছে সেগুলো ছাপ করবে। এতদিন চিন্তিত ছিলাম প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে কোন কিছু শুনতে পাচ্ছি না। কালকে উনি কথা কথা বলেছেন জাতির উদ্দেশ্য ভাষণ দিয়েছে।
তারমধ্য উল্লেখযোগ্য হলো, তিনি বলেছেন কবে নির্বাচন হবে সেটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত সঠিক। তবে রাজনৈতিক দলের সাথে এই ব্যাপারে আলোচনা করতে হবে। আমি আশা করবো প্রধান উপদেষ্টা সে প্রক্রিয়ায় যাবেন। তিনি রাজনৈতিক দলের সাথে কথা বলবেন।
প্রধান উপদেষ্টার মামলা প্রত্যাহারের বিষয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের প্রায় ৬০ লাখ লোকের বিরুদ্ধে মামলা হয়ে সেগুলো প্রত্যাহার করতে হবে। পত্রিকায় দেখলাম প্রধান উপদেষ্টার মামলা ওঠানো হয়েছে। আরেকজন উপদেষ্টার মামলা তুলে নেয়া হয়েছে। আমরা চাই আমাদের এক লাক ৪৫ হাজার মামলা অবিলম্বে তুলে নিতে হবে।
আমরা আশা করেছিলাম প্রধান উপদেষ্টা একটি রোডম্যাপ দিবে, কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার মুখ থেকে সেটা শুনতে পাই নাই।
আনসার সদস্যদের আন্দোলন নিয়ে তিনি বলেন, গতকাল সচিবালয়ে ঘেরাও করে আনসার সদস্যদের পোশাক ব্যাবহার একটা গোলযোগ সৃষ্টি করতে চেয়েছিলো। ছাত্ররা সেটা নস্যাৎ করে দিয়েছে। এটা কিন্তু অসনি সংকেত। অর্থ্যাৎ যারা পরাজিত শক্তি তারা চায় বিভিন্নভাবে এই বিজয়কে নস্যাৎ করার জন্য। আমরা জনগণকে আহবান জানাবো এই বিষয়গুলোকে প্রশ্রয় না দেওয়ার জন্য।