প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা জাতীয়করণের এক দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক সমিতি। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট ) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক সমিতি আয়োজিত অবস্থান ধর্মঘটে এই দাবি জানান তারা।
জাতীয়করণের দাবিতে চতুর্থ দিনের মতো এই অবস্থান ধর্মঘট পালন করছেন শিক্ষকরা।
বক্তারা বলেন, ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি বিগত সরকার ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাইমারি স্কুল জাতীয়করণ করে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো ইবতেদায়ি মাদরাসায় সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত সরকারি একই সিলেবাসে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হয়। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো ইবতেদায়ী ৫ম শ্রেণি শিক্ষার্থী অতীতে সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ ও বর্তমানে ৫ম শ্রেণী বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয়। অথচ মাস শেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ২২-৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন পান। কিন্তু ইবতেদায়ি মাদরাসার শিক্ষকদের জাতীয়করণ দূরের কথা এমপিওভুক্ত করা হয়নি। তারপরও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো শিক্ষকতা চালিয়ে যাচ্ছে।
তারা আরও বলেন, ১৯৮৪ সাল থেকে অদ্যবধি ৩৯ বছর পর্যন্ত শিক্ষকরা বিনা বেতনে কোমলমতি শিশুদের পাঠদান দিয়ে আসছে এবং শিক্ষকরা বর্তমান মানবেতর জীবন যাপন করছে। যা মানবাধিকার লঙ্ঘন ও বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল। আশা করি প্রধান উপদেষ্টা ও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের এক দফা দাবি বাস্তবায়ন করবেন।
জাতীয়করণের দাবিতে চতুর্থ দিনের মতো এই অবস্থান ধর্মঘট পালন করছেন শিক্ষকরা।
বক্তারা বলেন, ২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি বিগত সরকার ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাইমারি স্কুল জাতীয়করণ করে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো ইবতেদায়ি মাদরাসায় সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত সরকারি একই সিলেবাসে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হয়। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো ইবতেদায়ী ৫ম শ্রেণি শিক্ষার্থী অতীতে সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ ও বর্তমানে ৫ম শ্রেণী বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয়। অথচ মাস শেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ২২-৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন পান। কিন্তু ইবতেদায়ি মাদরাসার শিক্ষকদের জাতীয়করণ দূরের কথা এমপিওভুক্ত করা হয়নি। তারপরও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো শিক্ষকতা চালিয়ে যাচ্ছে।
তারা আরও বলেন, ১৯৮৪ সাল থেকে অদ্যবধি ৩৯ বছর পর্যন্ত শিক্ষকরা বিনা বেতনে কোমলমতি শিশুদের পাঠদান দিয়ে আসছে এবং শিক্ষকরা বর্তমান মানবেতর জীবন যাপন করছে। যা মানবাধিকার লঙ্ঘন ও বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল। আশা করি প্রধান উপদেষ্টা ও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের এক দফা দাবি বাস্তবায়ন করবেন।