আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। এই সময়ে নতুন করে প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলেও জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। আজ শুক্রবার (২৩ আগস্ট) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
সরদার উদয় রায়হান বলেন, ‘আমাদের প্রধান নদী অববাহিকায় আমরা আপাতত বড় কোনো বন্যা ঝুঁকি আর লক্ষ্য করছি না। প্রধান নদী অববাহিকায় সব নদীর পানি বিপদসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। যেমন ব্রহ্মপুত্র, গঙ্গা অববাহিকা এবং মেঘনা অবাবহিকার সুরমা নদী বিপদসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। কুশিয়ারা নদীর কিছু কিছু পয়েন্টে পানি বিপদসীমার সামান্য উপর নিচে প্রবাহিত হচ্ছে। এটিও আসলে দ্রুত নেমে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘এখন উজানে যে প্রবাহ তাতে এই মুহূর্তে ব্রহ্মপুত্র, গঙ্গা অববাহিকায় বৃহৎ কোনো বৃষ্টিপাতও নেই। তাই এই মুহূর্তে বন্যার ঝুঁকি দেখছি না। ৪৮ ঘণ্টা পর আমাদের এখন যে বন্যা পরিস্থিতি আছে সেটা উন্নতির দিকে যাবে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই পরিস্থিতি উন্নতির দিকে যাবে।’
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এবারের বর্ষায় বৃষ্টিপাত বেশি হতে পারে বলে আগেই বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছিলেন।
অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বৃহস্পতিবার জানান, চলতি বছরের এপ্রিলে ভারতের পুনে শহরে অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট আউটলুক ফোরামের ২৮তম অধিবেশনে বলা হয়েছিল, এবারের বর্ষায় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টি হতে পারে। বাংলাদেশের বৃষ্টি যেমন বেশি হবে, তেমনি বাংলাদেশের উজানে ভারতের রাজ্যগুলোতেও বৃষ্টি বেশি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সরদার উদয় রায়হান বলেন, ‘আমাদের প্রধান নদী অববাহিকায় আমরা আপাতত বড় কোনো বন্যা ঝুঁকি আর লক্ষ্য করছি না। প্রধান নদী অববাহিকায় সব নদীর পানি বিপদসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। যেমন ব্রহ্মপুত্র, গঙ্গা অববাহিকা এবং মেঘনা অবাবহিকার সুরমা নদী বিপদসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। কুশিয়ারা নদীর কিছু কিছু পয়েন্টে পানি বিপদসীমার সামান্য উপর নিচে প্রবাহিত হচ্ছে। এটিও আসলে দ্রুত নেমে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘এখন উজানে যে প্রবাহ তাতে এই মুহূর্তে ব্রহ্মপুত্র, গঙ্গা অববাহিকায় বৃহৎ কোনো বৃষ্টিপাতও নেই। তাই এই মুহূর্তে বন্যার ঝুঁকি দেখছি না। ৪৮ ঘণ্টা পর আমাদের এখন যে বন্যা পরিস্থিতি আছে সেটা উন্নতির দিকে যাবে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই পরিস্থিতি উন্নতির দিকে যাবে।’
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এবারের বর্ষায় বৃষ্টিপাত বেশি হতে পারে বলে আগেই বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছিলেন।
অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বৃহস্পতিবার জানান, চলতি বছরের এপ্রিলে ভারতের পুনে শহরে অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট আউটলুক ফোরামের ২৮তম অধিবেশনে বলা হয়েছিল, এবারের বর্ষায় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টি হতে পারে। বাংলাদেশের বৃষ্টি যেমন বেশি হবে, তেমনি বাংলাদেশের উজানে ভারতের রাজ্যগুলোতেও বৃষ্টি বেশি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।