বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য-বিবৃতি সব ধরনের গণমাধ্যমে প্রচার ও প্রকাশে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে দেওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আদেশ ও রুল প্রত্যাহার করে নিয়েছেন হাইকোর্ট। এর ফলে গণমাধ্যমে তার বক্তব্য প্রচারে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল খারিজ করে এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতে রুল ও অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ প্রত্যাহারের আবেদন করেন রিটকারী আইনজীবী অ্যাডভোকেট নাসরিন সিদ্দিকা লিনা। তিনি আদালতে বলেন, ‘আমি আদালতে এই রিট মামলা আর চালাতে চাই না।’
এর আগে ২০১৫ সালের ৬ জানুয়ারি আইনজীবী নাসরিন সিদ্দিকী লিনা হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন। রিটে কোনো পত্রিকা, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে তারেক রহমানের কোনো বক্তব্য প্রকাশ, প্রচার, সম্প্রচার, পুনঃউৎপাদন না করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তথ্য সচিবের প্রতি নির্দেশনা চেয়েছিলেন।
রিটে বলা হয়, তারেক একজন ফেরারি আসামি। তিনি সংবিধান লঙ্ঘন করে ও বেআইনিভাবে বক্তব্য দিচ্ছেন। একজন ফেরারি আসামির বক্তব্য মিডিয়ায় প্রচার হতে পারে না। যাকে আদালত খুঁজে পাচ্ছেন না, তার বক্তব্য প্রচারযোগ্য নয়।
পরদিন রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ তারেকের বক্তব্য প্রচার ও প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রুল জারি করেন।
রুলে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রকাশ ও প্রচার নিষিদ্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন বিবাদীদের নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। তথ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, পররাষ্ট্রসচিব, আইজিপি, বিটিভির মহাপরিচালক, বিটিআরসির চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে সেই দিন রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন (প্রয়াত), অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ূন, অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম, অ্যাডভোকেট এস এম মুনীর ,অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম (তৎকালীন এমপি)।
ব্যারিস্টার কায়সার কামাল জানান, এ রিট পিটিশনের যে পিটিশনার ছিলেন তিনি হচ্ছেন আইনজীবী নাসরিন সিদ্দিকা লিনা। আজকে মামলা তালিকায় ছিল। তিনি আজকে হাইকোর্টে এসে বলেছেন, এই রিট আর তিনি চালাতে চান না। নন প্রসিকিউশন করতে চান। অর্থাৎ এ রিট পিটিশনের আর কোনো অস্তিত্ব নেই। আদালত বলেছেন, আজকে থেকে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারের ক্ষেত্রে যে নিষেধাজ্ঞা ছিল তা আজকে থেকে আর কার্যকারিতা নেই। অর্থাৎ তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে আর আইনগত কোনো বাধা নেই।
বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল খারিজ করে এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতে রুল ও অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ প্রত্যাহারের আবেদন করেন রিটকারী আইনজীবী অ্যাডভোকেট নাসরিন সিদ্দিকা লিনা। তিনি আদালতে বলেন, ‘আমি আদালতে এই রিট মামলা আর চালাতে চাই না।’
এর আগে ২০১৫ সালের ৬ জানুয়ারি আইনজীবী নাসরিন সিদ্দিকী লিনা হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন। রিটে কোনো পত্রিকা, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে তারেক রহমানের কোনো বক্তব্য প্রকাশ, প্রচার, সম্প্রচার, পুনঃউৎপাদন না করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তথ্য সচিবের প্রতি নির্দেশনা চেয়েছিলেন।
রিটে বলা হয়, তারেক একজন ফেরারি আসামি। তিনি সংবিধান লঙ্ঘন করে ও বেআইনিভাবে বক্তব্য দিচ্ছেন। একজন ফেরারি আসামির বক্তব্য মিডিয়ায় প্রচার হতে পারে না। যাকে আদালত খুঁজে পাচ্ছেন না, তার বক্তব্য প্রচারযোগ্য নয়।
পরদিন রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ তারেকের বক্তব্য প্রচার ও প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রুল জারি করেন।
রুলে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রকাশ ও প্রচার নিষিদ্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন বিবাদীদের নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। তথ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, পররাষ্ট্রসচিব, আইজিপি, বিটিভির মহাপরিচালক, বিটিআরসির চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে সেই দিন রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন (প্রয়াত), অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ূন, অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম, অ্যাডভোকেট এস এম মুনীর ,অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম (তৎকালীন এমপি)।
ব্যারিস্টার কায়সার কামাল জানান, এ রিট পিটিশনের যে পিটিশনার ছিলেন তিনি হচ্ছেন আইনজীবী নাসরিন সিদ্দিকা লিনা। আজকে মামলা তালিকায় ছিল। তিনি আজকে হাইকোর্টে এসে বলেছেন, এই রিট আর তিনি চালাতে চান না। নন প্রসিকিউশন করতে চান। অর্থাৎ এ রিট পিটিশনের আর কোনো অস্তিত্ব নেই। আদালত বলেছেন, আজকে থেকে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারের ক্ষেত্রে যে নিষেধাজ্ঞা ছিল তা আজকে থেকে আর কার্যকারিতা নেই। অর্থাৎ তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে আর আইনগত কোনো বাধা নেই।