রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের প্রথম দিনে চার উইকেট হারানোর পর পাকিস্তানের হাল ধরেন সৌদ শাকিল ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। পঞ্চম উইকেট জুটিতে ২৪০ রান তুলে বাংলাদেশকে বেশ বিপাকেই ফেলেছিলেন তারা। অবশেষে টাইগারদের স্বস্তি এনে দিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। চা-বিরতির আগে ফিরিয়েছেন সেঞ্চুরি হাঁকানো শাকিলকে।
৯৫ ওভারের শেষ বলে মিরাজের শর্ট লেন্থের ডেলিভারি পিচ থেকে বেরিয়ে খেলতে চেয়েছিলেন শাকিল। আউটসাইড অফ দিয়ে বল বেরিয়ে যায় উইকেটরক্ষক লিটন দাসের হাতে। সময়ক্ষেপন না করেই উইকেট ভেঙে দেন লিটন। টিভি আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে দ্বিতীয় দিনে প্রথম উইকেটের দেখা পায় টিম টাইগার্স। ৯ চারে ২৬১ বলে ১৪১ রান করেন শাকিল।
চা বিরতির আগে ৯৮ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৬৭ রান তুলেছে পাকিস্তান। মোহাম্মদ রিজওয়ান ১৩৪ রানে এবং আগা সালমান ৭ রানে ক্রিজে আছেন।
বৃষ্টিবিঘ্নিত প্রথমদিনে বিপর্যয়ের মধ্যে সাইম আইয়ুবের সঙ্গে হাল ধরেছিলেন শাকিল। বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার পর বিদায় নেন ওপেনার সাইম। পরে শাকিলের সাথে কাঁধ মেলান রিজওয়ান।
ছয়ে ব্যাটে নেমে শাকিলকে দারুণ সঙ্গ দেন রিজওয়ান। প্রথমদিন ২৪ রানে অপরাজিত ছিলেন, দ্বিতীয় দিনে দ্রুত রান তুলতে থাকেন। ব্যক্তিগত রানে একসময় শাকিল এগিয়ে থাকলেও মেরে খেলতে থাকা রিজওয়ান দ্রুত টপকে যান তাকে। তুলে নেন সেঞ্চুরি, খেলেন ১৪২ বল। রিজওয়ানের সেঞ্চুরিতে ৮ চার এবং ২ ছক্কার মার রয়েছে। তার ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি।
প্রথমদিন ফিফটি করা শাকিল এদিনও ধীরেসুস্থে খেলতে থাকেন। রান তোলায় রিজওয়ানের তাড়া থাকলেও নিজের মতো এগোতে থাকেন তিনি। প্রায় দুইশত বল, ১৯৫ বল খেলে রিজওয়ানের পর সেঞ্চুরির দেখা পান শাকিল। সেঞ্চুরির পথে ৪ মারেন পাঁচটি। তার ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি।
৯৫ ওভারের শেষ বলে মিরাজের শর্ট লেন্থের ডেলিভারি পিচ থেকে বেরিয়ে খেলতে চেয়েছিলেন শাকিল। আউটসাইড অফ দিয়ে বল বেরিয়ে যায় উইকেটরক্ষক লিটন দাসের হাতে। সময়ক্ষেপন না করেই উইকেট ভেঙে দেন লিটন। টিভি আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে দ্বিতীয় দিনে প্রথম উইকেটের দেখা পায় টিম টাইগার্স। ৯ চারে ২৬১ বলে ১৪১ রান করেন শাকিল।
চা বিরতির আগে ৯৮ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৬৭ রান তুলেছে পাকিস্তান। মোহাম্মদ রিজওয়ান ১৩৪ রানে এবং আগা সালমান ৭ রানে ক্রিজে আছেন।
বৃষ্টিবিঘ্নিত প্রথমদিনে বিপর্যয়ের মধ্যে সাইম আইয়ুবের সঙ্গে হাল ধরেছিলেন শাকিল। বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার পর বিদায় নেন ওপেনার সাইম। পরে শাকিলের সাথে কাঁধ মেলান রিজওয়ান।
ছয়ে ব্যাটে নেমে শাকিলকে দারুণ সঙ্গ দেন রিজওয়ান। প্রথমদিন ২৪ রানে অপরাজিত ছিলেন, দ্বিতীয় দিনে দ্রুত রান তুলতে থাকেন। ব্যক্তিগত রানে একসময় শাকিল এগিয়ে থাকলেও মেরে খেলতে থাকা রিজওয়ান দ্রুত টপকে যান তাকে। তুলে নেন সেঞ্চুরি, খেলেন ১৪২ বল। রিজওয়ানের সেঞ্চুরিতে ৮ চার এবং ২ ছক্কার মার রয়েছে। তার ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি।
প্রথমদিন ফিফটি করা শাকিল এদিনও ধীরেসুস্থে খেলতে থাকেন। রান তোলায় রিজওয়ানের তাড়া থাকলেও নিজের মতো এগোতে থাকেন তিনি। প্রায় দুইশত বল, ১৯৫ বল খেলে রিজওয়ানের পর সেঞ্চুরির দেখা পান শাকিল। সেঞ্চুরির পথে ৪ মারেন পাঁচটি। তার ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি।