ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সহিংসতা, হত্যাকাণ্ড ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্তে বাংলাদেশে পৌঁছেছে জাতিসংঘের তিন সদস্যের একটি দল। বুধবার (২১ আগস্ট) রাতে জাতিসংঘের হাইকমিশনার দপ্তরের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রধান রোরি মুঙ্গোভেনের নেতৃত্বে এ দল ঢাকায় আসে।
গতকাল বুধবার বিকেলে নিজ দপ্তরে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, জাতিসংঘের কারিগরি দলটির প্রাথমিকভাবে ২৮ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে থাকার কথা রয়েছে। তারা চাইলে এ সফর আরও দীর্ঘায়িতও হতে পারে।
এদিকে জেনেভা থেকে কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, জাতিসংঘ যখন বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে নৃশংসতার তদন্ত করতে যাচ্ছে, একই সময়ে বিষয়টি জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের আলোচনায় তোলার জন্য কয়েকটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন পশ্চিমা একাধিক দেশকে চাপ দিচ্ছে। বাংলাদেশ যখন উদারভাবে এ দেশের ইতিহাসের নৃশংসতম মানবাধিকার লঙ্ঘনে জাতিসংঘকে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এই সময়ে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের আলোচনায় বিষয়টি তোলা সমীচীন নয় বলে মনে করছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
জুলাইয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু থেকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তুলে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো। এসব নৃশংসতার ঘটনায় উদ্বেগ জানায় জাতিসংঘও। সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার এসব আমলে নিয়ে তদন্ত করার ঘোষণা দেয়। যেখানে যুক্ত হচ্ছে জাতিসংঘও।
গত ১৪ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্কের ফোনে কথা হয়। ওই সময় তাদের মধ্যে এ তদন্তের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়।
গতকাল বুধবার বিকেলে নিজ দপ্তরে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, জাতিসংঘের কারিগরি দলটির প্রাথমিকভাবে ২৮ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে থাকার কথা রয়েছে। তারা চাইলে এ সফর আরও দীর্ঘায়িতও হতে পারে।
এদিকে জেনেভা থেকে কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, জাতিসংঘ যখন বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে নৃশংসতার তদন্ত করতে যাচ্ছে, একই সময়ে বিষয়টি জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের আলোচনায় তোলার জন্য কয়েকটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন পশ্চিমা একাধিক দেশকে চাপ দিচ্ছে। বাংলাদেশ যখন উদারভাবে এ দেশের ইতিহাসের নৃশংসতম মানবাধিকার লঙ্ঘনে জাতিসংঘকে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এই সময়ে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের আলোচনায় বিষয়টি তোলা সমীচীন নয় বলে মনে করছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
জুলাইয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু থেকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তুলে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো। এসব নৃশংসতার ঘটনায় উদ্বেগ জানায় জাতিসংঘও। সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার এসব আমলে নিয়ে তদন্ত করার ঘোষণা দেয়। যেখানে যুক্ত হচ্ছে জাতিসংঘও।
গত ১৪ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্কের ফোনে কথা হয়। ওই সময় তাদের মধ্যে এ তদন্তের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়।