বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে গত ৮ আগস্ট দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এবার অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন জানিয়ে ড. ইউনূসকে একটি চিঠি লিখেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
সেখানে তিনি বলেছেন, শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক, গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রচেষ্টাকে সম্পূর্ণ সমর্থন করে জাতিসংঘ।
সোমবার (১৯ আগস্ট) রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং চিঠিটি শেয়ার করে। চিঠিতে জাতিসংঘ প্রধান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. ইউনূসের দায়িত্ব গ্রহণের জন্য তাকে শুভেচ্ছা জানান।
একইসঙ্গে বাংলাদেশ তার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে উল্লেখ করে গুতেরেস বলেন, এই ক্রান্তিকালে সহিংসতার অবসান, জবাবদিহিতা নিশ্চিত এবং গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পথ নির্ধারণে ড. ইউনূসের নেতৃত্ব হবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে শান্তি ফিরিয়ে আনা এবং সংসদ নির্বাচন আয়োজনের জন্য তার সরকারের প্রচেষ্টাকে আমি স্বাগত জানাই।
তিনি বলেন, জাতিসংঘ ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে কাজ করতে এবং অনুরোধ পেলে যেকোনও সমর্থন দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে আবাসিক সমন্বয়কারী এবং জাতিসংঘের কান্ট্রি টিমের মাধ্যমে এই অনুরোধ করা যেতে পারে।
ড. ইউনূসকে উদ্দেশ করে চিঠিতে গুতেরেস আরও বলেন, ‘সব নাগরিক এবং বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের পূর্ণ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ভরসা করছি। আমি আশা করি, যুবক ও নারীদের পাশাপাশি সংখ্যালঘু এবং আদিবাসী সম্প্রদায়ের কণ্ঠস্বরও বিবেচনায় নেয়াসহ আপনার সরকার একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক পন্থা গ্রহণ করবে।’
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘ মহাসচিব ড. ইউনূসকে বলেন, ‘মিয়ানমারের অবনতিশীল পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য আমি আপনাকে জোরালোভাবে আহ্বান জানাচ্ছি।’
গত সোমবার (৫ আগস্ট) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘিরে গণঅভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগ করে বাংলাদেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তিনি এখন ভারতে অবস্থান করছেন।
শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে এই সরকার শপথ গ্রহণ করেন। তারপর থেকে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ভারত, চীনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা নতুন সরকারকে অভিনন্দন জানিয়ে একসঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
সেখানে তিনি বলেছেন, শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক, গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রচেষ্টাকে সম্পূর্ণ সমর্থন করে জাতিসংঘ।
সোমবার (১৯ আগস্ট) রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং চিঠিটি শেয়ার করে। চিঠিতে জাতিসংঘ প্রধান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. ইউনূসের দায়িত্ব গ্রহণের জন্য তাকে শুভেচ্ছা জানান।
একইসঙ্গে বাংলাদেশ তার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে উল্লেখ করে গুতেরেস বলেন, এই ক্রান্তিকালে সহিংসতার অবসান, জবাবদিহিতা নিশ্চিত এবং গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পথ নির্ধারণে ড. ইউনূসের নেতৃত্ব হবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে শান্তি ফিরিয়ে আনা এবং সংসদ নির্বাচন আয়োজনের জন্য তার সরকারের প্রচেষ্টাকে আমি স্বাগত জানাই।
তিনি বলেন, জাতিসংঘ ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে কাজ করতে এবং অনুরোধ পেলে যেকোনও সমর্থন দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে আবাসিক সমন্বয়কারী এবং জাতিসংঘের কান্ট্রি টিমের মাধ্যমে এই অনুরোধ করা যেতে পারে।
ড. ইউনূসকে উদ্দেশ করে চিঠিতে গুতেরেস আরও বলেন, ‘সব নাগরিক এবং বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের পূর্ণ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ভরসা করছি। আমি আশা করি, যুবক ও নারীদের পাশাপাশি সংখ্যালঘু এবং আদিবাসী সম্প্রদায়ের কণ্ঠস্বরও বিবেচনায় নেয়াসহ আপনার সরকার একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক পন্থা গ্রহণ করবে।’
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘ মহাসচিব ড. ইউনূসকে বলেন, ‘মিয়ানমারের অবনতিশীল পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য আমি আপনাকে জোরালোভাবে আহ্বান জানাচ্ছি।’
গত সোমবার (৫ আগস্ট) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘিরে গণঅভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগ করে বাংলাদেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তিনি এখন ভারতে অবস্থান করছেন।
শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে এই সরকার শপথ গ্রহণ করেন। তারপর থেকে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ভারত, চীনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা নতুন সরকারকে অভিনন্দন জানিয়ে একসঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।