আট বছর পর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আসলাম চৌধুরী।
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) সকাল ১০টার সময় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।
এসময় জেলগেটে অসংখ্য নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন।
আসলাম চৌধুরীর ব্যক্তিগত আইনজীবী অ্যাডভোকেট কেএম সাইফুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, ‘আসলাম চৌধুরী সব মামলায় জামিনে আছেন। সকাল ১০টার সময় তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন।’
এর আগে সোমবার (১৯ আগস্ট) রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় আসলাম চৌধুরীকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।
হাইকোর্টের জামিনাদেশের বিরুদ্ধে করা আবেদনের শুনানি নিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
তার আগে, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় আসলাম চৌধুরীকে জামিন দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আসলাম চৌধুরীর জামিন দীর্ঘদিন ধরে স্থগিত ছিল।
২০১৬ সালের ২৬ মে ‘সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র’ করার অভিযোগে আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করে পুলিশ। ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) সকাল ১০টার সময় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।
এসময় জেলগেটে অসংখ্য নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন।
আসলাম চৌধুরীর ব্যক্তিগত আইনজীবী অ্যাডভোকেট কেএম সাইফুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, ‘আসলাম চৌধুরী সব মামলায় জামিনে আছেন। সকাল ১০টার সময় তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন।’
এর আগে সোমবার (১৯ আগস্ট) রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় আসলাম চৌধুরীকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।
হাইকোর্টের জামিনাদেশের বিরুদ্ধে করা আবেদনের শুনানি নিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
তার আগে, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় আসলাম চৌধুরীকে জামিন দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আসলাম চৌধুরীর জামিন দীর্ঘদিন ধরে স্থগিত ছিল।
২০১৬ সালের ২৬ মে ‘সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র’ করার অভিযোগে আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করে পুলিশ। ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।