যানজটের নগরী ঢাকার বাসিন্দাদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছিল মেট্রোরেল। তবে দুবৃর্ত্তদের তাণ্ডবে সাময়িকভাবে সেই আশীর্বাদ থেকে আপাতত বঞ্চিত নগরবাসী। আর এই পরিস্থিতির মধ্যেই বিভিন্ন দাবিতে সর্বাত্মক কর্মবিরতি ঘোষণা করেছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটি সিএল) ১০ থেকে ২০ তম গ্রেডের কর্মচারীরা। গত ৮ আগস্ট কোম্পানিটির কর্মচারীরা এ কর্মবিরতি ঘোষণা করেন।
যদিও এরপর ১১ আগস্ট ডিএমটিসিএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানান, পরবর্তী এক সপ্তাহের মধ্যে মেট্রোরেলের চলাচল কার্যক্রম পুনরায় চালু করতে তারা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করবেন। সেই সময় জানা যায়, ১৭ আগস্ট থেকে মেট্রোরেল চলাচল শুরু হবে।
তবে ১৫ আগস্ট মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১৭ আগস্ট থেকে মেট্রোরেল পুনরায় চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।
এরপর ডিএমটিসিএল সূত্রের বরাত দিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সেই পুরনো শঙ্কার কথাই উঠে এসেছে। অর্থাৎ কারগরি ত্রুটির সমাধান হলেও কর্মচারীদের কর্মবিরতির কারণেই মেট্রোরেল চলাচল শুরু করা সম্ভব হয়নি বলে জানা গেছে।
এদিকে, আগামী সাতদিনের মধ্যে মেট্রোরেল চালুর চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
রবিবার (১৮ আগস্ট) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের ডাকা আন্দোলনের সুযোগ নিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন গুরত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় স্থাপনায় হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। ১৯ জুলাই তারা হামলা চালিয়েছে মেট্রোরেলের কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশনে। এর আগে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়লে ১৭ জুলাই বিকেল থেকে বন্ধ রাখা হয় মেট্রোরেল চলাচল।
আর এই প্রেক্ষাপটে ২০ জুলাই সকালে জরুরি মেরামতের প্রয়োজনে এবং জনগণের জানমালের নিরপত্তার স্বার্থে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমডিসিএল)।
এদিকে, ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশনটি মেরমাত করতে অন্তত এক বছর সময় লেগে যাবে। অর্থাৎ মেট্রোরেল চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত যেকোনো সময় প্রত্যাহার করে নেওয়া হলেও এই দুটি স্টেশনের যাত্রীদের ভোগান্তি পোহাতো হবে দীর্ঘ সময়।
যদিও এরপর ১১ আগস্ট ডিএমটিসিএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানান, পরবর্তী এক সপ্তাহের মধ্যে মেট্রোরেলের চলাচল কার্যক্রম পুনরায় চালু করতে তারা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করবেন। সেই সময় জানা যায়, ১৭ আগস্ট থেকে মেট্রোরেল চলাচল শুরু হবে।
তবে ১৫ আগস্ট মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১৭ আগস্ট থেকে মেট্রোরেল পুনরায় চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।
এরপর ডিএমটিসিএল সূত্রের বরাত দিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সেই পুরনো শঙ্কার কথাই উঠে এসেছে। অর্থাৎ কারগরি ত্রুটির সমাধান হলেও কর্মচারীদের কর্মবিরতির কারণেই মেট্রোরেল চলাচল শুরু করা সম্ভব হয়নি বলে জানা গেছে।
এদিকে, আগামী সাতদিনের মধ্যে মেট্রোরেল চালুর চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
রবিবার (১৮ আগস্ট) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের ডাকা আন্দোলনের সুযোগ নিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন গুরত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় স্থাপনায় হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। ১৯ জুলাই তারা হামলা চালিয়েছে মেট্রোরেলের কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশনে। এর আগে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়লে ১৭ জুলাই বিকেল থেকে বন্ধ রাখা হয় মেট্রোরেল চলাচল।
আর এই প্রেক্ষাপটে ২০ জুলাই সকালে জরুরি মেরামতের প্রয়োজনে এবং জনগণের জানমালের নিরপত্তার স্বার্থে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমডিসিএল)।
এদিকে, ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০ স্টেশনটি মেরমাত করতে অন্তত এক বছর সময় লেগে যাবে। অর্থাৎ মেট্রোরেল চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত যেকোনো সময় প্রত্যাহার করে নেওয়া হলেও এই দুটি স্টেশনের যাত্রীদের ভোগান্তি পোহাতো হবে দীর্ঘ সময়।