
তজুমদ্দিন উপজেলার আলোচিত ধর্ষণ মামলায় নাম না থাকা সরাসরি কোনো অভিযোগ না থাকার পরও বহিষ্কৃত হয়েছেন তজুমদ্দিন সরকারি কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. জয়নাল আবেদিন সজিব। ঘটনাটি ঘিরে স্থানীয় রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
মামলার বাদী ও ধর্ষণের শিকার নারীর স্বামী মো. রুবেল লিখিতভাবে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক বরাবর জানান,সজিব ঘটনার সময় ঘটনাস্থলে ছিলেন না। মামলা কিংবা অভিযোগে তার নাম নেই। তাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জড়ানো হয়েছে।
মামলার ২ নম্বর সাক্ষী জামাল মাঝি বলেন,সজিব এই ঘটনায় কোনোভাবেই যুক্ত ছিলেন না। ঘটনাস্থলে তাকেও দেখা যায়নি।
স্থানীয় বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম মোস্তফা মিন্টু বলেন,আমি নিজে ঘটনাস্থলে গিয়েছি, বাদী ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা একবাক্যে জানিয়েছেন, সজিব নির্দোষ। অথচ তাকেই বহিষ্কার করা হয়েছে—যা অত্যন্ত দুঃখজনক।
তজুমদ্দিন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মহব্বত খান বলেন,ধর্ষণ মামলায় এখন পর্যন্ত ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে এজাহারে সজিব নামে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়নি।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মশিউর রহমান মামুন বলেন, বাদী ও ভুক্তভোগী নিজে উপস্থিত হয়ে সজিবের নির্দোষতার বিষয়ে আমাদের জানিয়েছে। সজিবের বহিষ্কারাদেশ পুনর্বিবেচনা করা হবে।
এ ঘটনায় ছাত্রদল ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তারা বলছেন—একজন নিরপরাধ নেতার বিরুদ্ধে এমন সিদ্ধান্ত সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পারে।
মামলার বাদী ও ধর্ষণের শিকার নারীর স্বামী মো. রুবেল লিখিতভাবে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক বরাবর জানান,সজিব ঘটনার সময় ঘটনাস্থলে ছিলেন না। মামলা কিংবা অভিযোগে তার নাম নেই। তাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জড়ানো হয়েছে।
মামলার ২ নম্বর সাক্ষী জামাল মাঝি বলেন,সজিব এই ঘটনায় কোনোভাবেই যুক্ত ছিলেন না। ঘটনাস্থলে তাকেও দেখা যায়নি।
স্থানীয় বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম মোস্তফা মিন্টু বলেন,আমি নিজে ঘটনাস্থলে গিয়েছি, বাদী ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা একবাক্যে জানিয়েছেন, সজিব নির্দোষ। অথচ তাকেই বহিষ্কার করা হয়েছে—যা অত্যন্ত দুঃখজনক।
তজুমদ্দিন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মহব্বত খান বলেন,ধর্ষণ মামলায় এখন পর্যন্ত ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে এজাহারে সজিব নামে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়নি।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মশিউর রহমান মামুন বলেন, বাদী ও ভুক্তভোগী নিজে উপস্থিত হয়ে সজিবের নির্দোষতার বিষয়ে আমাদের জানিয়েছে। সজিবের বহিষ্কারাদেশ পুনর্বিবেচনা করা হবে।
এ ঘটনায় ছাত্রদল ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তারা বলছেন—একজন নিরপরাধ নেতার বিরুদ্ধে এমন সিদ্ধান্ত সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পারে।