
চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী যতজন প্রয়োজন ততজন শিশুকে চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকালে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে আহতদের দেখতে এসে তিনি এ কথা বলেন।
শ্রম উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত বলেন, ‘সরকারের তরফ থেকে যা যা করা দরকার সব করা হবে। আগামীকাল সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসকদের একটি টিম আসবে। চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী যত শিশুর প্রয়োজন হবে তাদের সিঙ্গাপুর পাঠানো হবে। বাকিদের এখানেও ট্রিটমেন্ট করা যাবে।’
তিনি বলেন, ‘একটি ট্রেনিং জেট নানা কারণে বিধ্বস্ত হতে পারে। এর প্রধান কারণ হতে পারে পাইলটের ভুল বা যান্ত্রিক ত্রুটি। যদিও ব্যবহৃত বিমানগুলো পুরোনো, তবু আমার জানামতে, সেগুলোর ভেতরের উপকরণ ও প্রযুক্তি নিয়মিত হালনাগাদ করা হয়। তবে বিমানের ব্ল্যাকবক্স বিশ্লেষণ না হওয়া পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না দুর্ঘটনার পেছনে কোনটি দায়ী, পাইলটের না টেকনিক্যাল ফেইলিওর।’
ঘটনাটি অত্যন্ত মর্মান্তিক উল্লেখ করে উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত বলেন, ‘এ ঘটনায় বার্ন ইনস্টিটিউটে এখন পর্যন্ত ১০ জন মারা গেছেন। অনেকেই গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় চিকিৎসাধীন। কিছু রোগীর দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা প্রয়োজন হবে। সিঙ্গাপুর থেকে একটি বিশেষজ্ঞ মেডিকেল টিম আসছে। তারা রোগীদের দেখে সিদ্ধান্ত নেবেন কাদের সেখানে পাঠানো প্রয়োজন।’
এর আগে,এর আগে, সোমবার দুপুরে বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিধ্বস্ত হয়। এতে ২৭ জন নিহত হয়েছে, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে ৭৮ জন। হতাহতদের বেশির ভাগই শিশু শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় মঙ্গলবার দেশে রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হচ্ছে।
পুরনো মডেলের বিমান দিয়ে প্রশিক্ষণের কারণে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেশি থাকে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘ফ্রেমটা পুরানো হলেও ভেতরে ইঞ্জিন নিয়মিত আপডেট করা হয়।’
ভবিষ্যতে দুর্ঘটনা এড়াতে এ ধরনের প্রশিক্ষণ কোথায় হবে, বিষয়টি নতুন করে দেখার প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকালে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে আহতদের দেখতে এসে তিনি এ কথা বলেন।
শ্রম উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত বলেন, ‘সরকারের তরফ থেকে যা যা করা দরকার সব করা হবে। আগামীকাল সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসকদের একটি টিম আসবে। চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী যত শিশুর প্রয়োজন হবে তাদের সিঙ্গাপুর পাঠানো হবে। বাকিদের এখানেও ট্রিটমেন্ট করা যাবে।’
তিনি বলেন, ‘একটি ট্রেনিং জেট নানা কারণে বিধ্বস্ত হতে পারে। এর প্রধান কারণ হতে পারে পাইলটের ভুল বা যান্ত্রিক ত্রুটি। যদিও ব্যবহৃত বিমানগুলো পুরোনো, তবু আমার জানামতে, সেগুলোর ভেতরের উপকরণ ও প্রযুক্তি নিয়মিত হালনাগাদ করা হয়। তবে বিমানের ব্ল্যাকবক্স বিশ্লেষণ না হওয়া পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে বলা যাবে না দুর্ঘটনার পেছনে কোনটি দায়ী, পাইলটের না টেকনিক্যাল ফেইলিওর।’
ঘটনাটি অত্যন্ত মর্মান্তিক উল্লেখ করে উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত বলেন, ‘এ ঘটনায় বার্ন ইনস্টিটিউটে এখন পর্যন্ত ১০ জন মারা গেছেন। অনেকেই গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় চিকিৎসাধীন। কিছু রোগীর দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা প্রয়োজন হবে। সিঙ্গাপুর থেকে একটি বিশেষজ্ঞ মেডিকেল টিম আসছে। তারা রোগীদের দেখে সিদ্ধান্ত নেবেন কাদের সেখানে পাঠানো প্রয়োজন।’
এর আগে,এর আগে, সোমবার দুপুরে বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিধ্বস্ত হয়। এতে ২৭ জন নিহত হয়েছে, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে ৭৮ জন। হতাহতদের বেশির ভাগই শিশু শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় মঙ্গলবার দেশে রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হচ্ছে।
পুরনো মডেলের বিমান দিয়ে প্রশিক্ষণের কারণে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেশি থাকে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘ফ্রেমটা পুরানো হলেও ভেতরে ইঞ্জিন নিয়মিত আপডেট করা হয়।’
ভবিষ্যতে দুর্ঘটনা এড়াতে এ ধরনের প্রশিক্ষণ কোথায় হবে, বিষয়টি নতুন করে দেখার প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।