খুলনা প্রেসক্লাবে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনায় তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন খুলনা প্রেসক্লাবের নেতারা। গত ৪ আগস্ট খুলনা প্রেসক্লাবে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়। ৫ আগস্ট হামলাকারীরা ক্লাবের অফিস রুম, আইটি সেন্টার, ভিআইপি কক্ষ, হুমায়ুন কবীর বালু মিলনায়তন, শাহাবুদ্দিন আহমেদ মিলনায়তন, লিয়াকত আলী মিলনায়তন, গেস্ট রুমসহ সব রুমে ভাঙচুর চালােনা হয়।
হামলাকারীরা ক্লাবের কম্পিউটার, টেলিভিশন, এসি, ফ্যান, ফ্রিজ, টেলিফোন সেট, কীওয়াচ মেশিন, পানির ফিল্টার, ফটোকপি মেশিন, আইপিএস ও ব্যাটারি, চেয়ার-টেবিল, সোফা, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা ও ডিভিআর সহ আরও অনেক মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। তাদের অগ্নিসংযোগের কারণে ক্লাবের খাতাপত্র, গুরুত্বপূর্ণ ফাইল, কাগজপত্র, দলিলপত্র, ব্যাংকের চেকবই ও আসবাবপত্রসহ অনেক কিছু পুুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন খুলনা প্রেসক্লাবের নেতারা। সোমবার (১২ আগস্ট) গণমাধ্যম পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব জানানো হয়।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, খুলনা প্রেসক্লাব সাংবাদিকদের দ্বিতীয় বাড়ি হিসেবে পরিচিত। রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের যাতায়াত এই প্রেসক্লাবে। সেখানে এই ধরনের হামলা খুবই দুঃখজনক ও নিন্দনীয়।
বিবৃতিতে নেতারা আরও বলেন, হামলাকারীরা খুলনা প্রেসক্লাবকে ধংসস্তুপে পরিণত করার পর বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা ২ দিন ধরে প্রেসক্লাব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করেন। তাদের অক্লান্ত এই পরিশ্রম খুলনা প্রেসক্লাব চিরদিন কৃতজ্ঞতায় স্মরণ করবে। এছাড়া এই আন্দোলন চলাকালে ছাত্র-জনতা ও সাংবাদিকসহ যারা নিহত হয়েছেন তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন। যারা আহত হয়েছেন তাদের সুচিকিৎসা ও আশু সুস্থতা কামনা করেন।
হামলাকারীরা ক্লাবের কম্পিউটার, টেলিভিশন, এসি, ফ্যান, ফ্রিজ, টেলিফোন সেট, কীওয়াচ মেশিন, পানির ফিল্টার, ফটোকপি মেশিন, আইপিএস ও ব্যাটারি, চেয়ার-টেবিল, সোফা, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা ও ডিভিআর সহ আরও অনেক মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। তাদের অগ্নিসংযোগের কারণে ক্লাবের খাতাপত্র, গুরুত্বপূর্ণ ফাইল, কাগজপত্র, দলিলপত্র, ব্যাংকের চেকবই ও আসবাবপত্রসহ অনেক কিছু পুুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন খুলনা প্রেসক্লাবের নেতারা। সোমবার (১২ আগস্ট) গণমাধ্যম পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব জানানো হয়।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, খুলনা প্রেসক্লাব সাংবাদিকদের দ্বিতীয় বাড়ি হিসেবে পরিচিত। রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের যাতায়াত এই প্রেসক্লাবে। সেখানে এই ধরনের হামলা খুবই দুঃখজনক ও নিন্দনীয়।
বিবৃতিতে নেতারা আরও বলেন, হামলাকারীরা খুলনা প্রেসক্লাবকে ধংসস্তুপে পরিণত করার পর বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা ২ দিন ধরে প্রেসক্লাব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করেন। তাদের অক্লান্ত এই পরিশ্রম খুলনা প্রেসক্লাব চিরদিন কৃতজ্ঞতায় স্মরণ করবে। এছাড়া এই আন্দোলন চলাকালে ছাত্র-জনতা ও সাংবাদিকসহ যারা নিহত হয়েছেন তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন। যারা আহত হয়েছেন তাদের সুচিকিৎসা ও আশু সুস্থতা কামনা করেন।