বুকের বাঁ পাশে গুলি লেগেছিল। প্রাণে বাঁচলেও ক্ষত নিয়ে এখনো হাসপাতালের শয্যায় ভাঙারি ব্যবসায়ী জহিরুল সিকদার। ঘরে স্ত্রী, সন্তান রয়েছে। ক্ষত সারলেও ভারী কাজ করতে পারবেন না। চোখে-মুখে দুশ্চিন্তার ছাপ জহিরুলের, কীভাবে চলবে জীবন-সংসার।
শেখ হাসিনার সরকারের পতনের দিন ৫ আগস্ট রাত ১১ টার দিকে বাসায় ফিরছিলেন বংশালের ভাঙারি ব্যবসায়ী জহিরুল শিকদার। এ সময় পাশ দিয়ে বিজয় মিছিল যাচ্ছিল। হঠাৎ জহিরুলের বুকের বাঁ পাশে গুলি লেগে ডানপাশ দিয়ে বের হয়ে যায়। লোকজন ধরাধরি করে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যায় তাকে। সেখান থেকে শ্যামলীর ২৫০ শয্যা টিবি হাসপাতালে পাঠানো হয়। আবার সেখান থেকে মহাখালীতে জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে। এরপর থেকেই পোস্ট অপারেটিভ ওয়ার্ডের ৩ নম্বর বেডে চিকিৎসাধীন জহিরুল সিকদার।
ফুসফুসে ক্ষত, হাসপাতালে ধুঁকছেন আহতরা
জহিরুলের স্ত্রী সোনিয়া আক্তার বলেন, ‘একটা ছয় বছরের ছেলে আছে। আমার স্বামীর যে অবস্থা হয়েছে, বলার ভাষা নাই। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সুস্থ হলেও জীবনে কোনো ভারী কাজ করতে পারবে না। সারা জীবনের জন্য এই আঘাত টেনে নিতে হবে।’
শেখ হাসিনার সরকারের পতনের দিন ৫ আগস্ট রাত ১১ টার দিকে বাসায় ফিরছিলেন বংশালের ভাঙারি ব্যবসায়ী জহিরুল শিকদার। এ সময় পাশ দিয়ে বিজয় মিছিল যাচ্ছিল। হঠাৎ জহিরুলের বুকের বাঁ পাশে গুলি লেগে ডানপাশ দিয়ে বের হয়ে যায়। লোকজন ধরাধরি করে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যায় তাকে। সেখান থেকে শ্যামলীর ২৫০ শয্যা টিবি হাসপাতালে পাঠানো হয়। আবার সেখান থেকে মহাখালীতে জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে। এরপর থেকেই পোস্ট অপারেটিভ ওয়ার্ডের ৩ নম্বর বেডে চিকিৎসাধীন জহিরুল সিকদার।
ফুসফুসে ক্ষত, হাসপাতালে ধুঁকছেন আহতরা
জহিরুলের স্ত্রী সোনিয়া আক্তার বলেন, ‘একটা ছয় বছরের ছেলে আছে। আমার স্বামীর যে অবস্থা হয়েছে, বলার ভাষা নাই। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সুস্থ হলেও জীবনে কোনো ভারী কাজ করতে পারবে না। সারা জীবনের জন্য এই আঘাত টেনে নিতে হবে।’