
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-টোয়েন্টি সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিকদের ৮৩ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। এতে ১-১ সমতায় ফিরেছে বাংলাদেশ।
টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭৭ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। অধিনায়ক লিটন দাস করেন সর্বোচ্চ ৭৬ রান, বিপরীতে খেলেন ৫০ বল, যেখানে ছিল ৫টি ছক্কা। শামীম হোসেন ২৭ বলে খেলেন ৪৮ রানের ঝড়ো ইনিংস। ১৭৭ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ।
ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও দুর্দান্ত পারফর্ম করে টাইগাররা। এতে লঙ্কানরা পড়েন বেশ মুশকিলে। শুরুতে পেসার শরীফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের বলে চাপে পড়ে লঙ্কানরা। রান আউটের শিকার হন কুশল মেন্ডিস। তিনি ৫ বলে করেন ৮ রান। পাওয়ার প্লের মধ্যেই ৪ উইকেট তুলে নেন টাইগাররা। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়তে থাকে শ্রীলঙ্কার। ফলে একশর আগেই অলআউট হয়ে যায় তারা।
রিশাদ হোসেন ৩.২ ওভারে মাত্র ১৮ রানে নেন ৩ উইকেট। শরীফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন পেয়েছেন দুটি করে উইকেট। ফলে ১৫.২ ওভারে মাত্র ৯৪ রানেই গুটিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা।
টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭৭ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। অধিনায়ক লিটন দাস করেন সর্বোচ্চ ৭৬ রান, বিপরীতে খেলেন ৫০ বল, যেখানে ছিল ৫টি ছক্কা। শামীম হোসেন ২৭ বলে খেলেন ৪৮ রানের ঝড়ো ইনিংস। ১৭৭ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ।
ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও দুর্দান্ত পারফর্ম করে টাইগাররা। এতে লঙ্কানরা পড়েন বেশ মুশকিলে। শুরুতে পেসার শরীফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের বলে চাপে পড়ে লঙ্কানরা। রান আউটের শিকার হন কুশল মেন্ডিস। তিনি ৫ বলে করেন ৮ রান। পাওয়ার প্লের মধ্যেই ৪ উইকেট তুলে নেন টাইগাররা। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়তে থাকে শ্রীলঙ্কার। ফলে একশর আগেই অলআউট হয়ে যায় তারা।
রিশাদ হোসেন ৩.২ ওভারে মাত্র ১৮ রানে নেন ৩ উইকেট। শরীফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন পেয়েছেন দুটি করে উইকেট। ফলে ১৫.২ ওভারে মাত্র ৯৪ রানেই গুটিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা।