
দেশজুড়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় পেশাদারিত্ব ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায় রাজধানীর খিলক্ষেত থানাধীন নিকুঞ্জ-২ এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুই চাঁদাবাজকে হাতেনাতে আটক করেছে পূর্বাচল আর্মি ক্যাম্পের একটি টহল দল।
শনিবার সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে নিকুঞ্জ-২-এর ১৭ নম্বর রোডে অভিযান চালিয়ে মোঃ ইসমাইল হোসেন বাবু ওরফে মোফা বাবু(৩২) ও শেখ সাইফুল (৩১) নামে দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। নিকুঞ্জ এলাকার ত্রাস ছিল এই মোফা বাবু।
দলীয় সাইনবোর্ডে দীর্ঘদিন যাবত সে নিকুঞ্জ খিলক্ষেত এলাকায় দেদারসে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছিল।
মোঃ ইসমাইল হোসেন বাবু ওরফে মোফা বর্তমানে খিলক্ষেত থানার ৯৬ নম্বর ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। দীর্ঘদিন ধরেই এই মোফা ও তার সহযোগী সাইফুল স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পথচারীদের নিকট থেকে চাঁদা আদায় করে আসছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাদের কর্মকাণ্ডে এলাকাবাসী চরমভাবে বিরক্ত ও অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিনের ভোগান্তির পর সেনাবাহিনীর এমন দ্রুত ও দৃশ্যমান পদক্ষেপে তারা স্বস্তি ফিরে পেয়েছেন। এ ঘটনায় এলাকাবাসী সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
পরবর্তীতে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গ্রেফতারকৃতদের খিলক্ষেত থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সেনাবাহিনী সূত্র জানিয়েছে, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা এবং অপরাধমুক্ত সমাজ গঠনে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
শনিবার সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে নিকুঞ্জ-২-এর ১৭ নম্বর রোডে অভিযান চালিয়ে মোঃ ইসমাইল হোসেন বাবু ওরফে মোফা বাবু(৩২) ও শেখ সাইফুল (৩১) নামে দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। নিকুঞ্জ এলাকার ত্রাস ছিল এই মোফা বাবু।
দলীয় সাইনবোর্ডে দীর্ঘদিন যাবত সে নিকুঞ্জ খিলক্ষেত এলাকায় দেদারসে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছিল।
মোঃ ইসমাইল হোসেন বাবু ওরফে মোফা বর্তমানে খিলক্ষেত থানার ৯৬ নম্বর ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। দীর্ঘদিন ধরেই এই মোফা ও তার সহযোগী সাইফুল স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পথচারীদের নিকট থেকে চাঁদা আদায় করে আসছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাদের কর্মকাণ্ডে এলাকাবাসী চরমভাবে বিরক্ত ও অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিনের ভোগান্তির পর সেনাবাহিনীর এমন দ্রুত ও দৃশ্যমান পদক্ষেপে তারা স্বস্তি ফিরে পেয়েছেন। এ ঘটনায় এলাকাবাসী সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
পরবর্তীতে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গ্রেফতারকৃতদের খিলক্ষেত থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সেনাবাহিনী সূত্র জানিয়েছে, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা এবং অপরাধমুক্ত সমাজ গঠনে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।