
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ একই পরিবারের তিনজন ব্যক্তি দগ্ধ হয়েছেন।
দগ্ধরা হলেন- রিপন (৪০), তার স্ত্রী ইতি (৩০) ও তাদের ৩ বছর বয়সী মেয়ে রাফিয়া। দগ্ধদেরকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে যাত্রাবাড়ী শহীদ ফারুক সড়ক খাদিমুল কুরআন মহিলা মাদ্রাসা গলির একটি ছয় তলা বাড়ির নিচ তলায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
তাদেরকে হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী তাসলিমা মনি জানান, রাত পৌনে ২টার দিকে বিকট একটি শব্দ পান তারা। এরপরে ওই বাড়িটি থেকে চিৎকারের শব্দ পেলে পেয়ে ছুটে গিয়ে দেখেন, পরিবারের তিনজনের শরীর আগুনে ঝলসানো। দরজা-জানলা ভেঙ্গে গেছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
তিনি আরও জানান, তাদের ধারণা বাসায় লিকেজের কারণে গ্যাস জমে ছিল। রাতে মশার কয়েল জ্বালানোর সময় বিস্ফোরণ ঘটেছে।
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, রিপনের শরীরের ৭০ শতাংশ, ইতির ৪৫ আর শিশুটির ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের সবার অবস্থায়ই আশঙ্কাজনক।
দগ্ধরা হলেন- রিপন (৪০), তার স্ত্রী ইতি (৩০) ও তাদের ৩ বছর বয়সী মেয়ে রাফিয়া। দগ্ধদেরকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে যাত্রাবাড়ী শহীদ ফারুক সড়ক খাদিমুল কুরআন মহিলা মাদ্রাসা গলির একটি ছয় তলা বাড়ির নিচ তলায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
তাদেরকে হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী তাসলিমা মনি জানান, রাত পৌনে ২টার দিকে বিকট একটি শব্দ পান তারা। এরপরে ওই বাড়িটি থেকে চিৎকারের শব্দ পেলে পেয়ে ছুটে গিয়ে দেখেন, পরিবারের তিনজনের শরীর আগুনে ঝলসানো। দরজা-জানলা ভেঙ্গে গেছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
তিনি আরও জানান, তাদের ধারণা বাসায় লিকেজের কারণে গ্যাস জমে ছিল। রাতে মশার কয়েল জ্বালানোর সময় বিস্ফোরণ ঘটেছে।
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, রিপনের শরীরের ৭০ শতাংশ, ইতির ৪৫ আর শিশুটির ৯০ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের সবার অবস্থায়ই আশঙ্কাজনক।