
ভারতের ওড়িশা রাজ্যে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা শরণার্থী সন্দেহে ব্যাপক ধরপাকড় চালিয়েছে স্থানীয় পুলিশ। সাম্প্রতিক এক অভিযানে অন্তত ৪৪৮ জনকে আটক করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দেশটির ঝাড়সুগুড়ায় পশ্চিম ওড়িশা থেকে তাদেরকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বলা হয়েছে, ঝাড়সুগুড়া জেলার পশ্চিমাঞ্চল ও পারাদীপে চালানো অভিযানে ৪৪৮ জনকে আটক করা হয়। এ সময় ঝাড়সুগুড়ায় আটককৃতদের বেশিরভাগই স্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও খনিতে রাজমিস্ত্রি অথবা রংমিস্ত্রি হিসেবে কাজ করছিলেন।
ইন্সপেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ হিমাংসু কুমার লাল দ্য বলেন, ‘আমরা আটককৃতদের বাংলাদেশি এবং রোহিঙ্গা শরণার্থী সন্দেহে আটক করেছি। তারা অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছে।’
তবে আটককৃতরা পশ্চিমবঙ্গের কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যাচাই করা হচ্ছে। এ সময় যারা ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রমাণ করতে পারবেন, তাদেরকে এ রাজ্যে থাকতে দেওয়া হবে। বাকিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুলিশ জানায়, ‘তাদের অনেকের কাছে বৈধ পরিচয়পত্র নেই। তাই বহিরাগত সবাইকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর মতো ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।’
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ঝাড়সুগুড়া পুলিশ এই অভিযান পরিচালনার জন্য দুটি বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করেছে। আটককৃত ৪৪৮ জনকে একটি বেসরকারি কলেজের অডিটোরিয়াম ও একটি ইনডোর স্টেডিয়ামে রাখা হয়েছে এবং পারাদীপে আটক চারজনকে অবৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
পারাদীপের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্মৃতি রঞ্জন বলেন, ‘আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের ফেরত পাঠানো হবে।’
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দেশটির ঝাড়সুগুড়ায় পশ্চিম ওড়িশা থেকে তাদেরকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বলা হয়েছে, ঝাড়সুগুড়া জেলার পশ্চিমাঞ্চল ও পারাদীপে চালানো অভিযানে ৪৪৮ জনকে আটক করা হয়। এ সময় ঝাড়সুগুড়ায় আটককৃতদের বেশিরভাগই স্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও খনিতে রাজমিস্ত্রি অথবা রংমিস্ত্রি হিসেবে কাজ করছিলেন।
ইন্সপেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ হিমাংসু কুমার লাল দ্য বলেন, ‘আমরা আটককৃতদের বাংলাদেশি এবং রোহিঙ্গা শরণার্থী সন্দেহে আটক করেছি। তারা অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছে।’
তবে আটককৃতরা পশ্চিমবঙ্গের কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যাচাই করা হচ্ছে। এ সময় যারা ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রমাণ করতে পারবেন, তাদেরকে এ রাজ্যে থাকতে দেওয়া হবে। বাকিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুলিশ জানায়, ‘তাদের অনেকের কাছে বৈধ পরিচয়পত্র নেই। তাই বহিরাগত সবাইকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর মতো ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।’
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ঝাড়সুগুড়া পুলিশ এই অভিযান পরিচালনার জন্য দুটি বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করেছে। আটককৃত ৪৪৮ জনকে একটি বেসরকারি কলেজের অডিটোরিয়াম ও একটি ইনডোর স্টেডিয়ামে রাখা হয়েছে এবং পারাদীপে আটক চারজনকে অবৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
পারাদীপের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্মৃতি রঞ্জন বলেন, ‘আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের ফেরত পাঠানো হবে।’