
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহতের সাত দিন পর চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার ঝাঁঝাডাঙা গ্রামের ইব্রাহিম খলিল বাবুর (২৯) মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) রাত ৯টার দিকে চুয়াডাঙ্গার দর্শনার জয়নগর সীমান্তের শূন্য রেখায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহটি বাংলাদেশে হস্তান্তর করা হয়। এ সময় চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ (৬ বিজিবি) দর্শনা কোম্পানি কমান্ডার এবং ভারতের ৩২ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের গেদে কোম্পানির কমান্ড্যান্টের উপস্থিতিতে এই পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
পরে ভারতের নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর থানা পুলিশ নিহতের মরদেহ দর্শনা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। দর্শনা থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) মুহম্মদ শহীদ তিতুমীর গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বুধবার (২ জুলাই) দুপুরে দামুড়হুদা উপজেলার ঝাঁঝাডাঙা সীমান্তে গবাদিপশুর জন্য ঘাস কাটতে যান ইব্রাহিম। এ সময় অসাবধানতাবশত ভারতের অভ্যন্তরে চলে গেলে বিএসএফের টহলদল এলোপাতাড়ি গুলিতে ঘটনাস্থলেই ইব্রাহিম নিহত হন। পরে মরদেহ বিএসএফের সদস্যরা নিয়ে যায়। সেখানে একটি হাসপাতালে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করে আইনি প্রক্রিয়া শেষে সাত দিন পর মরদেহ হস্তান্তর করেছে।
জানা গেছে, নিহত ইবরাহিম বাবু ঝাঁঝাডাঙা গ্রামের মো. নুর ইসলামের ছেলে। সংসারে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন তিনি। তার মৃত্যুর খবরে পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ওসি মুহম্মদ শহীদ তিতুমীর গণমাধ্যমকে বলেন, মঙ্গলবার রাতে জয়নগর সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহ হস্তান্তর করে বিএসএফ। রাতেই পরিবারের সদস্যদের নিকট মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) রাত ৯টার দিকে চুয়াডাঙ্গার দর্শনার জয়নগর সীমান্তের শূন্য রেখায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহটি বাংলাদেশে হস্তান্তর করা হয়। এ সময় চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ (৬ বিজিবি) দর্শনা কোম্পানি কমান্ডার এবং ভারতের ৩২ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের গেদে কোম্পানির কমান্ড্যান্টের উপস্থিতিতে এই পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
পরে ভারতের নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর থানা পুলিশ নিহতের মরদেহ দর্শনা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। দর্শনা থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) মুহম্মদ শহীদ তিতুমীর গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বুধবার (২ জুলাই) দুপুরে দামুড়হুদা উপজেলার ঝাঁঝাডাঙা সীমান্তে গবাদিপশুর জন্য ঘাস কাটতে যান ইব্রাহিম। এ সময় অসাবধানতাবশত ভারতের অভ্যন্তরে চলে গেলে বিএসএফের টহলদল এলোপাতাড়ি গুলিতে ঘটনাস্থলেই ইব্রাহিম নিহত হন। পরে মরদেহ বিএসএফের সদস্যরা নিয়ে যায়। সেখানে একটি হাসপাতালে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করে আইনি প্রক্রিয়া শেষে সাত দিন পর মরদেহ হস্তান্তর করেছে।
জানা গেছে, নিহত ইবরাহিম বাবু ঝাঁঝাডাঙা গ্রামের মো. নুর ইসলামের ছেলে। সংসারে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন তিনি। তার মৃত্যুর খবরে পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ওসি মুহম্মদ শহীদ তিতুমীর গণমাধ্যমকে বলেন, মঙ্গলবার রাতে জয়নগর সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহ হস্তান্তর করে বিএসএফ। রাতেই পরিবারের সদস্যদের নিকট মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।