
ইসরাইলের সাথে ইরানের সংঘাত শুরুর পর প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে উপস্থিত হয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। রোববার (৬ জুলাই) রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের ফুটেজে দেখা গেছে, আশুরার শিয়া উৎসবের একদিন আগে শনিবার একটি মসজিদে মুসল্লিদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন খামেনি।
১৩ জুন শুরু হওয়া ইসরাইলের সাথে ইরানের সংঘাতের সময় সর্বশেষ খামেনির একটি রেকর্ড করা ভাষণ শোনা যায়। যে সংঘাতে ইরানের শীর্ষ কমান্ডার এবং পারমাণবিক বিজ্ঞানীরা নিহত হন।
সে সময় ইসরাইল কোনো কারণ ছাড়াই ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাগুলোতে আকস্মিক আক্রমণ শুরু করে, যার পর ইরান ইসরাইলকে লক্ষ্য করে পাল্টা বিমান হামলা চালিয়ে প্রতিশোধ নেয়।
ইসরাইলের সাথে ১২ দিনের সংঘাতের সময়, খামেনি তিনটি ভিডিও বার্তায় টিভিতে উপস্থিত হয়েছিলেন এবং জল্পনা ছিল যে, তিনি একটি বাঙ্কারে লুকিয়ে আছেন।
এদিকে, শনিবার ওই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সরাসরি খামেনির উপস্থিতিকে দেখানো হলো। যেখানে টেলিভিশনে তাকে দেখে সমর্থকদের আনন্দ প্রকাশ পায় ফুটেজে।
এ সময় খামেনিকে সিনিয়র ধর্মীয় নেতা মাহমুদ করিমির দিকে ফিরে ‘হে ইরান, জাতীয় সঙ্গীত গাও’ বলে উৎসাহিত করতে দেখা গেছে। ইসরাইলের সাথে সাম্প্রতিক সংঘাতের সময় দেশাত্মবোধক গানটি বিশেষভাবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
রাষ্ট্রীয় টিভি জানিয়েছে, ভিডিও ক্লিপটি তেহরানের ইমাম খোমেনি মসজিদে চিত্রায়িত করা হয়েছে, যা ইসলামী প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতার নামে নামকরণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে, ইরানি টিভি জনগণকে খামেনির জনসাধারণের সামনে আসার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ভিডিও পাঠানোর জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
এর আগে ২৬ জুন, রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত পূর্ব-রেকর্ড করা ভাষণে খামেনি বলেছিলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আহ্বান সত্ত্বেও ইরান ইসরাইলের কাছে আত্মসমর্পণ করবে না।
ইসরাইলের সাথে তেহরানের ১২ দিনের সংঘাতের পর ট্রাম্পের আহ্বানে যুদ্ধবিরতি হয়।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের ফুটেজে দেখা গেছে, আশুরার শিয়া উৎসবের একদিন আগে শনিবার একটি মসজিদে মুসল্লিদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন খামেনি।
১৩ জুন শুরু হওয়া ইসরাইলের সাথে ইরানের সংঘাতের সময় সর্বশেষ খামেনির একটি রেকর্ড করা ভাষণ শোনা যায়। যে সংঘাতে ইরানের শীর্ষ কমান্ডার এবং পারমাণবিক বিজ্ঞানীরা নিহত হন।
সে সময় ইসরাইল কোনো কারণ ছাড়াই ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাগুলোতে আকস্মিক আক্রমণ শুরু করে, যার পর ইরান ইসরাইলকে লক্ষ্য করে পাল্টা বিমান হামলা চালিয়ে প্রতিশোধ নেয়।
ইসরাইলের সাথে ১২ দিনের সংঘাতের সময়, খামেনি তিনটি ভিডিও বার্তায় টিভিতে উপস্থিত হয়েছিলেন এবং জল্পনা ছিল যে, তিনি একটি বাঙ্কারে লুকিয়ে আছেন।
এদিকে, শনিবার ওই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সরাসরি খামেনির উপস্থিতিকে দেখানো হলো। যেখানে টেলিভিশনে তাকে দেখে সমর্থকদের আনন্দ প্রকাশ পায় ফুটেজে।
এ সময় খামেনিকে সিনিয়র ধর্মীয় নেতা মাহমুদ করিমির দিকে ফিরে ‘হে ইরান, জাতীয় সঙ্গীত গাও’ বলে উৎসাহিত করতে দেখা গেছে। ইসরাইলের সাথে সাম্প্রতিক সংঘাতের সময় দেশাত্মবোধক গানটি বিশেষভাবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
রাষ্ট্রীয় টিভি জানিয়েছে, ভিডিও ক্লিপটি তেহরানের ইমাম খোমেনি মসজিদে চিত্রায়িত করা হয়েছে, যা ইসলামী প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতার নামে নামকরণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে, ইরানি টিভি জনগণকে খামেনির জনসাধারণের সামনে আসার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ভিডিও পাঠানোর জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
এর আগে ২৬ জুন, রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত পূর্ব-রেকর্ড করা ভাষণে খামেনি বলেছিলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আহ্বান সত্ত্বেও ইরান ইসরাইলের কাছে আত্মসমর্পণ করবে না।
ইসরাইলের সাথে তেহরানের ১২ দিনের সংঘাতের পর ট্রাম্পের আহ্বানে যুদ্ধবিরতি হয়।