
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপে বলেছেন যে, শিগগিরই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তারা খুব চমৎকার পরিবেশে কথা বলেছেন। তখন আমি সামনে বসা ছিলাম। সেখানে সংস্কার কার্যক্রমে তাদের সমর্থনের কথা বলেছে।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ইউনূস-রুবিও’র ফোনালাপ নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
শিগগিরই নির্বাচন করার বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, দুপক্ষের কথা হচ্ছিল আন্তরিক পরিবেশে। তার মধ্যে এ কথাগুলো উঠে এসেছে। নির্বাচন সম্পর্কে তারা জানতে চেয়েছে এবং সংস্কার কার্যক্রমের ব্যাপারে সমর্থনের কথা বলেছে। তখন তাদের জানানো হয়েছে, যথা শিগগিরই সম্ভব নির্বাচন করা হবে।
গত এক বছরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কতটুকু সংস্কার হয়েছে। এই সংস্কার নিয়ে আপনারা সন্তুষ্ট কিনা জানতে চাইলে তৌহিদ হোসেন বলেন, সংস্কার নিয়ে কখনো হ্যাপি হওয়া উচিত নয়। কেননা হ্যাপি হলে আর কিছুটা করার নেই। আমরা চেষ্টা করছি এটাকে (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) যতটুকু জনবান্ধব করা যায়।
তিনি আরও বলেন, আমি একটি কথা বলতে চাই, মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীদের বিভিন্ন কারণে যে সাফারিং, সেটা দূর করার জন্য চেষ্টা করেছি। সবই যে করতে পেরেছি, তা নয়। ওমানে আমরা উদ্যোগ নিয়েছি কর্মীদের পাসপোর্ট দিতে, যেন রাস্তায় রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকতে না হয়। বাকি মিশনগুলোকেও এই ব্যবস্থা নিতে বলেছি।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত আনা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, আক্ষেপ তো একটা নোডেট টার্ম। কার কতটুকু আক্ষেপ আমি জানি না। আমি এটাকে দেখি এভাবে, আমরা ফেরত আনার জন্য চিঠি দিয়েছি, প্রয়োজনে সেটা ফলোআপ করা হবে। এইটুকুই।
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস খোলা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, বিষয়টি এখনো খসড়া পর্যায়ে আছে। খসড়া আদান-প্রদান শেষ হওয়ার পরে যখন একটা সম্পূর্ণ এগ্রিড ড্রাফটে আসবে যেটাতে একটি শব্দও পরিবর্তন করতে হবে না, তখন আমরা সই করব। তখন আপনাদের বিস্তারিত বলতে পারব। তার আগে খসড়া পর্যায়ে আমাদের এটা নিয়ে আলাপ না করাই ভালো।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ইউনূস-রুবিও’র ফোনালাপ নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
শিগগিরই নির্বাচন করার বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, দুপক্ষের কথা হচ্ছিল আন্তরিক পরিবেশে। তার মধ্যে এ কথাগুলো উঠে এসেছে। নির্বাচন সম্পর্কে তারা জানতে চেয়েছে এবং সংস্কার কার্যক্রমের ব্যাপারে সমর্থনের কথা বলেছে। তখন তাদের জানানো হয়েছে, যথা শিগগিরই সম্ভব নির্বাচন করা হবে।
গত এক বছরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কতটুকু সংস্কার হয়েছে। এই সংস্কার নিয়ে আপনারা সন্তুষ্ট কিনা জানতে চাইলে তৌহিদ হোসেন বলেন, সংস্কার নিয়ে কখনো হ্যাপি হওয়া উচিত নয়। কেননা হ্যাপি হলে আর কিছুটা করার নেই। আমরা চেষ্টা করছি এটাকে (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) যতটুকু জনবান্ধব করা যায়।
তিনি আরও বলেন, আমি একটি কথা বলতে চাই, মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীদের বিভিন্ন কারণে যে সাফারিং, সেটা দূর করার জন্য চেষ্টা করেছি। সবই যে করতে পেরেছি, তা নয়। ওমানে আমরা উদ্যোগ নিয়েছি কর্মীদের পাসপোর্ট দিতে, যেন রাস্তায় রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকতে না হয়। বাকি মিশনগুলোকেও এই ব্যবস্থা নিতে বলেছি।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত আনা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, আক্ষেপ তো একটা নোডেট টার্ম। কার কতটুকু আক্ষেপ আমি জানি না। আমি এটাকে দেখি এভাবে, আমরা ফেরত আনার জন্য চিঠি দিয়েছি, প্রয়োজনে সেটা ফলোআপ করা হবে। এইটুকুই।
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস খোলা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, বিষয়টি এখনো খসড়া পর্যায়ে আছে। খসড়া আদান-প্রদান শেষ হওয়ার পরে যখন একটা সম্পূর্ণ এগ্রিড ড্রাফটে আসবে যেটাতে একটি শব্দও পরিবর্তন করতে হবে না, তখন আমরা সই করব। তখন আপনাদের বিস্তারিত বলতে পারব। তার আগে খসড়া পর্যায়ে আমাদের এটা নিয়ে আলাপ না করাই ভালো।