
বিশ্ববাজারে এ বছরের প্রথম ছয় মাসে ডলারের মান ১০ শতাংশের বেশি কমেছে। যা ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বাণিজ্য অংশীদারদের মুদ্রার বিপরীতে এই পতন বিনিয়োগকারীদের গভীর উদ্বেগে ফেলেছে।
নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ১৯৭৩ সালে ডলারের সবচেয়ে বড় দরপতন হয়েছিল। সে সময় যুক্তরাষ্ট্র স্বর্ণমান থেকে বেরিয়ে আসে। যুক্তরাষ্ট্র যত দিন ডলারের মূল্য নির্ধারণে স্বর্ণমান ব্যবহার করেছে, তত দিন দেশটিতে মূল্যস্ফীতি ছিল না। আর এই সময়েই মানব ইতিহাসের সবচেয়ে লম্বা সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।
কিন্তু এখন যা ঘটছে তা সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখন ডলারের এই পতনের পেছনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগ্রাসী শুল্কনীতি এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী পররাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে বিশ্বব্যবস্থাকে পুনর্গঠনের প্রচেষ্টাকে বিশেষ ভাবে দায়ী মনে করা হচ্ছে।
ট্রাম্পের বাণিজ্যনীতি, মুদ্রাস্ফীতির আশঙ্কা এবং ক্রমবর্ধমান সরকারি ঋণের মিশ্রণ ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে, যা বিশ্বব্যাপী আর্থিক ব্যবস্থার কেন্দ্রে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার ওপর ধীরে ধীরে আস্থা হ্রাসের কারণেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ১৯৭৩ সালে ডলারের সবচেয়ে বড় দরপতন হয়েছিল। সে সময় যুক্তরাষ্ট্র স্বর্ণমান থেকে বেরিয়ে আসে। যুক্তরাষ্ট্র যত দিন ডলারের মূল্য নির্ধারণে স্বর্ণমান ব্যবহার করেছে, তত দিন দেশটিতে মূল্যস্ফীতি ছিল না। আর এই সময়েই মানব ইতিহাসের সবচেয়ে লম্বা সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।
কিন্তু এখন যা ঘটছে তা সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখন ডলারের এই পতনের পেছনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগ্রাসী শুল্কনীতি এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী পররাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে বিশ্বব্যবস্থাকে পুনর্গঠনের প্রচেষ্টাকে বিশেষ ভাবে দায়ী মনে করা হচ্ছে।
ট্রাম্পের বাণিজ্যনীতি, মুদ্রাস্ফীতির আশঙ্কা এবং ক্রমবর্ধমান সরকারি ঋণের মিশ্রণ ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে, যা বিশ্বব্যাপী আর্থিক ব্যবস্থার কেন্দ্রে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার ওপর ধীরে ধীরে আস্থা হ্রাসের কারণেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।