
লংকানদের বিপক্ষে কলম্বো টেস্টের চতুর্থ দিনে মাত্র ৩৪ বল খেলে ইনিংস ও ৭৮ রানে হারল বাংলাদেশ। এর পরেই বাংলাদেশ দলের টেস্ট অধিনায়কের দায়িত্ব ছাড়লেন শান্ত।
আজ শনিবার (২৮ জুন) ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তিনি। টেস্ট শুরুর আগেই গুঞ্জন ছিল নেতৃত্ব ছাড়তে পারেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
সংবাদ সম্মেলনে টেস্টের নেতৃত্ব ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে শান্ত বলেন, আমার একটা ঘোষণা ছিল আমি বাংলাদেশ দলের টেস্ট অধিনায়কত্বের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিচ্ছি। আমি টেস্ট ফরম্যাটে আর অধিনায়কত্ব চালিয়ে যেতে চাই না। আমি একটা জিনিস সবাইকে ক্লিয়ারলি মেসেজটা দিতে চাই যে, এটা কোনো পারসোনাল কোন কিছু না। এটা দলের ভালোর জন্যই এই সিদ্ধান্তটা নেওয়া এবং এটাতে দলের ভালো কিছু হবে বলে আমি মনে করি। আমার ব্যক্তিগত মতামত যে তিন অধিনায়ক একটু ডিফিকাল্ট হতে পারে। পুরোটা দলের ভালোর জন্য আমি এখান থেকে সরে এসেছি।
এর আগে, কলম্বো টেস্টের ভাগ্য আগেই নির্ধারণ হয়ে গিয়েছিল। চতুর্থ দিনে মাত্র ৩৪ বল খেলে ইনিংস ও ৭৮ রানে হারল বাংলাদেশ।
গল টেস্টে ব্যাট হাতে শাসন করা বাংলাদেশ মুখ থুবড়ে পড়ে কলম্বোতে। ব্যাটিং ব্যর্থতায় তৃতীয় দিনের খেলা শেষেই ইনিংস ব্যবধানে হারের দ্বারপ্রান্তে ছিল বাংলাদেশ।
প্রথম ইনিংসে ২১১ রানে পিছিয়ে থেকে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে গতকাল তৃতীয় দিন শেষে ৬ উইকেটে ১১৫ রান করেছিল বাংলাদেশ। তখনো ৯৬ রানে পিছিয়ে ছিল সফরকারীরা। হাতে উইকেট ৪টি। ইনিংস ব্যবধানে হার এড়াতে অসম্ভব কিছুই করতে হতো বাংলাদেশকে।
যেখানে একমাত্র ভরসা ছিলেন লিটন দাস। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। ৪০ তম ওভারে প্রবাথ জয়াসুরিয়ার বল লিটনের ব্যাটের কানা ছুঁয়ে জমা পড়ে উইকেটকিপার কুশল মেন্ডিসের গ্লাভসে। ৪৩ বলে ১৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন লিটন। এরপর মুহূর্তেই যেন সব শেষ। একে একে বিদায় নেন নাঈম, তাইজুল ও এবাদত। টপঅর্ডারের দেখানো পথেই হাঁটলেন যেন সবাই। তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ইনিংস।
আজ শনিবার (২৮ জুন) ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তিনি। টেস্ট শুরুর আগেই গুঞ্জন ছিল নেতৃত্ব ছাড়তে পারেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
সংবাদ সম্মেলনে টেস্টের নেতৃত্ব ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে শান্ত বলেন, আমার একটা ঘোষণা ছিল আমি বাংলাদেশ দলের টেস্ট অধিনায়কত্বের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিচ্ছি। আমি টেস্ট ফরম্যাটে আর অধিনায়কত্ব চালিয়ে যেতে চাই না। আমি একটা জিনিস সবাইকে ক্লিয়ারলি মেসেজটা দিতে চাই যে, এটা কোনো পারসোনাল কোন কিছু না। এটা দলের ভালোর জন্যই এই সিদ্ধান্তটা নেওয়া এবং এটাতে দলের ভালো কিছু হবে বলে আমি মনে করি। আমার ব্যক্তিগত মতামত যে তিন অধিনায়ক একটু ডিফিকাল্ট হতে পারে। পুরোটা দলের ভালোর জন্য আমি এখান থেকে সরে এসেছি।
এর আগে, কলম্বো টেস্টের ভাগ্য আগেই নির্ধারণ হয়ে গিয়েছিল। চতুর্থ দিনে মাত্র ৩৪ বল খেলে ইনিংস ও ৭৮ রানে হারল বাংলাদেশ।
গল টেস্টে ব্যাট হাতে শাসন করা বাংলাদেশ মুখ থুবড়ে পড়ে কলম্বোতে। ব্যাটিং ব্যর্থতায় তৃতীয় দিনের খেলা শেষেই ইনিংস ব্যবধানে হারের দ্বারপ্রান্তে ছিল বাংলাদেশ।
প্রথম ইনিংসে ২১১ রানে পিছিয়ে থেকে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে গতকাল তৃতীয় দিন শেষে ৬ উইকেটে ১১৫ রান করেছিল বাংলাদেশ। তখনো ৯৬ রানে পিছিয়ে ছিল সফরকারীরা। হাতে উইকেট ৪টি। ইনিংস ব্যবধানে হার এড়াতে অসম্ভব কিছুই করতে হতো বাংলাদেশকে।
যেখানে একমাত্র ভরসা ছিলেন লিটন দাস। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। ৪০ তম ওভারে প্রবাথ জয়াসুরিয়ার বল লিটনের ব্যাটের কানা ছুঁয়ে জমা পড়ে উইকেটকিপার কুশল মেন্ডিসের গ্লাভসে। ৪৩ বলে ১৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন লিটন। এরপর মুহূর্তেই যেন সব শেষ। একে একে বিদায় নেন নাঈম, তাইজুল ও এবাদত। টপঅর্ডারের দেখানো পথেই হাঁটলেন যেন সবাই। তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ইনিংস।