
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালালেও, তাতে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির মূল উপাদান ধ্বংস হয়নি। এই হামলা শুধুমাত্র কয়েক মাসের জন্য ইরানকে পিছিয়ে দিয়েছে। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার প্রাথমিক মূল্যায়নে এমনটি বলা হচ্ছে।
সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মূল্যায়ন তৈরি করেছে পেন্টাগনের গোয়েন্দা শাখা এবং প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি বা ডিআইএ)।
একাধিক সূত্র জানায়, এই প্রাথমিক বিশ্লেষণ তৈরি করা হয়েছে ইরানে চালানো মার্কিন হামলার পর ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড পরিচালিত যুদ্ধ-পরবর্তী ক্ষয়ক্ষতির তথ্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে।
মূল্যায়নের সঙ্গে যুক্ত দুজন ব্যক্তির বরাত দিয়ে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, হামলার মাধ্যমে ইরানের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুত ধ্বংস করা যায়নি। আরেকজন বলেছেন, অনেক বেশি পরিমাণে সেন্ট্রিফিউজগুলো অক্ষত রয়েছে।
আন্তর্জাতিক অস্ত্র বিশেষজ্ঞ ও মিডলবেরি ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের অধ্যাপক জেফ্রি লুইস স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির কার্যকর সমাপ্তি ঘটিয়েছে- এমনটা মনে করার কোনো কারণ নেই। তিনি সিএনএনের প্রতিবেদন ও মূল্যায়নের সঙ্গে একমত পোষণ করেন।
এদিকে হোয়াইট হাউজ এই মূল্যায়নের অস্তিত্ব স্বীকার করলেও একে ‘ভুল’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট এক বিবৃতিতে সিএনএনকে বলেন, এই মূল্যায়ন খুবই গোপনীয় একটি বিষয়। এটিকে ‘অতি গোপন’ হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে। তারপরও একজন অজ্ঞাত ও নিম্নস্তরের ব্যর্থ ব্যক্তি সিএনএনের কাছে এটি ফাঁস করে দিয়েছেন। যার তথ্য সম্পূর্ণ ভুল। আসলে এর উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে হেয় করা এবং ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস করার জন্য নিখুঁতভাবে অভিযান পরিচালনাকারী পাইলটদের অসম্মান করার চেষ্টা।
সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মূল্যায়ন তৈরি করেছে পেন্টাগনের গোয়েন্দা শাখা এবং প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি বা ডিআইএ)।
একাধিক সূত্র জানায়, এই প্রাথমিক বিশ্লেষণ তৈরি করা হয়েছে ইরানে চালানো মার্কিন হামলার পর ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড পরিচালিত যুদ্ধ-পরবর্তী ক্ষয়ক্ষতির তথ্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে।
মূল্যায়নের সঙ্গে যুক্ত দুজন ব্যক্তির বরাত দিয়ে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, হামলার মাধ্যমে ইরানের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুত ধ্বংস করা যায়নি। আরেকজন বলেছেন, অনেক বেশি পরিমাণে সেন্ট্রিফিউজগুলো অক্ষত রয়েছে।
আন্তর্জাতিক অস্ত্র বিশেষজ্ঞ ও মিডলবেরি ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের অধ্যাপক জেফ্রি লুইস স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির কার্যকর সমাপ্তি ঘটিয়েছে- এমনটা মনে করার কোনো কারণ নেই। তিনি সিএনএনের প্রতিবেদন ও মূল্যায়নের সঙ্গে একমত পোষণ করেন।
এদিকে হোয়াইট হাউজ এই মূল্যায়নের অস্তিত্ব স্বীকার করলেও একে ‘ভুল’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট এক বিবৃতিতে সিএনএনকে বলেন, এই মূল্যায়ন খুবই গোপনীয় একটি বিষয়। এটিকে ‘অতি গোপন’ হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে। তারপরও একজন অজ্ঞাত ও নিম্নস্তরের ব্যর্থ ব্যক্তি সিএনএনের কাছে এটি ফাঁস করে দিয়েছেন। যার তথ্য সম্পূর্ণ ভুল। আসলে এর উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে হেয় করা এবং ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস করার জন্য নিখুঁতভাবে অভিযান পরিচালনাকারী পাইলটদের অসম্মান করার চেষ্টা।