ইরান কারও ক্ষতি করেনি এবং কোনো পরিস্থিতিতেই কারো আগ্রাসন মেনে নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি।
এক্স হ্যান্ডলে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেন, আমরা কারো ওপর আঘাত করিনি। কেউ যদি আমাদের ওপর আগ্রাসন চালায়, কোনো পরিস্থিতিতেই তা মেনে নেবো না।
এদিকে ইরানের মুখপাত্র ফাতেমা মোহাজেরানি বলেছেন, ইরানের নীতি স্পষ্ট। তারা যুদ্ধ শুরু করবে না, তবে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তাদের জনগণের জীবন ও মর্যাদা রক্ষা করবে।
এর আগে সোমবার (২৩ জুন) বিকেলে কাতারের রাজধানী দোহার উপকণ্ঠে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের আল উদেইদ বিমানঘাঁটিতে ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান।
ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি) জানায়, পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার প্রতিশোধস্বরূপ কাতার ও ইরাকের মার্কিন ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পাশাপাশি আধুনিক ড্রোনও ব্যবহার করা হয়েছে।
এদিকে এই হামলার পর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে কাতার। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি এক বিবৃতিতে এ নিন্দা জানান।
তিনি বলেন, এ হামলা কাতারের সার্বভৌমত্ব, আকাশসীমা এবং জাতিসংঘ সনদের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
মাজেদ আল-আনসারি বলেন, আমরা কাতার রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের সার্বভৌম অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রাখি। আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় এই স্পষ্ট আগ্রাসনের সরাসরি জবাব দেওয়ার অধিকার রাখি।
মুখপাত্র আরও বলেন, ইরানের আক্রমণটি ব্যর্থ করে দিয়েছে কাতারের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের সফলভাবে মোকাবেলা করেছে।
এক্স হ্যান্ডলে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেন, আমরা কারো ওপর আঘাত করিনি। কেউ যদি আমাদের ওপর আগ্রাসন চালায়, কোনো পরিস্থিতিতেই তা মেনে নেবো না।
এদিকে ইরানের মুখপাত্র ফাতেমা মোহাজেরানি বলেছেন, ইরানের নীতি স্পষ্ট। তারা যুদ্ধ শুরু করবে না, তবে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তাদের জনগণের জীবন ও মর্যাদা রক্ষা করবে।
এর আগে সোমবার (২৩ জুন) বিকেলে কাতারের রাজধানী দোহার উপকণ্ঠে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের আল উদেইদ বিমানঘাঁটিতে ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান।
ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি) জানায়, পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার প্রতিশোধস্বরূপ কাতার ও ইরাকের মার্কিন ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পাশাপাশি আধুনিক ড্রোনও ব্যবহার করা হয়েছে।
এদিকে এই হামলার পর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে কাতার। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি এক বিবৃতিতে এ নিন্দা জানান।
তিনি বলেন, এ হামলা কাতারের সার্বভৌমত্ব, আকাশসীমা এবং জাতিসংঘ সনদের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
মাজেদ আল-আনসারি বলেন, আমরা কাতার রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের সার্বভৌম অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রাখি। আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় এই স্পষ্ট আগ্রাসনের সরাসরি জবাব দেওয়ার অধিকার রাখি।
মুখপাত্র আরও বলেন, ইরানের আক্রমণটি ব্যর্থ করে দিয়েছে কাতারের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের সফলভাবে মোকাবেলা করেছে।