
হামলা-পাল্টা হামলা চলছে ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে। সপ্তাহ ধরে চলা এই যুদ্ধে দুই পক্ষই ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে ইতিমধ্যে। তবে থেমে নেই হামলা। গতকাল রাতের শুরুতে ইসরায়েলে ব্যাপক হামলা চালিয়েছে ইরান। এতে অন্তত ইসরায়েলের চারটি অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। অন্যদিকে ইসরায়েলও ইরানের বিভিন্ন এলাকায় হামলা চালিয়েছে।
একদিকে ইসরায়েল হামলার শুরুর দিকে ইরানের শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের লক্ষ্যবস্তু করলেও পরবর্তী হামলায় তারা পরমাণু ও সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করে হামলা চালায়। অন্যদিকে ইরানও ইসরায়েলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাচ্ছে। এরইমধ্যে নতুন করে উদ্বেগ বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার।
এই পরিস্তিতে এবার বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তির দেশ রাশিয়া ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছে। এছাড়া ইরানের পরমাণু প্রকল্প ইসরায়েলি হামলা থেকে রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।
পুতিন বলেছেন, ‘ইরানের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক ভালো। তাই আমরা ইরানকে একটি প্রস্তাব দিয়েছি। যদি ইরান চায়, তাহলে রাশিয়া ইরানের পরমাণু প্রকল্পের কাজ নিজের তত্ত্বাবধানে চালাতে পারে। ইরানের ইউরেনিয়াম যাতে শুধু শান্তিপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়েও রাশিয়া নজর রাখতে চায়। তবে এসব কিছুই হবে যদি ইরান রাজি হয়।’
তিনি আরও জানান, ইরানের বুশেহার শহরে দুটি পারমাণবিক চুল্লি তৈরি হচ্ছে। এ কাজের দায়িত্বে আছেন রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা। এ নিয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন পুতিন। নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, বুশেহারের ওই এলাকা তারা আক্রমণ করবে না।
রাশিয়া কি ইরানকে অস্ত্র দেবে এমন প্রশ্নের জবাবে পুতিন বলেন, জানুয়ারিতে রাশিয়া ও ইরান একটি চুক্তি করেছে। তবে সেই চুক্তিতে অস্ত্র দেওয়ার কথা নেই। তাছাড়া ইরান এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ার কাছে অস্ত্র চায়নি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘ইরানের নিরাপত্তা আর ইসরায়েলের উদ্বেগ, দুটি বিষয়ই গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে ইরান যাতে পরমাণু শক্তি ব্যবহার করতে পারে আর ইসরায়েল যেন তাতে ভীত না হয়- এ দুই বিষয় একসঙ্গে সমাধান করা সম্ভব।’
একদিকে ইসরায়েল হামলার শুরুর দিকে ইরানের শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের লক্ষ্যবস্তু করলেও পরবর্তী হামলায় তারা পরমাণু ও সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করে হামলা চালায়। অন্যদিকে ইরানও ইসরায়েলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাচ্ছে। এরইমধ্যে নতুন করে উদ্বেগ বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার।
এই পরিস্তিতে এবার বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তির দেশ রাশিয়া ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছে। এছাড়া ইরানের পরমাণু প্রকল্প ইসরায়েলি হামলা থেকে রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।
পুতিন বলেছেন, ‘ইরানের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক ভালো। তাই আমরা ইরানকে একটি প্রস্তাব দিয়েছি। যদি ইরান চায়, তাহলে রাশিয়া ইরানের পরমাণু প্রকল্পের কাজ নিজের তত্ত্বাবধানে চালাতে পারে। ইরানের ইউরেনিয়াম যাতে শুধু শান্তিপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়েও রাশিয়া নজর রাখতে চায়। তবে এসব কিছুই হবে যদি ইরান রাজি হয়।’
তিনি আরও জানান, ইরানের বুশেহার শহরে দুটি পারমাণবিক চুল্লি তৈরি হচ্ছে। এ কাজের দায়িত্বে আছেন রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা। এ নিয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন পুতিন। নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, বুশেহারের ওই এলাকা তারা আক্রমণ করবে না।
রাশিয়া কি ইরানকে অস্ত্র দেবে এমন প্রশ্নের জবাবে পুতিন বলেন, জানুয়ারিতে রাশিয়া ও ইরান একটি চুক্তি করেছে। তবে সেই চুক্তিতে অস্ত্র দেওয়ার কথা নেই। তাছাড়া ইরান এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ার কাছে অস্ত্র চায়নি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘ইরানের নিরাপত্তা আর ইসরায়েলের উদ্বেগ, দুটি বিষয়ই গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। শান্তিপূর্ণ উপায়ে ইরান যাতে পরমাণু শক্তি ব্যবহার করতে পারে আর ইসরায়েল যেন তাতে ভীত না হয়- এ দুই বিষয় একসঙ্গে সমাধান করা সম্ভব।’