
এক হাজার ৮৫০টি অভিযোগ বিশ্লেষণ করে ২৫৩ জনকে গুমের অকাট্য প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন, গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান মইনুল ইসলাম চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে রাজধানীর গুলশান অ্যাভিনিউয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন তথ্য জানান।
মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘গুমসংক্রান্ত বিষয়ে সবচেয়ে বেশি অভিযোগ পাওয়া গেছে র্যাবের বিরুদ্ধে। গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে এরই মধ্যে সারা দেশের ১৬টি গোপন বন্দিশালা পরিদর্শন করা হয়েছে। ১৩১টি অভিযোগের বিষয়ে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ মহাপরিদর্শককে জানানো হয়েছে।’
তিনি বলেন, গুমের সব কার্যক্রমই ছিলো পরিকল্পিত। গুম কমিশনে দাখিল করা অভিযোগের ৮১ শতাংশ জীবিত এবং ১৯ শতাংশ ফেরত না আসা ভুক্তভোগী এবং গুম হওয়া অধিকাংশ ব্যক্তি তৎকালীন বিরোধী দলের সদস্য ছিলেন।
গুম কমিশনের চেয়ারম্যান মইনুল ইসলাম চৌধুরী আরও বলেন, গুমের সঙ্গে ভারতের যারা জড়িত তাদের বিষয়ে গুম কমিশনের পদক্ষেপ নেওয়ার কোনো এখতিয়ার নেই।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে রাজধানীর গুলশান অ্যাভিনিউয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন তথ্য জানান।
মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘গুমসংক্রান্ত বিষয়ে সবচেয়ে বেশি অভিযোগ পাওয়া গেছে র্যাবের বিরুদ্ধে। গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে এরই মধ্যে সারা দেশের ১৬টি গোপন বন্দিশালা পরিদর্শন করা হয়েছে। ১৩১টি অভিযোগের বিষয়ে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ মহাপরিদর্শককে জানানো হয়েছে।’
তিনি বলেন, গুমের সব কার্যক্রমই ছিলো পরিকল্পিত। গুম কমিশনে দাখিল করা অভিযোগের ৮১ শতাংশ জীবিত এবং ১৯ শতাংশ ফেরত না আসা ভুক্তভোগী এবং গুম হওয়া অধিকাংশ ব্যক্তি তৎকালীন বিরোধী দলের সদস্য ছিলেন।
গুম কমিশনের চেয়ারম্যান মইনুল ইসলাম চৌধুরী আরও বলেন, গুমের সঙ্গে ভারতের যারা জড়িত তাদের বিষয়ে গুম কমিশনের পদক্ষেপ নেওয়ার কোনো এখতিয়ার নেই।