
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শীঘ্রই দেশে ফিরেছেন, এমনটাই বলছেন দলের সিনিয়র নেতারা। দেশে ফিরে তিনি রাজধানীর গুলশান ২ এর ১৯৬ নম্বর বাড়িতে উঠবেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গুলশানে ‘ফিরোজা’ নামক যে বাড়িতে আছেন তার পাশেই এই বাড়িটির অবস্থান। দেড় বিঘা জমির উপর এই ডুপ্লেক্স বাড়িটি বেগম খালেদা জিয়ারই। কয়েকদিন আগে অন্তর্বর্তী সরকার এই বাড়িটির নামজারির কাগজ তার হাতে তুলে দেন।
তিন বেড, ড্রয়িং, ডাইনিং, লিভিং রুম, সুইমিং পুলসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে ওই বাড়িতে।
বাড়িটি আগে ভাড়ায় ব্যবহার করতো মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ। জানা গেছে, ৬ মাস আগে বাড়িটি এই কোম্পানি ছেড়ে দিয়েছে। এরপর এটি তারেক রহমানের থাকার উপযোগী করে প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হয়েছে। বাড়িটি এখন পুরোপুরি প্রস্তুত বলেই তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে।
১৯৮১ সালের ৩১ মে রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায় জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর গুলশান এলাকায় দেড় বিঘা জমির ওপর অবস্থিত এই বাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয়।
এর বাইরে ঢাকা সেনানিবাসের ভেতরও আরেকটি বাড়ি খালেদা জিয়াকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। তবে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার সেনানিবাসের বাড়িটির বরাদ্দ বাতিল করে সেখান থেকে বেগম জিয়াকে একরকম টেনেহিঁচড়ে বের করে দেয়।
১৯৬ নম্বর বাড়ির সামনে গিয়ে দেখা যায়, সাদা রঙের দোতলা ছায়াঘেরা বাড়িটির বহিরাঙ্গন বেশ পরিপাটি। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বাড়ির ভিতরটাও অত্যন্ত নান্দিকভাবে সাজানো হয়েছে। গত কয়েকমাস ধরে এই সাজানোর কাজটি চলে, যা এখন পুরোপুরি শেষ। তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানও লন্ডনে যাওয়ার আগে বাড়িটি পরিদর্শন করে গেছেন।
বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের সূত্রগুলো জানিয়েছে, নির্বাচনের তারিখ সুনির্দিষ্ট হলে দেশে ফিরবেন ১৭ বছর ধরে দেশের বাইরে নির্বাসনে থাকা বিএনপির আগামী দিনের এই কান্ডারী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারপারসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শাইরুল কবির খান সময়ের আলোকে জানান, বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে দেশে ফিরবেন এবং দেশে ফিরে কোন বাড়িতে উঠবেন সে বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত আমার জানা নেই। নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা শীঘ্রই তিনি দেশে ফিরবেন। দেশে ফিরে দল ও দেশের নেতৃত্ব দেবেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গুলশানে ‘ফিরোজা’ নামক যে বাড়িতে আছেন তার পাশেই এই বাড়িটির অবস্থান। দেড় বিঘা জমির উপর এই ডুপ্লেক্স বাড়িটি বেগম খালেদা জিয়ারই। কয়েকদিন আগে অন্তর্বর্তী সরকার এই বাড়িটির নামজারির কাগজ তার হাতে তুলে দেন।
তিন বেড, ড্রয়িং, ডাইনিং, লিভিং রুম, সুইমিং পুলসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে ওই বাড়িতে।
বাড়িটি আগে ভাড়ায় ব্যবহার করতো মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ। জানা গেছে, ৬ মাস আগে বাড়িটি এই কোম্পানি ছেড়ে দিয়েছে। এরপর এটি তারেক রহমানের থাকার উপযোগী করে প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হয়েছে। বাড়িটি এখন পুরোপুরি প্রস্তুত বলেই তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে।
১৯৮১ সালের ৩১ মে রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায় জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর গুলশান এলাকায় দেড় বিঘা জমির ওপর অবস্থিত এই বাড়ি বরাদ্দ দেওয়া হয়।
এর বাইরে ঢাকা সেনানিবাসের ভেতরও আরেকটি বাড়ি খালেদা জিয়াকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। তবে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার সেনানিবাসের বাড়িটির বরাদ্দ বাতিল করে সেখান থেকে বেগম জিয়াকে একরকম টেনেহিঁচড়ে বের করে দেয়।
১৯৬ নম্বর বাড়ির সামনে গিয়ে দেখা যায়, সাদা রঙের দোতলা ছায়াঘেরা বাড়িটির বহিরাঙ্গন বেশ পরিপাটি। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বাড়ির ভিতরটাও অত্যন্ত নান্দিকভাবে সাজানো হয়েছে। গত কয়েকমাস ধরে এই সাজানোর কাজটি চলে, যা এখন পুরোপুরি শেষ। তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানও লন্ডনে যাওয়ার আগে বাড়িটি পরিদর্শন করে গেছেন।
বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের সূত্রগুলো জানিয়েছে, নির্বাচনের তারিখ সুনির্দিষ্ট হলে দেশে ফিরবেন ১৭ বছর ধরে দেশের বাইরে নির্বাসনে থাকা বিএনপির আগামী দিনের এই কান্ডারী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারপারসনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শাইরুল কবির খান সময়ের আলোকে জানান, বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কবে দেশে ফিরবেন এবং দেশে ফিরে কোন বাড়িতে উঠবেন সে বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত আমার জানা নেই। নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা শীঘ্রই তিনি দেশে ফিরবেন। দেশে ফিরে দল ও দেশের নেতৃত্ব দেবেন।