
বঙ্গোপসাগরে সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে কুয়াকাটা উপকূলে উত্তাল হয়ে উঠেছে সমুদ্র। সোমবার সন্ধ্যায় প্রবল ঢেউয়ের ধাক্কায় একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে যায়। তবে সৌভাগ্যক্রমে ট্রলারে থাকা চারজন জেলে প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন। এ ঘটনায় উপকূলীয় এলাকায় উদ্বেগ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে সোমবার রাত থেকে থেমে থেমে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিতে ভোগান্তি বেড়েছে সাধারণ মানুষের। কুয়াকাটা পৌরসভা ও মহিপুরের নিম্নাঞ্চলে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা, যা সবচেয়ে বেশি ভোগাচ্ছে খেটে খাওয়া মানুষদের।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর কারণে সাগর উত্তাল থাকায় পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায় রেকর্ড করা হয়েছে ৮৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত। আগামী পাঁচদিন ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটি, যা চলবে ২৫ জুন পর্যন্ত।
মৎস্য বিভাগ জানিয়েছে, উপকূলীয় এলাকার সব ট্রলারকে নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরতে বলা হয়েছে। অধিকাংশ ট্রলার এরই মধ্যে কুয়াকাটা তীরে ফিরে এসেছে, তবে অনেকেই ফিরেছে খালি হাতে।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রবিউল ইসলাম বলেন, মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে এবং উদ্ধার হওয়া জেলেদের সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে।
আলিপুর মৎস্য আড়ৎদার মালিক সমিতির সভাপতি জলিল ঘরামী জানান, উত্তাল সমুদ্রের কারণে অধিকাংশ ট্রলার বন্দরে ফিরে এসেছে, কিছু এখনো ফিরছে।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে সমুদ্রে নামতে নিষেধ করা হচ্ছে এবং নিয়মিত মাইকিং করা হচ্ছে।
বর্ষা মৌসুমে এমন বৃষ্টি স্বাভাবিক হলেও, সাগরের অস্বাভাবিক আচরণে উপকূলজুড়ে বেড়েছে শঙ্কা। প্রশাসন ও আবহাওয়া অফিস সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়েছে।
এদিকে সোমবার রাত থেকে থেমে থেমে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিতে ভোগান্তি বেড়েছে সাধারণ মানুষের। কুয়াকাটা পৌরসভা ও মহিপুরের নিম্নাঞ্চলে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা, যা সবচেয়ে বেশি ভোগাচ্ছে খেটে খাওয়া মানুষদের।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর কারণে সাগর উত্তাল থাকায় পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায় রেকর্ড করা হয়েছে ৮৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত। আগামী পাঁচদিন ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে সংস্থাটি, যা চলবে ২৫ জুন পর্যন্ত।
মৎস্য বিভাগ জানিয়েছে, উপকূলীয় এলাকার সব ট্রলারকে নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরতে বলা হয়েছে। অধিকাংশ ট্রলার এরই মধ্যে কুয়াকাটা তীরে ফিরে এসেছে, তবে অনেকেই ফিরেছে খালি হাতে।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রবিউল ইসলাম বলেন, মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে এবং উদ্ধার হওয়া জেলেদের সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে।
আলিপুর মৎস্য আড়ৎদার মালিক সমিতির সভাপতি জলিল ঘরামী জানান, উত্তাল সমুদ্রের কারণে অধিকাংশ ট্রলার বন্দরে ফিরে এসেছে, কিছু এখনো ফিরছে।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে সমুদ্রে নামতে নিষেধ করা হচ্ছে এবং নিয়মিত মাইকিং করা হচ্ছে।
বর্ষা মৌসুমে এমন বৃষ্টি স্বাভাবিক হলেও, সাগরের অস্বাভাবিক আচরণে উপকূলজুড়ে বেড়েছে শঙ্কা। প্রশাসন ও আবহাওয়া অফিস সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়েছে।