
মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে উত্তেজনার বাড়ছে। পাল্টা-পাল্টি হামলার জবাব দিচ্ছে দুই দেশ। এবার ইসরায়েলে একটি ফাতাহ-১ ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি)।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) ইসরায়েলে একটি ফাতাহ-১ ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে।
প্রতিবেদনে থেকে আরও জানা যায়, ২০২৪ সালের ১ অক্টোবর ইসরায়েলে ইরানের আক্রমণের সময় তারা ইসরায়েলের দিকে কয়েক ডজন ফাতাহ-১ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছিল। তবে মনে করা হচ্ছে বর্তমান উরা-ইসরায়েল সংঘাতে ফাতাহ ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রথম ২০২৩ সালে উন্মোচিত হয়েছিল এবং ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ির নামকরণ করেছিলেন।
জর্ডানের সংবাদমাধ্যম রয়াল নিউজ জানিয়েছে, ইসরায়েলে ২০ মিনিটের মধ্যে কমপক্ষে ৩০টি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করেছে। এছাড়া ইরানের নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় তেলআবিবসহ গোটা ইসরায়েলে সতর্কতা সাইরেন বেজে ওঠে।
এদিকে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনির অবস্থান শনাক্ত ও আকাশসীমার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের নেওয়ার দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরান সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি বিবৃতি দিয়েছেন ট্রাম্প। এতে তিনি কোথায় খামেনি লুকিয়ে রয়েছেন তা শনাক্ত করার দাবি করেছেন। ট্রাম্প লিখেছেন, তিনি একটি সহজ লক্ষ্যবস্তু, কিন্তু সেখানে নিরাপদে আছেন- আমরা তাকে হত্যা করছি না, অন্তত এখন নয়।
পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, আমরা চাই না ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে বেসামরিক নাগরিক বা আমেরিকান সৈন্যদের ওপর হামলা হোক। এরপর তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আমাদের ধৈর্য কমে আসছে।
অন্য একটি পোস্টে ট্রাম্প বড় হাতের অক্ষরে লিখেছেন, ‘শর্তহীন আত্মসমর্পণ!’ এটি তার আগের মন্তব্যের প্রতিধ্বনি, যেখানে তিনি ইরানের কাছে ‘পূর্ণ আত্মসমর্পণ’ দাবি করেছিলেন। তবে এ বিষয়ে ইরানের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) ইসরায়েলে একটি ফাতাহ-১ ‘হাইপারসনিক’ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে।
প্রতিবেদনে থেকে আরও জানা যায়, ২০২৪ সালের ১ অক্টোবর ইসরায়েলে ইরানের আক্রমণের সময় তারা ইসরায়েলের দিকে কয়েক ডজন ফাতাহ-১ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছিল। তবে মনে করা হচ্ছে বর্তমান উরা-ইসরায়েল সংঘাতে ফাতাহ ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রথম ২০২৩ সালে উন্মোচিত হয়েছিল এবং ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ির নামকরণ করেছিলেন।
জর্ডানের সংবাদমাধ্যম রয়াল নিউজ জানিয়েছে, ইসরায়েলে ২০ মিনিটের মধ্যে কমপক্ষে ৩০টি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করেছে। এছাড়া ইরানের নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় তেলআবিবসহ গোটা ইসরায়েলে সতর্কতা সাইরেন বেজে ওঠে।
এদিকে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনির অবস্থান শনাক্ত ও আকাশসীমার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের নেওয়ার দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরান সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি বিবৃতি দিয়েছেন ট্রাম্প। এতে তিনি কোথায় খামেনি লুকিয়ে রয়েছেন তা শনাক্ত করার দাবি করেছেন। ট্রাম্প লিখেছেন, তিনি একটি সহজ লক্ষ্যবস্তু, কিন্তু সেখানে নিরাপদে আছেন- আমরা তাকে হত্যা করছি না, অন্তত এখন নয়।
পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, আমরা চাই না ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে বেসামরিক নাগরিক বা আমেরিকান সৈন্যদের ওপর হামলা হোক। এরপর তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আমাদের ধৈর্য কমে আসছে।
অন্য একটি পোস্টে ট্রাম্প বড় হাতের অক্ষরে লিখেছেন, ‘শর্তহীন আত্মসমর্পণ!’ এটি তার আগের মন্তব্যের প্রতিধ্বনি, যেখানে তিনি ইরানের কাছে ‘পূর্ণ আত্মসমর্পণ’ দাবি করেছিলেন। তবে এ বিষয়ে ইরানের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।