
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, মানবাধিকার নিশ্চিত ও দ্রুত সময়ের মধ্যে কম খরচে মামলা নিষ্পত্তির জন্য কাজ করছে আইন মন্ত্রণালয়। মানুষকে মামলার অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে কাজ করছি। সিপিসি এবং সিআরপিসি অধ্যাদেশ নিয়েও কাজ চলছে।
রাজধানীর বেইলি রোডে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার কার্যালয়ে শনিবার (১৪ জুন) দুপুরে এক আলোচনা সভা শেষে এ কথা বলেন তিনি। আইনগত সহায়তা প্রদান আইন-২০০০ অধিকতর সংশোধনকল্পে প্রণীত অধ্যাদেশ নিয়ে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে এ আলোচনা সভা হয়।
ড. আসিফ নজরুল বলেন, দেশে ৫ লাখ মামলা দায়ের হয় প্রতি বছর। এর মধ্যে লিগ্যাল অ্যাইডে ৩৫ হাজার মামলা নিষ্পত্তি হয়। মামলার হার খুবই বেশি। এই এই হার ২ লাখে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। এটা করতে পারলে মামলার সংখ্যা ৪০ শতাংশ কমে যাবে।
তিনি বলেন, লিগ্যাল অ্যাইডের মামলা নিষ্পত্তিতে একজন বিচারকের জায়গায় তিনজন বিচারক নিয়োগ দেওয়া হবে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, আদালতে বেশি মামলা হলে তা শুধুমাত্র বিচারিক কাঠামোকে নয়, ন্যায় বিচারপ্রাপ্তির সম্ভাবনাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে। এ চাপ কমাতে হবে। এজন্য বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি পদ্ধতি আরও গুরুত্ব দিতে হবে। নতুন মামলার চাপ কমানো সময়ের দাবি। এ জন্য মামলার আগে আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক করা গুরুত্বপূর্ণ।
রাজধানীর বেইলি রোডে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার কার্যালয়ে শনিবার (১৪ জুন) দুপুরে এক আলোচনা সভা শেষে এ কথা বলেন তিনি। আইনগত সহায়তা প্রদান আইন-২০০০ অধিকতর সংশোধনকল্পে প্রণীত অধ্যাদেশ নিয়ে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে এ আলোচনা সভা হয়।
ড. আসিফ নজরুল বলেন, দেশে ৫ লাখ মামলা দায়ের হয় প্রতি বছর। এর মধ্যে লিগ্যাল অ্যাইডে ৩৫ হাজার মামলা নিষ্পত্তি হয়। মামলার হার খুবই বেশি। এই এই হার ২ লাখে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। এটা করতে পারলে মামলার সংখ্যা ৪০ শতাংশ কমে যাবে।
তিনি বলেন, লিগ্যাল অ্যাইডের মামলা নিষ্পত্তিতে একজন বিচারকের জায়গায় তিনজন বিচারক নিয়োগ দেওয়া হবে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, আদালতে বেশি মামলা হলে তা শুধুমাত্র বিচারিক কাঠামোকে নয়, ন্যায় বিচারপ্রাপ্তির সম্ভাবনাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে। এ চাপ কমাতে হবে। এজন্য বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি পদ্ধতি আরও গুরুত্ব দিতে হবে। নতুন মামলার চাপ কমানো সময়ের দাবি। এ জন্য মামলার আগে আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক করা গুরুত্বপূর্ণ।