
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া তরুণ রোহিঙ্গাদের মধ্যে হতাশা দিন দিন বাড়ছে। তিনি বলেন, এই প্রজন্ম খুবই ক্রোধান্বিত হয়ে বেড়ে উঠছে, তাদের ক্রোধের বিস্ফোরণ ঘটবে। তাদের জীবনকে সুন্দর করতে তাই সবাইকে এগিয়ে আসা উচিত।
স্থানীয় সময় বুধবার (১১ জুন) লন্ডনের চ্যাথাম হাউজে রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সে বক্তব্য দেওয়ার সময় প্রশ্নোত্তর পর্বে ড. ইউনূস এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘একটি নতুন তরুণ প্রজন্ম আসছে। তাদের কোনো আশা নেই, তারা জানে না তারা কারা এবং তাদের কী করা উচিত। আমি বলেছিলাম, এই তরুণেরা খুবই ক্রোধান্বিত হয়ে বেড়ে উঠছে। তাদের ক্রোধ কীভাবে প্রকাশিত হবে, আমরা জানি না। যেভাবেই প্রকাশিত হোক না কেন, এটি একটি বড় বিস্ফোরণ হবে, আমি এখনই এটি আপনাকে নিশ্চিত করতে পারি।’
সবাইকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘দয়া করে আমাদের সাহায্য করুন যাতে সেই বিস্ফোরণের সময় আসার আগে আমরা তাদের যত্ন নিতে পারি, যাতে তারা তাদের জীবন নিয়ে খুশি থাকে।’
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাখাইন রাজ্য থেকে সাগর পথে আসতে থাকে তারা। রোহিঙ্গা শরণার্থীরা কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে আশ্রয় নিতে থাকে। ওই অঞ্চলে আগে থেকেই ক্যাম্পে বসবাস করছিল আরও চার লাখ রোহিঙ্গা। সবমিলিয়ে এখন সীমান্তে রোহিঙ্গার সংখ্যা ১৪ লাখের বেশি।
এরই মধ্যে কয়েক দফা আলোচনা হলেও রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরানো যাচ্ছে না। তবে অন্তর্বর্তী সরকার এ নিয়ে জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে বিশ্ববাসীর সহায়তা কামনা করেছে বাংলাদেশ।
স্থানীয় সময় বুধবার (১১ জুন) লন্ডনের চ্যাথাম হাউজে রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সে বক্তব্য দেওয়ার সময় প্রশ্নোত্তর পর্বে ড. ইউনূস এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘একটি নতুন তরুণ প্রজন্ম আসছে। তাদের কোনো আশা নেই, তারা জানে না তারা কারা এবং তাদের কী করা উচিত। আমি বলেছিলাম, এই তরুণেরা খুবই ক্রোধান্বিত হয়ে বেড়ে উঠছে। তাদের ক্রোধ কীভাবে প্রকাশিত হবে, আমরা জানি না। যেভাবেই প্রকাশিত হোক না কেন, এটি একটি বড় বিস্ফোরণ হবে, আমি এখনই এটি আপনাকে নিশ্চিত করতে পারি।’
সবাইকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘দয়া করে আমাদের সাহায্য করুন যাতে সেই বিস্ফোরণের সময় আসার আগে আমরা তাদের যত্ন নিতে পারি, যাতে তারা তাদের জীবন নিয়ে খুশি থাকে।’
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাখাইন রাজ্য থেকে সাগর পথে আসতে থাকে তারা। রোহিঙ্গা শরণার্থীরা কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে আশ্রয় নিতে থাকে। ওই অঞ্চলে আগে থেকেই ক্যাম্পে বসবাস করছিল আরও চার লাখ রোহিঙ্গা। সবমিলিয়ে এখন সীমান্তে রোহিঙ্গার সংখ্যা ১৪ লাখের বেশি।
এরই মধ্যে কয়েক দফা আলোচনা হলেও রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরানো যাচ্ছে না। তবে অন্তর্বর্তী সরকার এ নিয়ে জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে বিশ্ববাসীর সহায়তা কামনা করেছে বাংলাদেশ।