
কোরবানির জন্য নেসাব পরিমাণ সম্পদ থাকা জরুরি। জিলহজের ১০ তারিখ ফজর থেকে ১২ জিলহজ সূর্যাস্ত সময়ের মধ্যে যেকোনো সময় নিসাবের মালিক হলে তার ওপর কোরবানি ওয়াজিব।
স্বর্ণের ক্ষেত্রে সাড়ে সাত (৭.৫) ভরি, রুপার ক্ষেত্রে সাড়ে বায়ান্ন (৫২.৫) ভরি আর অন্যান্য বস্তুর ক্ষেত্রে সাড়ে বায়ান্ন ভরি রুপার সমমূল্যের সম্পদ হলো নেসাব। (বাদায়েউস সানায়ে, ৪/১৯৬)। নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিকের কাছে যদি নগদ অর্থ না থাকে, তাহলে সে ঋণ করে কোরবানি দিতে পারবে কি না, চলুন উত্তরটি জেনে নিই—
যার ওপর কোরবানি ওয়াজিব, তিনি ঋণ করে কোরবানি দিতে পারবেন। এতে কোনো অসুবিধে নেই। তার কোরবানি হয়ে যাবে। শর্ত হলো ঋণের বোঝা পরিশোধ করার সামর্থ্য থাকতে হবে। নতুবা তার কোরবানি হবে না। (ইবনু তায়মিয়া, মাজমুউল ফাতাওয়া : ২৬/৩০৫)
ইসলামিক স্কলাররা বলেন, নেসাব পরিমাণ অর্থের মালিক নন এমন ব্যক্তির জন্য কোরবানি দেওয়ার বিধান নেই। কারণ সামর্থ্য নেই এমন ব্যক্তির ওপর কোরবানি দেওয়া ওয়াজিব নয়। তবে ওই ব্যক্তি যদি সৎ উদ্দেশে কোরবানি কোরবানি করতে চান, তবে ঋণ করেও তিনি আল্লাহর নামে পশু কোরবানি দিতে পারবেন। এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির অবশ্যই ঋণের টাকা পরিশোধের সামর্থ্য থাকতে হবে। তবে গোশত খাওয়ার উদ্দেশে কিংবা সবাই কোরবানি দিচ্ছে আমারও দিতে হবে এমন নিয়তে আল্লাহর উদ্দেশে পশু কোরবানি দিতে চাইলে সে কোরবানি কখনই জায়েজ হবে না।
স্বর্ণের ক্ষেত্রে সাড়ে সাত (৭.৫) ভরি, রুপার ক্ষেত্রে সাড়ে বায়ান্ন (৫২.৫) ভরি আর অন্যান্য বস্তুর ক্ষেত্রে সাড়ে বায়ান্ন ভরি রুপার সমমূল্যের সম্পদ হলো নেসাব। (বাদায়েউস সানায়ে, ৪/১৯৬)। নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিকের কাছে যদি নগদ অর্থ না থাকে, তাহলে সে ঋণ করে কোরবানি দিতে পারবে কি না, চলুন উত্তরটি জেনে নিই—
যার ওপর কোরবানি ওয়াজিব, তিনি ঋণ করে কোরবানি দিতে পারবেন। এতে কোনো অসুবিধে নেই। তার কোরবানি হয়ে যাবে। শর্ত হলো ঋণের বোঝা পরিশোধ করার সামর্থ্য থাকতে হবে। নতুবা তার কোরবানি হবে না। (ইবনু তায়মিয়া, মাজমুউল ফাতাওয়া : ২৬/৩০৫)
ইসলামিক স্কলাররা বলেন, নেসাব পরিমাণ অর্থের মালিক নন এমন ব্যক্তির জন্য কোরবানি দেওয়ার বিধান নেই। কারণ সামর্থ্য নেই এমন ব্যক্তির ওপর কোরবানি দেওয়া ওয়াজিব নয়। তবে ওই ব্যক্তি যদি সৎ উদ্দেশে কোরবানি কোরবানি করতে চান, তবে ঋণ করেও তিনি আল্লাহর নামে পশু কোরবানি দিতে পারবেন। এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির অবশ্যই ঋণের টাকা পরিশোধের সামর্থ্য থাকতে হবে। তবে গোশত খাওয়ার উদ্দেশে কিংবা সবাই কোরবানি দিচ্ছে আমারও দিতে হবে এমন নিয়তে আল্লাহর উদ্দেশে পশু কোরবানি দিতে চাইলে সে কোরবানি কখনই জায়েজ হবে না।