সবকিছু ঠিক থাকলে আজ ৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ অনুষ্ঠিত হবে। সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গতকাল বুধবার (৭ আগস্ট) বিকেল পৌনে ৬টার দিকে সেনাসদরে বিফ্রিংয়ে এ তথ্য জানান। সেনাপ্রধান বলেন, ‘ড. ইউনূস আগামীকাল দেশে আসবেন। আমি তাকে বিমানবন্দরে রিসিভ করবো। আশা করি আগামীকাল (৮ আগস্ট) রাত ৮টায় অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ অনুষ্ঠিত হবে।’
এসময় সেনাবাহিনী নিয়ে বিভিন্ন গুজব ছড়ানো হচ্ছে দাবি করে গুজবে কান না দিতে সবার প্রতি অনুরোধ জানান সেনাপ্রধান। তিনি বলেন, সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের সঙ্গে আছে এবং থাকবে।
পুলিশ সক্রিয় হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলেও জানান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
ইতিমধ্যেই নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধান ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। আন্দোলনকারী ছাত্রদের সমন্বয়করা তার নাম প্রস্তাব করেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতিও তাতে সায় দেন।
মানুষ এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে নতুন সরকারের জন্য। গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকে দেশে কার্যত কোনো সরকার নেই। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর মন্ত্রিসভা বিলুপ্ত হয়। ভেঙে দেয়া হয় সংসদ। মহামান্য রাষ্ট্রপতিই নির্বাহী দায়িত্ব পালন করছেন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আইন-শৃঙ্খলার নিদারুণ অবনতি হয়েছে। রাজধানীর থানাগুলো পুলিশ শূন্য। সেখানে পাহারা দিচ্ছে আনসাররা।মানুষজন নিরাত্তাহীনতায়।সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর, তাদের বাড়ি-ঘরে হামলা হচ্ছে। গতরাতে রাজধানীতে গণডাকাতি হয়েছে। রাস্তায় কোনো ট্রাফিক পুলিশ নেই। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ছাত্ররা।
শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর পুলিশ ও র্যাবে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে। নবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক (আইজিপি)হয়েছেন মো. ময়নুল ইসলাম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ ঘিরে পুলিশের ভূমিকার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন পুলিশের নবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম। এই আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষ–সহিংসতায় যেসব ছাত্র, সাধারণ মানুষ ও পুলিশ সদস্য হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন, তার প্রতিটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে আইনে অর্পিত দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে পুলিশকে একটি পেশাদার বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবারের মধ্যে সব পুলিশ সদস্যকে কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। আইজিপি বলেছেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সব মেট্রোপলিটন, জেলা, নৌ, রেলওয়ে ও হাইওয়ে থানার কর্মকর্তা ও ফোর্সকে নিজ নিজ পুলিশ লাইনসে যোগদানের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সংঘর্ষে গত ১৬ জুলাই থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে দেশে দুই শতাধিক মানুষ প্রাণ হারান। এরপর কোটার দাবি পূরণ হলেও ছাত্র–জনতা হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সরকার পতনের ডাক দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। তাদের নেতৃত্বে ছাত্র–জনতার আন্দোলনের মুখে গত রোববার (৫ আগস্ট) আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। এরপর দেশের নানা জায়গায় থানায় হামলা চালিয়ে পুলিশ সদস্যদের হত্যা করা হয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সারা দেশের প্রায় সব থানাসহ অন্যান্য কার্যালয় থেকে পুলিশ সদস্যরা চলে যান। এখনো পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। পুলিশের প্রতি জনআস্থা ফিরিয়ে আনাটা এই মুহূর্তের জরুরি কর্তব্য।
এদিকে দেশের পথে রয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল বুধবার (৭ আগস্ট) চার্লস দ্য গল বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) দুপুর ২টা ১০ মিনিটে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকায় পৌঁছাবেন। ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে এক বিবৃতিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তি বজায় রাখার কথা বলেন। শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমরা নতুন বিজয়ের সর্বোত্তম সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করবো। কোনো ভুলে যেন আমাদের এ বিজয় হাতছাড়া না হয়।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আমি সাহসী ছাত্রদের অভিনন্দন জানাই, যারা আমাদের দ্বিতীয় বিজয় দিবস বাস্তবে রূপ দিতে নেতৃত্ব দিয়েছে এবং অভিনন্দন জানাই দেশের আপামর জনসাধারণকে যারা ছাত্রদের এ আন্দোলনে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমি সবাইকে বর্তমান পরিস্থিতিতে শান্ত থাকতে এবং সব ধরনের সহিংসতা ও স্থাবর এবং অস্থাবর সম্পদ বিনষ্ট করা থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানাচ্ছি। দলমত নির্বিশেষে সবাইকে শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ করছি। পরবর্তী প্রজন্মের জন্য দেশটি আমাদের রক্ষা করতে হবে। দেশকে এগিয়ে নেওয়াই এখন আমাদের প্রধান কাজ। একটি নতুন বিশ্ব বিনির্মাণে আমাদের তরুণরা প্রস্তুত। অকারণে সহিংসতা করে এ সুযোগটি হারাতে পারি না। সহিংসতা আমাদের সবার শত্রু। অনুগ্রহ করে সবাই শান্ত থাকুন এবং দেশ পুনর্গঠনে এগিয়ে আসুন।
এদিকে রাজধানীর নয়াপল্টনে অনুষ্ঠিত এক দলীয় সমাবেশে ভিডিও বক্তৃতায় বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান।দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতিশোধ পরায়ণ না হয়ে শান্ত থাকার কথা বলেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারাও শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার কথা বলছেন। জনপ্রত্যাশাও সেটি। অন্তর্বর্তী সরকার দেশের সংস্কারে নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। এরমধ্যে থাকবে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী নানা পদক্ষেপ। তবে এই মুহূর্তে সবার আগে যেটি করতে হবে সেটি হচ্ছে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা। ধর্ম-বর্ণ, দলীয়, নির্দলীয় নির্বিশেষে সব মানুষ যেন নিশ্চিন্তে প্রাণ ভরে শ্বাস নিতে পারেন।
এসময় সেনাবাহিনী নিয়ে বিভিন্ন গুজব ছড়ানো হচ্ছে দাবি করে গুজবে কান না দিতে সবার প্রতি অনুরোধ জানান সেনাপ্রধান। তিনি বলেন, সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের সঙ্গে আছে এবং থাকবে।
পুলিশ সক্রিয় হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলেও জানান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
ইতিমধ্যেই নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধান ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। আন্দোলনকারী ছাত্রদের সমন্বয়করা তার নাম প্রস্তাব করেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতিও তাতে সায় দেন।
মানুষ এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে নতুন সরকারের জন্য। গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকে দেশে কার্যত কোনো সরকার নেই। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর মন্ত্রিসভা বিলুপ্ত হয়। ভেঙে দেয়া হয় সংসদ। মহামান্য রাষ্ট্রপতিই নির্বাহী দায়িত্ব পালন করছেন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আইন-শৃঙ্খলার নিদারুণ অবনতি হয়েছে। রাজধানীর থানাগুলো পুলিশ শূন্য। সেখানে পাহারা দিচ্ছে আনসাররা।মানুষজন নিরাত্তাহীনতায়।সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর, তাদের বাড়ি-ঘরে হামলা হচ্ছে। গতরাতে রাজধানীতে গণডাকাতি হয়েছে। রাস্তায় কোনো ট্রাফিক পুলিশ নেই। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ছাত্ররা।
শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর পুলিশ ও র্যাবে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে। নবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক (আইজিপি)হয়েছেন মো. ময়নুল ইসলাম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ ঘিরে পুলিশের ভূমিকার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন পুলিশের নবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম। এই আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষ–সহিংসতায় যেসব ছাত্র, সাধারণ মানুষ ও পুলিশ সদস্য হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন, তার প্রতিটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে আইনে অর্পিত দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে পুলিশকে একটি পেশাদার বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবারের মধ্যে সব পুলিশ সদস্যকে কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। আইজিপি বলেছেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সব মেট্রোপলিটন, জেলা, নৌ, রেলওয়ে ও হাইওয়ে থানার কর্মকর্তা ও ফোর্সকে নিজ নিজ পুলিশ লাইনসে যোগদানের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সংঘর্ষে গত ১৬ জুলাই থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে দেশে দুই শতাধিক মানুষ প্রাণ হারান। এরপর কোটার দাবি পূরণ হলেও ছাত্র–জনতা হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সরকার পতনের ডাক দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। তাদের নেতৃত্বে ছাত্র–জনতার আন্দোলনের মুখে গত রোববার (৫ আগস্ট) আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। এরপর দেশের নানা জায়গায় থানায় হামলা চালিয়ে পুলিশ সদস্যদের হত্যা করা হয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সারা দেশের প্রায় সব থানাসহ অন্যান্য কার্যালয় থেকে পুলিশ সদস্যরা চলে যান। এখনো পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। পুলিশের প্রতি জনআস্থা ফিরিয়ে আনাটা এই মুহূর্তের জরুরি কর্তব্য।
এদিকে দেশের পথে রয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল বুধবার (৭ আগস্ট) চার্লস দ্য গল বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) দুপুর ২টা ১০ মিনিটে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকায় পৌঁছাবেন। ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে এক বিবৃতিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তি বজায় রাখার কথা বলেন। শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমরা নতুন বিজয়ের সর্বোত্তম সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করবো। কোনো ভুলে যেন আমাদের এ বিজয় হাতছাড়া না হয়।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আমি সাহসী ছাত্রদের অভিনন্দন জানাই, যারা আমাদের দ্বিতীয় বিজয় দিবস বাস্তবে রূপ দিতে নেতৃত্ব দিয়েছে এবং অভিনন্দন জানাই দেশের আপামর জনসাধারণকে যারা ছাত্রদের এ আন্দোলনে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমি সবাইকে বর্তমান পরিস্থিতিতে শান্ত থাকতে এবং সব ধরনের সহিংসতা ও স্থাবর এবং অস্থাবর সম্পদ বিনষ্ট করা থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানাচ্ছি। দলমত নির্বিশেষে সবাইকে শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ করছি। পরবর্তী প্রজন্মের জন্য দেশটি আমাদের রক্ষা করতে হবে। দেশকে এগিয়ে নেওয়াই এখন আমাদের প্রধান কাজ। একটি নতুন বিশ্ব বিনির্মাণে আমাদের তরুণরা প্রস্তুত। অকারণে সহিংসতা করে এ সুযোগটি হারাতে পারি না। সহিংসতা আমাদের সবার শত্রু। অনুগ্রহ করে সবাই শান্ত থাকুন এবং দেশ পুনর্গঠনে এগিয়ে আসুন।
এদিকে রাজধানীর নয়াপল্টনে অনুষ্ঠিত এক দলীয় সমাবেশে ভিডিও বক্তৃতায় বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান।দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতিশোধ পরায়ণ না হয়ে শান্ত থাকার কথা বলেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারাও শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার কথা বলছেন। জনপ্রত্যাশাও সেটি। অন্তর্বর্তী সরকার দেশের সংস্কারে নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। এরমধ্যে থাকবে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী নানা পদক্ষেপ। তবে এই মুহূর্তে সবার আগে যেটি করতে হবে সেটি হচ্ছে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা। ধর্ম-বর্ণ, দলীয়, নির্দলীয় নির্বিশেষে সব মানুষ যেন নিশ্চিন্তে প্রাণ ভরে শ্বাস নিতে পারেন।