
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় আজ আবারও বসেছে রাজনৈতিক দলগুলো। বৈঠকে অংশ নিয়েছে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতারা। রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্বের আলোচনা চলছে।
মঙ্গলবার (৩ জুন) সকাল ১১টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে শুরু হয় এই বৈঠক। এতে সভাপতিত্ব করছেন ঐকমত্য কমিশনের সহ সভাপতি আলী রীয়াজ।
সোমবার (২ জুন) দ্বিতীয় দফা বৈঠকের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা ও ঐকমত্য কমিশনের চেয়ারম্যন মোহাম্মদ ইউনূস। সংস্কারে বিষয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে দূরত্ব আছে তা দূর করতেই দ্বিতীয় দফায় আয়োজন করা হয়েছে এই আলোচনার।
ঐকমত্য কমিশন সূত্রে জানা যায়, প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের আলোচনা হবে বিষয়ভিত্তিক। পবিত্র ঈদুল আজহার আগে এক দিন এবং ঈদের পরে দলগুলোর ধারাবাহিকভাবে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা চলবে। বিশেষ করে সংবিধান সংস্কার কমিশনের যেসব মৌলিক প্রস্তাবে এখনও ঐকমত্য হয়নি, সেগুলো এ পর্বে বেশি গুরুত্ব পাবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্যের ভিত্তিতে আগামী জুলাই মাসে ‘জুলাই সনদ’ তৈরি করার লক্ষ্য রয়েছে ঐকমত্য কমিশনের।
গত বছরের অক্টোবরে সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশন ও পুলিশ সংস্কার কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। গত ফেব্রুয়ারিতে কমিশনগুলো পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দেয়। সংস্কার প্রস্তাবগুলো নিয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি যাত্রা শুরু করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
মঙ্গলবার (৩ জুন) সকাল ১১টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে শুরু হয় এই বৈঠক। এতে সভাপতিত্ব করছেন ঐকমত্য কমিশনের সহ সভাপতি আলী রীয়াজ।
সোমবার (২ জুন) দ্বিতীয় দফা বৈঠকের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা ও ঐকমত্য কমিশনের চেয়ারম্যন মোহাম্মদ ইউনূস। সংস্কারে বিষয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে দূরত্ব আছে তা দূর করতেই দ্বিতীয় দফায় আয়োজন করা হয়েছে এই আলোচনার।
ঐকমত্য কমিশন সূত্রে জানা যায়, প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের আলোচনা হবে বিষয়ভিত্তিক। পবিত্র ঈদুল আজহার আগে এক দিন এবং ঈদের পরে দলগুলোর ধারাবাহিকভাবে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা চলবে। বিশেষ করে সংবিধান সংস্কার কমিশনের যেসব মৌলিক প্রস্তাবে এখনও ঐকমত্য হয়নি, সেগুলো এ পর্বে বেশি গুরুত্ব পাবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্যের ভিত্তিতে আগামী জুলাই মাসে ‘জুলাই সনদ’ তৈরি করার লক্ষ্য রয়েছে ঐকমত্য কমিশনের।
গত বছরের অক্টোবরে সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশন ও পুলিশ সংস্কার কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। গত ফেব্রুয়ারিতে কমিশনগুলো পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দেয়। সংস্কার প্রস্তাবগুলো নিয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি যাত্রা শুরু করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।