
১৬ বছর যাবত জনগণ ভোটের অধিকার পায় না, ডিসেম্বরে নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে সসম্মানে যেতে পারেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
রোববার (১ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে ছোট উপদেষ্টা পরিষদ করা গেলে নির্বাচন দিতে সুবিধা হবে। সেটা নিয়ে নানা আলোচনা হচ্ছে। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না দিলে পরে এমন ষড়যন্ত্র হবে যে নির্বাচন দেয়াই কঠিন হয়ে যাবে।’
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘সংস্কার নিয়ে ২ তারিখ আবারও আমাদের ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা আমরা হয়তো যাবো কিন্তু আমাদের কথা যেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো গেছে সেগুলো নিয়ে নির্বাচন দেয়া উচিত। ঐক্যমতের জন্য প্রধান উপদেষ্টা আবারও দ্বিতীয়বারের মতো আলোচনা শুরু করবেন। বিএনপি যাবে, কিন্তু গেলেই বা কি করা যাবে। মিনিমাম যে সংস্কারে সব রাজনৈতিক দলগুলো একমত আছে, তা নিয়ে নির্বাচনমুখী হন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ড. ইউনূসকে আমরা সবাই সম্মান করি। কিন্তু তিনি বিদেশে গিয়ে বললেন, শুধু বিএনপি নাকি নির্বাচন চায়, আর কেউ চায় না। তার এই বক্তব্যে আমরা মর্মাহত হয়েছি। বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে এবং ৫৪টি রাজনৈতিক দলও নির্বাচন চেয়েছে।’
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসপিপির আহ্বায়ক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এমন জাহিদ হোসেন। সংগঠনের সদস্যসচিব কাদের গণি চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও পেশাজীবী নেতারা বক্তৃতা করেন।
রোববার (১ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে ছোট উপদেষ্টা পরিষদ করা গেলে নির্বাচন দিতে সুবিধা হবে। সেটা নিয়ে নানা আলোচনা হচ্ছে। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না দিলে পরে এমন ষড়যন্ত্র হবে যে নির্বাচন দেয়াই কঠিন হয়ে যাবে।’
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘সংস্কার নিয়ে ২ তারিখ আবারও আমাদের ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা আমরা হয়তো যাবো কিন্তু আমাদের কথা যেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো গেছে সেগুলো নিয়ে নির্বাচন দেয়া উচিত। ঐক্যমতের জন্য প্রধান উপদেষ্টা আবারও দ্বিতীয়বারের মতো আলোচনা শুরু করবেন। বিএনপি যাবে, কিন্তু গেলেই বা কি করা যাবে। মিনিমাম যে সংস্কারে সব রাজনৈতিক দলগুলো একমত আছে, তা নিয়ে নির্বাচনমুখী হন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ড. ইউনূসকে আমরা সবাই সম্মান করি। কিন্তু তিনি বিদেশে গিয়ে বললেন, শুধু বিএনপি নাকি নির্বাচন চায়, আর কেউ চায় না। তার এই বক্তব্যে আমরা মর্মাহত হয়েছি। বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে এবং ৫৪টি রাজনৈতিক দলও নির্বাচন চেয়েছে।’
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসপিপির আহ্বায়ক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এমন জাহিদ হোসেন। সংগঠনের সদস্যসচিব কাদের গণি চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও পেশাজীবী নেতারা বক্তৃতা করেন।