
ভাগ্য ও যোগ্যতা সহায় হলে পৃথিবীর যেকোনো দুঃসাহসী কাজ যে খুব সহজে করে ফেলা যায় তাই যেন প্রমাণ করলেন লি চে মাইয়ং। বহু ত্যাগ ও কষ্ট অতিক্রম করে দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে এগিয়ে আছেন তিনি।
লি চে মাইয়ং কাজ করতেন গার্মেন্টসে। এই একটি জায়গা থেকে কোরিয়ান প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে আসতে গিয়ে তাকে কোনো নেতিবাচক কথা শুনতে হয়নি। দেশটির স্থানীয় গণমাধ্যমসহ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমও লি কে ভাসাচ্ছেন অভিনন্দনের জোয়ারে।
পরিবারকে সাহায্য করতে গিয়ে শিশু বয়সে স্কুল ছেড়ে কারখানায় যোগ দেন লি। পড়াশুনায় ভালো করে স্কলারশিপ পেয়ে আইন পড়ার সিদ্ধান্ত নেন। সেখান থেকেই তার মন কাঁদতে শুরু করে সাধারণ মানুষের জন্য। আইন পড়া শেষ করে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে বেছে নিলেন রাজনীতি। শুরু হলো তার রাজনৈতিক জীবন।
দূরদর্শী লি ২০২২ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হেরেছিলেন। দুঃখ থেকে শিক্ষা নিয়ে এ বছর ইয়ুন সক ইয়ায়েনের পদে নিজেকে প্রমাণ করতে পুরোপুরি প্রস্তুত তিনি। আসন্ন ৩ জুন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট পদে এখন পর্যন্ত জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছের লি।
লিয়ের এমন সফলতায় এমনটি নয় যে তার শত্রু তৈরি হয়নি। ২০২৪ সালের এক সমাবেশে তার ওপর ছুরি চালানো হয়। হামলার উদ্দেশ্য ছিল তাকে হত্যা করা। যেন তার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যায়।
আসন্ন কোরিয়ান প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লিয়ের প্রতিশ্রুতিগুলোর মধ্যে রয়েছে, তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই শিল্পকে বিশ্বের শীর্ষ তিনে নিয়ে যেতে চান। দেশ গঠনে তিনি বাস্তব হলেও লি অত্যন্ত জনদরদি।
লিকে ওপরে তুলে ধরেছেন কোরিয়ানরাই। লিয়ের বলা একটি কথা থেকেই বোঝা যায় তিনি কতটা মানবতাপ্রমি। একবার এক সংবাদমাধ্যমেক তিনি বলেছিলেন, ঠান্ডা রুমে বসে শুধু রাস্তায় কাঁপতে থাকা মানুষদের কথা ভাবাই যায়। তাদের কষ্ট সত্যিকার অর্থে বুঝতে হলে নিজেকেও একসময় সেখানে থাকতে হয়।
লি চে মাইয়ং কাজ করতেন গার্মেন্টসে। এই একটি জায়গা থেকে কোরিয়ান প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে আসতে গিয়ে তাকে কোনো নেতিবাচক কথা শুনতে হয়নি। দেশটির স্থানীয় গণমাধ্যমসহ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমও লি কে ভাসাচ্ছেন অভিনন্দনের জোয়ারে।
পরিবারকে সাহায্য করতে গিয়ে শিশু বয়সে স্কুল ছেড়ে কারখানায় যোগ দেন লি। পড়াশুনায় ভালো করে স্কলারশিপ পেয়ে আইন পড়ার সিদ্ধান্ত নেন। সেখান থেকেই তার মন কাঁদতে শুরু করে সাধারণ মানুষের জন্য। আইন পড়া শেষ করে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে বেছে নিলেন রাজনীতি। শুরু হলো তার রাজনৈতিক জীবন।
দূরদর্শী লি ২০২২ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হেরেছিলেন। দুঃখ থেকে শিক্ষা নিয়ে এ বছর ইয়ুন সক ইয়ায়েনের পদে নিজেকে প্রমাণ করতে পুরোপুরি প্রস্তুত তিনি। আসন্ন ৩ জুন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট পদে এখন পর্যন্ত জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছের লি।
লিয়ের এমন সফলতায় এমনটি নয় যে তার শত্রু তৈরি হয়নি। ২০২৪ সালের এক সমাবেশে তার ওপর ছুরি চালানো হয়। হামলার উদ্দেশ্য ছিল তাকে হত্যা করা। যেন তার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যায়।
আসন্ন কোরিয়ান প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লিয়ের প্রতিশ্রুতিগুলোর মধ্যে রয়েছে, তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই শিল্পকে বিশ্বের শীর্ষ তিনে নিয়ে যেতে চান। দেশ গঠনে তিনি বাস্তব হলেও লি অত্যন্ত জনদরদি।
লিকে ওপরে তুলে ধরেছেন কোরিয়ানরাই। লিয়ের বলা একটি কথা থেকেই বোঝা যায় তিনি কতটা মানবতাপ্রমি। একবার এক সংবাদমাধ্যমেক তিনি বলেছিলেন, ঠান্ডা রুমে বসে শুধু রাস্তায় কাঁপতে থাকা মানুষদের কথা ভাবাই যায়। তাদের কষ্ট সত্যিকার অর্থে বুঝতে হলে নিজেকেও একসময় সেখানে থাকতে হয়।