
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সবচেয়ে বড় কোরবানির পশুর হাট মইজ্জ্যারটেক বাজারে এবার প্রথমবারের মতো দেখা মিলল ‘মরুর জাহাজ’ খ্যাত উটের।
ঈদুল আজহাকে ঘিরে হাটে উঠেছে তিনটি বিশাল আকৃতির উট, যার প্রত্যেকটির দাম হাঁকা হয়েছে ২৫ থেকে ৩৫ লাখ টাকা পর্যন্ত।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, উট কেনার চেয়ে দেখার আগ্রহই বেশি। অনেকেই শুধুমাত্র উট দেখতে এসেছেন দূর-দূরান্ত থেকে।
হাট সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, উট শুধু একটি প্রাণী নয়, বরং এটি একটি ধর্মীয় আবেগ ও ঐতিহ্যের প্রতীক। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর স্মৃতি বিজড়িত উট নিয়ে দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মাঝে রয়েছে এক বিশেষ অনুভূতি।
প্রশ্ন উঠেছে, এসব উট কোথা থেকে এসেছে? একাধিক বিক্রেতার দাবি, উটগুলো ভারতের রাজস্থান থেকে আনা। সরকারি নিষেধাজ্ঞার কারণে সরাসরি বিদেশ থেকে আমদানি করা সম্ভব হয়নি। ফলে সীমান্তবর্তী যশোরের বেনাপোল হয়ে এসব উট ঢুকেছে।
উটবিক্রেতা মন্টু হোসেন জানান, এবার মইজ্জ্যারটেক গরুর বাজারে তিনটি উট এনেছি। সঙ্গে আছে ২৬টি বড় গরু ও ৬টি মহিষ। উটগুলোর দাম ৩৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। রাজস্থান নয়, এগুলো এনেছি যশোরের বেনাপোল থেকে। তবে ক্রেতার চেয়ে দর্শণার্থী বেশি।
বাজারের ইজারাদার জসিম উদ্দিন জুয়েল বলেন, মইজ্জ্যারটেক পশুর হাটে এবার প্রথমবারের মতো তিনটি উট উঠেছে। যশোর থেকে আনা এসব উটের দাম ২৫-৩৫ লাখ টাকার মধ্যে ধরা হয়েছে।
এদিকে পশুর হাটে আইনশৃঙ্খলা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে তৎপর রয়েছে প্রশাসন।
কর্ণফুলী থানার ওসি মুহাম্মদ শরীফ জানিয়েছেন, ইজারা ছাড়া কোথাও গরুর হাট বসাতে দেওয়া হবে না। এরই মধ্যে নগরের কয়েকটি অস্থায়ী হাট উচ্ছেদ করা হয়েছে। ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাটে লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।
ঈদুল আজহাকে ঘিরে হাটে উঠেছে তিনটি বিশাল আকৃতির উট, যার প্রত্যেকটির দাম হাঁকা হয়েছে ২৫ থেকে ৩৫ লাখ টাকা পর্যন্ত।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, উট কেনার চেয়ে দেখার আগ্রহই বেশি। অনেকেই শুধুমাত্র উট দেখতে এসেছেন দূর-দূরান্ত থেকে।
হাট সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, উট শুধু একটি প্রাণী নয়, বরং এটি একটি ধর্মীয় আবেগ ও ঐতিহ্যের প্রতীক। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর স্মৃতি বিজড়িত উট নিয়ে দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মাঝে রয়েছে এক বিশেষ অনুভূতি।
প্রশ্ন উঠেছে, এসব উট কোথা থেকে এসেছে? একাধিক বিক্রেতার দাবি, উটগুলো ভারতের রাজস্থান থেকে আনা। সরকারি নিষেধাজ্ঞার কারণে সরাসরি বিদেশ থেকে আমদানি করা সম্ভব হয়নি। ফলে সীমান্তবর্তী যশোরের বেনাপোল হয়ে এসব উট ঢুকেছে।
উটবিক্রেতা মন্টু হোসেন জানান, এবার মইজ্জ্যারটেক গরুর বাজারে তিনটি উট এনেছি। সঙ্গে আছে ২৬টি বড় গরু ও ৬টি মহিষ। উটগুলোর দাম ৩৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। রাজস্থান নয়, এগুলো এনেছি যশোরের বেনাপোল থেকে। তবে ক্রেতার চেয়ে দর্শণার্থী বেশি।
বাজারের ইজারাদার জসিম উদ্দিন জুয়েল বলেন, মইজ্জ্যারটেক পশুর হাটে এবার প্রথমবারের মতো তিনটি উট উঠেছে। যশোর থেকে আনা এসব উটের দাম ২৫-৩৫ লাখ টাকার মধ্যে ধরা হয়েছে।
এদিকে পশুর হাটে আইনশৃঙ্খলা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে তৎপর রয়েছে প্রশাসন।
কর্ণফুলী থানার ওসি মুহাম্মদ শরীফ জানিয়েছেন, ইজারা ছাড়া কোথাও গরুর হাট বসাতে দেওয়া হবে না। এরই মধ্যে নগরের কয়েকটি অস্থায়ী হাট উচ্ছেদ করা হয়েছে। ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাটে লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।