দেশ ছেড়ে পালানোর সময় শেখ হাসিনা বাড়তি কাপড়-চোপড় নিয়ে যেতে পারেননি। ফেলে যেতে হয়েছে দৈনন্দিন ব্যবহার্য জিনিসপত্রও। বুধবার (৭ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এমন দাবি করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে।
সূত্রের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, দেশ ছাড়ার জন্য শেখ হাসিনাকে মাত্র ৪৫ মিনিট সময় দিয়েছিল নিরাপত্তা বাহিনী। পরে একটি সামরিক প্লেনে চড়ে উড়াল দেন তিনি। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন ছোট বোন শেখ রেহানা এবং অন্য ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা। তাদের বহনকারী প্লেনটি দিল্লির কাছে হিন্দন বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে।
সরকারি সূত্র ইন্ডিয়া টুডেকে জানিয়েছে, শেখ হাসিনার সঙ্গে যে দলটি ভারতে পৌঁছেছিল, তারা অত্যন্ত বেদনার মধ্যে ছিল। কারণ, তাদের তাড়াহুড়ো করে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে হয়েছিল। সে কারণে অতিরিক্ত কাপড়-চোপড় ও নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র সঙ্গে নিতে পারেননি তারা।
ঘটনার আকস্মিকতার ধাক্কা, চাপ থেকে বের হতে তাদের সাহায্য করছেন ভারতের সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা ও প্রটোকল কর্মকর্তারা। অতিথিদের পোশাকসহ বিভিন্ন জিনিপত্র কিনতেও সাহায্য করেছেন তারা।
দেশত্যাগের প্রায় তিনদিন পার হলেও এখনো হিন্দন বিমানঘাঁটির কাছে একটি সেফ হাউজে অবস্থান করছেন শেখ হাসিনা। সূত্র জানিয়েছে, তৃতীয় কোনো দেশে আশ্রয় আবেদন গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত ভারতে থাকতে পারেন তিনি।
সূত্রের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, দেশ ছাড়ার জন্য শেখ হাসিনাকে মাত্র ৪৫ মিনিট সময় দিয়েছিল নিরাপত্তা বাহিনী। পরে একটি সামরিক প্লেনে চড়ে উড়াল দেন তিনি। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন ছোট বোন শেখ রেহানা এবং অন্য ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা। তাদের বহনকারী প্লেনটি দিল্লির কাছে হিন্দন বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে।
সরকারি সূত্র ইন্ডিয়া টুডেকে জানিয়েছে, শেখ হাসিনার সঙ্গে যে দলটি ভারতে পৌঁছেছিল, তারা অত্যন্ত বেদনার মধ্যে ছিল। কারণ, তাদের তাড়াহুড়ো করে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে হয়েছিল। সে কারণে অতিরিক্ত কাপড়-চোপড় ও নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র সঙ্গে নিতে পারেননি তারা।
ঘটনার আকস্মিকতার ধাক্কা, চাপ থেকে বের হতে তাদের সাহায্য করছেন ভারতের সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা ও প্রটোকল কর্মকর্তারা। অতিথিদের পোশাকসহ বিভিন্ন জিনিপত্র কিনতেও সাহায্য করেছেন তারা।
দেশত্যাগের প্রায় তিনদিন পার হলেও এখনো হিন্দন বিমানঘাঁটির কাছে একটি সেফ হাউজে অবস্থান করছেন শেখ হাসিনা। সূত্র জানিয়েছে, তৃতীয় কোনো দেশে আশ্রয় আবেদন গৃহীত না হওয়া পর্যন্ত ভারতে থাকতে পারেন তিনি।