শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকে লালমনিরহাটের বুড়িমারী স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানির গতি কমে গেছে। অনেক ব্যবসায়ী আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রেখেছেন। গত তিন দিনে ৫০টি ভারতীয় ট্রাক মালামাল নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তবে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের দুই দেশের যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) সকাল ১০টা থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পণ্যবাহী কিছু ট্রাক প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এর আগে বুধবার (৭ আগস্ট) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ভারত থেকে ২৫টি ট্রাক মালামাল নিয়ে বন্দরে এসেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি থমকে গেছে। গত তিন দিনে মাত্র ৫০টি ভারতীয় ট্রাক প্রবেশ করেছে। এর আগে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ ট্রাক প্রবেশ করতো।
এদিকে আতঙ্কের মাঝে কোনো সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী স্থলবন্দরে প্রবেশ করছেন না। সীমিত সংখ্যক ব্যবসায়ী পাথর, চুনসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি করছেন।
বুড়িমারি স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ী বকুল হোসেন বলেন, দেশের চলমান অবস্থায় আমরা আতঙ্কে রয়েছি। এজন্যই বেশিরভাগ ব্যবসায়ী বুড়িমারী স্থলবন্দরে বিভিন্ন পণ্য ভারত থেকে আনা বন্ধ করে দিয়েছেন। দেশের প্রেক্ষাপট স্বাভাবিক হলে পুরোদমে ব্যবসা শুরু হবে।
বুড়িমারী স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশ কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) আহসান কবির পলাশ বলেন, পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক রয়েছে। বাংলাদেশের কোনো ভিআইপি দেশ ত্যাগ করতে চাইলে তাদের অনুমতি আছে কি না সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের (কাস্টমস) সহকারী কমিশনার (এসি) একেএম সম্রাটের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) সকাল ১০টা থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পণ্যবাহী কিছু ট্রাক প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এর আগে বুধবার (৭ আগস্ট) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ভারত থেকে ২৫টি ট্রাক মালামাল নিয়ে বন্দরে এসেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি থমকে গেছে। গত তিন দিনে মাত্র ৫০টি ভারতীয় ট্রাক প্রবেশ করেছে। এর আগে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ ট্রাক প্রবেশ করতো।
এদিকে আতঙ্কের মাঝে কোনো সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী স্থলবন্দরে প্রবেশ করছেন না। সীমিত সংখ্যক ব্যবসায়ী পাথর, চুনসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি করছেন।
বুড়িমারি স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ী বকুল হোসেন বলেন, দেশের চলমান অবস্থায় আমরা আতঙ্কে রয়েছি। এজন্যই বেশিরভাগ ব্যবসায়ী বুড়িমারী স্থলবন্দরে বিভিন্ন পণ্য ভারত থেকে আনা বন্ধ করে দিয়েছেন। দেশের প্রেক্ষাপট স্বাভাবিক হলে পুরোদমে ব্যবসা শুরু হবে।
বুড়িমারী স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশ কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) আহসান কবির পলাশ বলেন, পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক রয়েছে। বাংলাদেশের কোনো ভিআইপি দেশ ত্যাগ করতে চাইলে তাদের অনুমতি আছে কি না সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের (কাস্টমস) সহকারী কমিশনার (এসি) একেএম সম্রাটের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।