
তিন দফা দাবিতে আজ বৃহস্পতিবারও কাকরাইল মসজিদ মোড়ে চলছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। গতকাল বুধবার দুপুর থেকে শুরু হওয়া কর্মসূচি রাতেও কাকরাইল মসজিদ মোড়ে অবস্থানের মাধ্যমে অব্যাহত থাকে।
আজ সকাল থেকে নতুন করে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন। আন্দোলনকারীরা দাবি আদায়ের আগে ক্যাম্পাসে ফিরতে চান না।
ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি রাকিব হাসান জানান, সকালে তিনটি বাসে করে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে যোগ দিতে রওনা দিয়েছেন। ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকেও শিক্ষার্থীরা এসে একাত্মতা প্রকাশ করছেন।
এর আগে গতকাল বুধবার বেলা পৌনে ১২টায় শিক্ষার্থীরা 'লং মার্চ টু যমুনা' কর্মসূচি নিয়ে যাত্রা শুরু করলে কাকরাইল এলাকায় দুপুর ১টার দিকে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন। এ সময় লাঠিপেটা, টিয়ারগ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে মিছিল ছত্রভঙ্গ করা হয়। এতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকসহ প্রায় শতাধিক আহত হয়।
ঘটনার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা কাকরাইল মোড়ে অবস্থান নেন এবং স্লোগানে জানান, 'রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়', 'দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেবো রক্ত'। বিকেলে বৃষ্টি হলেও আন্দোলন থামেনি, শিক্ষার্থীরা ভিজেই প্রতিবাদ চালিয়ে যান।
শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবিগুলো হলো-
আবাসনব্যবস্থা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে আবাসন বৃত্তি কার্যকর করতে হবে; ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ বাজেট কোনো কাটছাঁট না করে অনুমোদন করতে হবে; জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের প্রকল্প পরবর্তী একনেক সভায় অনুমোদন দিয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করতে হবে।
আজ সকাল থেকে নতুন করে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন। আন্দোলনকারীরা দাবি আদায়ের আগে ক্যাম্পাসে ফিরতে চান না।
ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি রাকিব হাসান জানান, সকালে তিনটি বাসে করে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে যোগ দিতে রওনা দিয়েছেন। ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকেও শিক্ষার্থীরা এসে একাত্মতা প্রকাশ করছেন।
এর আগে গতকাল বুধবার বেলা পৌনে ১২টায় শিক্ষার্থীরা 'লং মার্চ টু যমুনা' কর্মসূচি নিয়ে যাত্রা শুরু করলে কাকরাইল এলাকায় দুপুর ১টার দিকে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন। এ সময় লাঠিপেটা, টিয়ারগ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে মিছিল ছত্রভঙ্গ করা হয়। এতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকসহ প্রায় শতাধিক আহত হয়।
ঘটনার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা কাকরাইল মোড়ে অবস্থান নেন এবং স্লোগানে জানান, 'রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়', 'দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেবো রক্ত'। বিকেলে বৃষ্টি হলেও আন্দোলন থামেনি, শিক্ষার্থীরা ভিজেই প্রতিবাদ চালিয়ে যান।
শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবিগুলো হলো-
আবাসনব্যবস্থা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে আবাসন বৃত্তি কার্যকর করতে হবে; ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ বাজেট কোনো কাটছাঁট না করে অনুমোদন করতে হবে; জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের প্রকল্প পরবর্তী একনেক সভায় অনুমোদন দিয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করতে হবে।