
দীর্ঘ চার মাস পর যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তাকে স্বাগত জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও দলটির সিনিয়র নেতারা তাকে অভ্যর্থনা জানান।
মঙ্গলবার (৬ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা ৪০মিনিটের দিকে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান সাবেক প্রধানমন্ত্রী।
এদিন মির্জা ফখরুল বলেন, ‘খালেদা জিয়া দীর্ঘকাল ফ্যাসিবাদের নির্যাতনে নির্যাতিত হয়েছেন। ফ্যাসিবাদ বিদায় নিলে কারাবন্দিত্ব থেকে মুক্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশে গিয়েছিলেন। সেখানে প্রায় চার মাস চিকিৎসা শেষে আজকে তিনি দেশে ফিরছেন। এটা আমাদের জন্য, জাতির জন্য একটা আনন্দের দিন।’
তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রে উত্তরণের এই সময়ে খালেদা জিয়ার উপস্থিতি একটি উল্লেখযোগ্য দিক। তার ফিরে আসা আমাদের গণতন্ত্রে উত্তরণ সহজ করবে। দেশকে সঠিক ও বৈষম্যহীন পথে নিয়ে যেতে সহযোগিতা করবে।’
এর আগে, উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৭ জানুয়ারি রাত ১১টা ৪৬ মিনিটে লন্ডনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়েন খালেদা জিয়া। পরদিন বাংলাদেশ সময় বিকেল ২টা ৫৮ মিনিটে লন্ডনের হিথ্রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে খালেদা জিয়াকে বহনকারী রয়েল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি।
এরপর তাকে সেখান থেকে সরাসরি ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ নিয়ে ভর্তি করা হয়। ১৭ দিনের ক্লিনিক-পর্ব শেষে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয় তাকে। ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে দেশে ফিরছেন সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী।
মঙ্গলবার (৬ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা ৪০মিনিটের দিকে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান সাবেক প্রধানমন্ত্রী।
এদিন মির্জা ফখরুল বলেন, ‘খালেদা জিয়া দীর্ঘকাল ফ্যাসিবাদের নির্যাতনে নির্যাতিত হয়েছেন। ফ্যাসিবাদ বিদায় নিলে কারাবন্দিত্ব থেকে মুক্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশে গিয়েছিলেন। সেখানে প্রায় চার মাস চিকিৎসা শেষে আজকে তিনি দেশে ফিরছেন। এটা আমাদের জন্য, জাতির জন্য একটা আনন্দের দিন।’
তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রে উত্তরণের এই সময়ে খালেদা জিয়ার উপস্থিতি একটি উল্লেখযোগ্য দিক। তার ফিরে আসা আমাদের গণতন্ত্রে উত্তরণ সহজ করবে। দেশকে সঠিক ও বৈষম্যহীন পথে নিয়ে যেতে সহযোগিতা করবে।’
এর আগে, উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৭ জানুয়ারি রাত ১১টা ৪৬ মিনিটে লন্ডনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়েন খালেদা জিয়া। পরদিন বাংলাদেশ সময় বিকেল ২টা ৫৮ মিনিটে লন্ডনের হিথ্রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে খালেদা জিয়াকে বহনকারী রয়েল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি।
এরপর তাকে সেখান থেকে সরাসরি ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ নিয়ে ভর্তি করা হয়। ১৭ দিনের ক্লিনিক-পর্ব শেষে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয় তাকে। ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে দেশে ফিরছেন সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী।