
দলের সুস্থ নেত্রী চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে এক নজর দেখতে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপস্থিতি বাড়ছে রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে৷ বিমানবন্দর থেকে বনানী হয়ে গুলশান পর্যন্ত দীর্ঘ সড়কপথে হাজার হাজার নেতাকর্মী জড়ো হয়েছেন। তাদের কারো হাতে জাতীয় ও দলীয় পতাকা, কারো হাতে বাদ্য-বাজনা৷ মাথায় লাল সবুজের কাপড়। পতাকা নেড়ে খালেদা জিয়াকে অভিবাদন জানাতে পুরোপুরি প্রস্তুত নেতাকর্মী ও ভক্তরা।
মঙ্গলবার সকাল সাতটার পর থেকেই বিমানবন্দর এলাকায় এমন দৃশ্য চোখে পড়ছে৷ যদিও খালেদা জিয়ার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা সকাল সাড়ে দশটায়। এর কয়েক ঘণ্টা আগে থেকে নেতাকর্মীরা সড়কে জড়ো হচ্ছেন৷
জাতীয়তাবাদী বাউল দলের উদ্যোগে দেখা গেছে একটি পিক আপে বাদ্য-বাজনা বাজিয়ে সড়ক প্রদক্ষিণ করছেন নেতাকর্মীরা। পিক আপে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমানকে নিয়ে শুভেচ্ছা সম্বলিত ফেস্টুন। সবাই উচ্চকণ্ঠে স্লোগান দিয়ে বিমানবন্দরের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করছেন।
ঢাকার বাইরে গাজীপুর নারায়ণগঞ্জ নরসিংদী মানিকগঞ্জের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে ভিড় করেছেন বিমানবন্দরে৷ বিএনপির অঙ্গ সংগঠন ছাত্রদল যুবদল স্বেচ্ছাসেবক দল মহিলা দলসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা আলাদা পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছেন। সবার হাতে দলীয় ও জাতীয় পতাকা। তবে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা কাউকে সড়কে নামতে দিচ্ছে না৷ সবাইকে ফুটপাতে দাঁড়িয়ে থাকার নির্দেশনা দিচ্ছেন আইনশৃংখলা রক্ষাবাহিনির সদস্য৷
উজ্জিবীত নেতাকর্মীরা বলছেন, সুস্থ নেত্রীকে বরণ করতে তাদের ব্যাপক প্রস্তুতি রয়েছে৷ তারা যান চলাচলও স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন৷
দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ রেখে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল বলেন, মঙ্গলবার এসএসসির পরীক্ষা আছে। যেহেতু ঢাকা বিমান বন্দর থেকে কাকলী পথ দিয়ে ম্যাডাম গুলশানের বাসায় যাবেন। আমি সকলকে অনুরোধ করতে চাই, রাস্তার ওপরে যেন কেউ না দাঁড়ায়। যারা অভ্যর্থনা জানাবেন তারা ফুটপাতে দাঁড়িয়ে যেন ম্যাডামকে অভ্যর্থনা জানান। দলের নেতা-কর্মীরা যাতে জাতীয় ও বিএনপি পতাকা হাতে নিয়ে ম্যাডামকে অভ্যর্থনা জানাবেন এটা আমরা নির্দেশনা দিয়েছি। মির্জা ফখরুল বলেন, পুলিশ কর্তৃপক্ষকে বলতে চাই, তারা যেন রাস্তায় কাউকে দাঁড়াতে না দেন। যারা ট্রাফিকের সঙ্গে জড়িত আছেন তাদের প্রতি।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমি বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের কাছে আমি আবেদন রাখতে চাই, কেউ যেন রাস্তায় না দাঁড়ান, ট্রাফিক বিঘ্নিত না করেন, পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্র যেতে যেন বাধার না পড়ে সেই ব্যাপারে সকলকে নজর রাখতে হবে। আমরা সবাই মিলে যথা সাধ্য চেষ্টা করব যাতে পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্র যেতে কোনো অসুবিধা না হয়।
বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত নেতাকর্মীদের দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। অঙ্গ সংগঠনের কে কোথায় অবস্থান নিয়ে খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাবে তা আগেই দলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল সাতটার পর থেকেই বিমানবন্দর এলাকায় এমন দৃশ্য চোখে পড়ছে৷ যদিও খালেদা জিয়ার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা সকাল সাড়ে দশটায়। এর কয়েক ঘণ্টা আগে থেকে নেতাকর্মীরা সড়কে জড়ো হচ্ছেন৷
জাতীয়তাবাদী বাউল দলের উদ্যোগে দেখা গেছে একটি পিক আপে বাদ্য-বাজনা বাজিয়ে সড়ক প্রদক্ষিণ করছেন নেতাকর্মীরা। পিক আপে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমানকে নিয়ে শুভেচ্ছা সম্বলিত ফেস্টুন। সবাই উচ্চকণ্ঠে স্লোগান দিয়ে বিমানবন্দরের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করছেন।
ঢাকার বাইরে গাজীপুর নারায়ণগঞ্জ নরসিংদী মানিকগঞ্জের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে ভিড় করেছেন বিমানবন্দরে৷ বিএনপির অঙ্গ সংগঠন ছাত্রদল যুবদল স্বেচ্ছাসেবক দল মহিলা দলসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা আলাদা পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছেন। সবার হাতে দলীয় ও জাতীয় পতাকা। তবে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা কাউকে সড়কে নামতে দিচ্ছে না৷ সবাইকে ফুটপাতে দাঁড়িয়ে থাকার নির্দেশনা দিচ্ছেন আইনশৃংখলা রক্ষাবাহিনির সদস্য৷
উজ্জিবীত নেতাকর্মীরা বলছেন, সুস্থ নেত্রীকে বরণ করতে তাদের ব্যাপক প্রস্তুতি রয়েছে৷ তারা যান চলাচলও স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছেন৷
দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ রেখে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল বলেন, মঙ্গলবার এসএসসির পরীক্ষা আছে। যেহেতু ঢাকা বিমান বন্দর থেকে কাকলী পথ দিয়ে ম্যাডাম গুলশানের বাসায় যাবেন। আমি সকলকে অনুরোধ করতে চাই, রাস্তার ওপরে যেন কেউ না দাঁড়ায়। যারা অভ্যর্থনা জানাবেন তারা ফুটপাতে দাঁড়িয়ে যেন ম্যাডামকে অভ্যর্থনা জানান। দলের নেতা-কর্মীরা যাতে জাতীয় ও বিএনপি পতাকা হাতে নিয়ে ম্যাডামকে অভ্যর্থনা জানাবেন এটা আমরা নির্দেশনা দিয়েছি। মির্জা ফখরুল বলেন, পুলিশ কর্তৃপক্ষকে বলতে চাই, তারা যেন রাস্তায় কাউকে দাঁড়াতে না দেন। যারা ট্রাফিকের সঙ্গে জড়িত আছেন তাদের প্রতি।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমি বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের কাছে আমি আবেদন রাখতে চাই, কেউ যেন রাস্তায় না দাঁড়ান, ট্রাফিক বিঘ্নিত না করেন, পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্র যেতে যেন বাধার না পড়ে সেই ব্যাপারে সকলকে নজর রাখতে হবে। আমরা সবাই মিলে যথা সাধ্য চেষ্টা করব যাতে পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্র যেতে কোনো অসুবিধা না হয়।
বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত নেতাকর্মীদের দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। অঙ্গ সংগঠনের কে কোথায় অবস্থান নিয়ে খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাবে তা আগেই দলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।