
হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ চলাকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজু ভাস্কর্যের সামনে ‘জাগ্রত জুলাই’ নামক একটি স্ট্যান্ডে শেখ হাসিনার কুশপুত্তলিকায় জুতাপেটার ঘটনায় সংগঠনটি কোনো সম্পৃক্ততা নেই বলে জানিয়েছেন হেফাজত মহাসচিব আল্লামা সাজিদুর রহমান।
রোববার (৪ মে) এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, জনতার ক্ষোভের শিকার ফ্যাসিস্ট হাসিনার কুশপুত্তলিকার সঙ্গে হেফাজতের কোনো সম্পর্ক নেই।
বিবৃতিতে হেফাজত মহাসচিব বলেন, ১ মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে ‘জাগ্রত জুলাই’ নামে স্টিকার লাগানো একটি স্ট্যান্ডে গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট হাসিনার কুশপুত্তলিকাটি ফাঁসির দড়িতে ঝোলানো হয় মর্মে এমন সংবাদ ‘The Dacca’ নামক একটি প্লাটফর্মের ফেসবুক পেইজে নিউজ আকারে পাওয়া যায়। এতে বোঝা যায়, জুলাইর যোদ্ধা শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদস্বরূপ কুশপুত্তলিকাটি আগেই সেখানে ঝুলিয়ে রেখেছিল। আমাদের মহাসমাবেশের বাইরে রাজু ভাস্কর্যের সামনে জনতার ক্ষোভের শিকার ফ্যাসিস্ট হাসিনার কুশপুত্তলিকার সঙ্গে হেফাজতে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই।
সাজিদুর রহমান বলেন, ঘটনাটির সাথে হেফাজতকে জড়িয়ে নারীর প্রতি ‘বিদ্বেষ’ আকারে যারা অপপ্রচার করছে, তারা জুলাই বিপ্লবের শত্রু আওয়ামী দোসর ছাড়া আর কিছু নয়। মূলত গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট হাসিনার প্রতি সাধারণ জনতার ক্ষোভ হিসেবেই ঘটনাটি ঘটেছে বলে আমরা মনে করি। এছাড়া নারীর প্রতি ঘৃণা বা বিদ্বেষ আমরা সমর্থন করি না।
হেফাজত মহাসচিব বলেন, আমাদের মহাসমাবেশকে আমরা পূর্ণ শান্তি-শৃঙ্খলার সাথেই সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছি। অতীতে ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে আমাদের জমায়েতের ওপর পুলিশ আক্রমণ করে সহিংস পরিস্থিতি তৈরি করে সহিংসতার দায় আমাদের ওপর চাপিয়ে দিত। তখন থেকে একদল সেক্যুলার মিডিয়া ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে অপপ্রচার চালিয়ে দেশে-বিদেশে আমাদের প্রতি ঘৃণা তৈরি করেছে।
সাজিদুর রহমান বলেন, ৩ মে মহাসমাবেশে হেফাজতে ইসলাম নারীর ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে আগামী তিন মাসের মধ্যে বিভাগীয় সম্মেলন ও প্রচারণা চালানোর কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। হেফাজত নারীর সম্মান মর্যাদা ও ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে। হেফাজত নেতা কর্মীরা নারীর অসম্মান হয় এমন কাজ করতে পারে না। কিন্তু ফ্যাসিস্ট পন্থায় আমাদের দমন করার বাসনা থেকেই আমাদের বিরুদ্ধে সবসময় নারীবিদ্বেষের অপপ্রচার চালায় উগ্র সেক্যুলার গোষ্ঠী।
রোববার (৪ মে) এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, জনতার ক্ষোভের শিকার ফ্যাসিস্ট হাসিনার কুশপুত্তলিকার সঙ্গে হেফাজতের কোনো সম্পর্ক নেই।
বিবৃতিতে হেফাজত মহাসচিব বলেন, ১ মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে ‘জাগ্রত জুলাই’ নামে স্টিকার লাগানো একটি স্ট্যান্ডে গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট হাসিনার কুশপুত্তলিকাটি ফাঁসির দড়িতে ঝোলানো হয় মর্মে এমন সংবাদ ‘The Dacca’ নামক একটি প্লাটফর্মের ফেসবুক পেইজে নিউজ আকারে পাওয়া যায়। এতে বোঝা যায়, জুলাইর যোদ্ধা শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদস্বরূপ কুশপুত্তলিকাটি আগেই সেখানে ঝুলিয়ে রেখেছিল। আমাদের মহাসমাবেশের বাইরে রাজু ভাস্কর্যের সামনে জনতার ক্ষোভের শিকার ফ্যাসিস্ট হাসিনার কুশপুত্তলিকার সঙ্গে হেফাজতে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই।
সাজিদুর রহমান বলেন, ঘটনাটির সাথে হেফাজতকে জড়িয়ে নারীর প্রতি ‘বিদ্বেষ’ আকারে যারা অপপ্রচার করছে, তারা জুলাই বিপ্লবের শত্রু আওয়ামী দোসর ছাড়া আর কিছু নয়। মূলত গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট হাসিনার প্রতি সাধারণ জনতার ক্ষোভ হিসেবেই ঘটনাটি ঘটেছে বলে আমরা মনে করি। এছাড়া নারীর প্রতি ঘৃণা বা বিদ্বেষ আমরা সমর্থন করি না।
হেফাজত মহাসচিব বলেন, আমাদের মহাসমাবেশকে আমরা পূর্ণ শান্তি-শৃঙ্খলার সাথেই সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছি। অতীতে ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে আমাদের জমায়েতের ওপর পুলিশ আক্রমণ করে সহিংস পরিস্থিতি তৈরি করে সহিংসতার দায় আমাদের ওপর চাপিয়ে দিত। তখন থেকে একদল সেক্যুলার মিডিয়া ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে অপপ্রচার চালিয়ে দেশে-বিদেশে আমাদের প্রতি ঘৃণা তৈরি করেছে।
সাজিদুর রহমান বলেন, ৩ মে মহাসমাবেশে হেফাজতে ইসলাম নারীর ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে আগামী তিন মাসের মধ্যে বিভাগীয় সম্মেলন ও প্রচারণা চালানোর কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। হেফাজত নারীর সম্মান মর্যাদা ও ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে। হেফাজত নেতা কর্মীরা নারীর অসম্মান হয় এমন কাজ করতে পারে না। কিন্তু ফ্যাসিস্ট পন্থায় আমাদের দমন করার বাসনা থেকেই আমাদের বিরুদ্ধে সবসময় নারীবিদ্বেষের অপপ্রচার চালায় উগ্র সেক্যুলার গোষ্ঠী।