
গাজীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
রোববার (৪ মে) রাত ১০টার দিকে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে হামলার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জানি না হাসনাত আব্দুল্লাহ কাদের পথের কাঁটা।’
ফেসবুক পোস্টে ডা. শফিকুর রহমান লিখেছেন, ‘গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা, নিন্দা জানাই। হাসনাত আব্দুল্লাহ-Hasnat Abdullah এর ওপর যে বা যারা হামলা করেছে এটা কাপুরুষোচিত।’
তিনি লেখেন, ‘প্রতিবাদী কণ্ঠকে কখনো হামলা করে থামানো যায় না। জানি না হাসনাত আবদুল্লাহ কাদের চোখের বালি কিংবা পথের কাঁটা। তবে এটা কোনো রাজনৈতিক আচরণ নয়। নিঃসন্দেহে এটা সন্ত্রাসী কার্যক্রম।’
রোববার (৪ মে) সন্ধ্যায় গাজীপুরে হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় হাসনাতের গাড়ির একটি কাচ ভেঙে যায়। এতে তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হন।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক চৌহান হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ঘটনা জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে মহানগর পুলিশ হাসনাত আবদুল্লাহর অবস্থান শনাক্তের চেষ্টা করে। হামলার ঘটনা ঘটার পর হাসনাত আবদুল্লাহকে বহনকারী গাড়িটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। পথে বোর্ডবাজার এলাকায় ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) সামনে পৌঁছালে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হাসনাত আবদুল্লাহর নিরাপত্তায় এগিয়ে আসেন। পরে সেখানে তিনি গাড়ি থেকে নামেন এবং ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় গাজীপুর মহানগর পুলিশের কর্মকর্তারা সেখানে যান।
রোববার (৪ মে) রাত ১০টার দিকে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে হামলার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জানি না হাসনাত আব্দুল্লাহ কাদের পথের কাঁটা।’
ফেসবুক পোস্টে ডা. শফিকুর রহমান লিখেছেন, ‘গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা, নিন্দা জানাই। হাসনাত আব্দুল্লাহ-Hasnat Abdullah এর ওপর যে বা যারা হামলা করেছে এটা কাপুরুষোচিত।’
তিনি লেখেন, ‘প্রতিবাদী কণ্ঠকে কখনো হামলা করে থামানো যায় না। জানি না হাসনাত আবদুল্লাহ কাদের চোখের বালি কিংবা পথের কাঁটা। তবে এটা কোনো রাজনৈতিক আচরণ নয়। নিঃসন্দেহে এটা সন্ত্রাসী কার্যক্রম।’
রোববার (৪ মে) সন্ধ্যায় গাজীপুরে হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় হাসনাতের গাড়ির একটি কাচ ভেঙে যায়। এতে তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হন।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক চৌহান হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ঘটনা জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে মহানগর পুলিশ হাসনাত আবদুল্লাহর অবস্থান শনাক্তের চেষ্টা করে। হামলার ঘটনা ঘটার পর হাসনাত আবদুল্লাহকে বহনকারী গাড়িটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। পথে বোর্ডবাজার এলাকায় ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) সামনে পৌঁছালে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হাসনাত আবদুল্লাহর নিরাপত্তায় এগিয়ে আসেন। পরে সেখানে তিনি গাড়ি থেকে নামেন এবং ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় গাজীপুর মহানগর পুলিশের কর্মকর্তারা সেখানে যান।