
গাজীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে এনসিপি।
রোববার (৪ মে) রাত ১০টার পর রাজধানীর বাংলামোটর থেকে মিছিলটি বের হয়। বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নিয়েছেন এনসিপির নেতাকর্মীরা।
এ সময় তারা হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার ও আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধের দাবি জানান।
এসময় বিক্ষোভকারীদের হাসনাত, হাসনাত বলে স্লোগান দিতে দেখা যায়। এ ছাড়া দলটির নেতারা ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম, সংগ্রাম’, ‘আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, অ্যাকশন টু অ্যাকশন’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘নিষিদ্ধ নিষিদ্ধ করো, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো’, ‘হাসনাতের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘জুলাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে, অ্যাকশন টু অ্যাকশন’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
প্রসঙ্গত, রোববার (৪ মে) সন্ধ্যায় গাজীপুরে হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় হাসনাতের গাড়ির একটি কাচ ভেঙে যায়। এতে তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হন।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক চৌহান হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ঘটনা জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে মহানগর পুলিশ হাসনাত আবদুল্লাহর অবস্থান শনাক্তের চেষ্টা করে। হামলার ঘটনা ঘটার পর হাসনাত আবদুল্লাহকে বহনকারী গাড়িটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। পথে বোর্ডবাজার এলাকায় ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) সামনে পৌঁছালে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হাসনাত আবদুল্লাহর নিরাপত্তায় এগিয়ে আসেন। পরে সেখানে তিনি গাড়ি থেকে নামেন এবং ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় গাজীপুর মহানগর পুলিশের কর্মকর্তারা সেখানে যান।
রোববার (৪ মে) রাত ১০টার পর রাজধানীর বাংলামোটর থেকে মিছিলটি বের হয়। বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নিয়েছেন এনসিপির নেতাকর্মীরা।
এ সময় তারা হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার ও আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধের দাবি জানান।
এসময় বিক্ষোভকারীদের হাসনাত, হাসনাত বলে স্লোগান দিতে দেখা যায়। এ ছাড়া দলটির নেতারা ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম, সংগ্রাম’, ‘আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, অ্যাকশন টু অ্যাকশন’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘নিষিদ্ধ নিষিদ্ধ করো, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো’, ‘হাসনাতের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘জুলাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’, ‘সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে, অ্যাকশন টু অ্যাকশন’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
প্রসঙ্গত, রোববার (৪ মে) সন্ধ্যায় গাজীপুরে হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় হাসনাতের গাড়ির একটি কাচ ভেঙে যায়। এতে তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হন।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক চৌহান হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ঘটনা জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে মহানগর পুলিশ হাসনাত আবদুল্লাহর অবস্থান শনাক্তের চেষ্টা করে। হামলার ঘটনা ঘটার পর হাসনাত আবদুল্লাহকে বহনকারী গাড়িটি ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। পথে বোর্ডবাজার এলাকায় ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) সামনে পৌঁছালে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হাসনাত আবদুল্লাহর নিরাপত্তায় এগিয়ে আসেন। পরে সেখানে তিনি গাড়ি থেকে নামেন এবং ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় গাজীপুর মহানগর পুলিশের কর্মকর্তারা সেখানে যান।