
রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় টাউন হল সংলগ্ন শেরশাহ শূরী রোডে ব্যবসায়ী মনির হোসেনের বাসার গ্যারেজে ঢুকে ফের গুলি করেছে সন্ত্রাসীরা।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকালে এ ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। এক মাস আগে একই ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার এ কে এম মেহেদী হাসান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, মোটরসাইকেলে আসা সন্ত্রাসীরা ওই ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি করে বলে জানা গেছে।
তিনি আরো বলেন, প্রায় এক মাস আগে গত ২৪ মার্চ শেরশাহ সূরী রোডের ওই ব্যবসায়ীর বাসার নিচতলায় দুই সন্ত্রাসী ঢুকে গুলি করে পালিয়ে যায়।
আগের ঘটনার সঙ্গে এটার কোনো মিল আছে কি না, তার তদন্ত চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, এর আগের ঘটনায় করা মামলায় একজনকে গ্রেফতারের পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ বলছে, বিকালের দিকে একটি মোটরসাইকেলে আসা দুই ব্যক্তির মধ্যে পেছনে বসা একজন নেমে বাড়ির গ্যারেজে ঢুকে গুলি চালান। এরপর একই মোটরসাইকেলে করে পালিয়ে যান।
মনির হোসেন বলেন, এক মাস আগের ওই ঘটনার সময় বাসায় না থাকলেও এবার বাসার নিচতলায় ছিলেন তিনি। সন্ত্রাসীরা এসে এক রাউন্ড গুলি করে চলে যায়।
তিনি বলেন, এ ঘটনায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। বিষয়টি হতাশাজনক দাবি করে তিনি বলেন, দুই সন্ত্রাসী এসে ক্যাপ্টেন পাঠিয়েছে বলে বাসার লোকজনের কাছে চাঁদা চায়। তারা একপর্যায়ে বাসার ভেতরে গুলি করে আতঙ্ক সৃষ্টি করে চলে যায়। তবে গুলি কারো গায়ে লাগেনি। ঘটনার একটি ভিডিও এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকালে এ ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। এক মাস আগে একই ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার এ কে এম মেহেদী হাসান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, মোটরসাইকেলে আসা সন্ত্রাসীরা ওই ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি করে বলে জানা গেছে।
তিনি আরো বলেন, প্রায় এক মাস আগে গত ২৪ মার্চ শেরশাহ সূরী রোডের ওই ব্যবসায়ীর বাসার নিচতলায় দুই সন্ত্রাসী ঢুকে গুলি করে পালিয়ে যায়।
আগের ঘটনার সঙ্গে এটার কোনো মিল আছে কি না, তার তদন্ত চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, এর আগের ঘটনায় করা মামলায় একজনকে গ্রেফতারের পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ বলছে, বিকালের দিকে একটি মোটরসাইকেলে আসা দুই ব্যক্তির মধ্যে পেছনে বসা একজন নেমে বাড়ির গ্যারেজে ঢুকে গুলি চালান। এরপর একই মোটরসাইকেলে করে পালিয়ে যান।
মনির হোসেন বলেন, এক মাস আগের ওই ঘটনার সময় বাসায় না থাকলেও এবার বাসার নিচতলায় ছিলেন তিনি। সন্ত্রাসীরা এসে এক রাউন্ড গুলি করে চলে যায়।
তিনি বলেন, এ ঘটনায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। বিষয়টি হতাশাজনক দাবি করে তিনি বলেন, দুই সন্ত্রাসী এসে ক্যাপ্টেন পাঠিয়েছে বলে বাসার লোকজনের কাছে চাঁদা চায়। তারা একপর্যায়ে বাসার ভেতরে গুলি করে আতঙ্ক সৃষ্টি করে চলে যায়। তবে গুলি কারো গায়ে লাগেনি। ঘটনার একটি ভিডিও এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।