
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সীমিত পরিসরে হলেও প্রবাসীদের ভোটাধিকার প্রয়োগের ব্যবস্থা করার ইচ্ছা থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলোর সমর্থন ছাড়া এটি বাস্তবায়ন সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নির্বাচন ভবনের অডিটরিয়ামে আয়োজিত প্রবাসীদের ভোটদান পদ্ধতি নির্ধারণে অংশীজনদের নিয়ে আয়োজিত সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার প্রথমেই ওয়াদা করেছিলাম যে আসছে নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটের ব্যবস্থা করবো। প্রবাসীরাও দেখা করে ভোটের ব্যবস্থা করার অনুরোধ করেন। আগামী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা আমাদের ওয়াদা। সবার দাবিও এটা আমাদের কাছে। আমরা এটা নিয়ে কাজ করেছি। দেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতা ও শিক্ষা সব কিছু পর্যালোচনা করে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবো।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ইনহাউস এটা নিয়ে অনেক আলোচনা করেছি। বুয়েট, ডুয়েট, এমআইএসটিসহ দেশি-বিদেশি ফার্মকে যুক্ত করে একটা ব্যবস্থা বের করার চেষ্টা করেছি।’
সিইসি বলেন, ‘দেশের আর্থ-সামাজিক বাস্তবতা, সাক্ষরতার হার দেখে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সব বিবেচনা করে বিশেষজ্ঞরা প্রস্তাব করেছে। আমরা আপনাদের পরামর্শ নিয়ে এগোতে চাই। আমাদের দলগুলোর সমর্থন যদি না পাই তাহলে বাস্তবায়ন হবে না। কস্ট ইফেকটিভ, সহজে উপযোগিতা যাতে হয় সেভাবে এগোতে হবে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমরা চাই পরবর্তী নির্বাচনে অন্তত যাত্রাটা হোক। আমাদের পাশের দেশ ভারত এখনও চালু করতে পারেনি। অনেক দেশ করেছে। তবে আমরা সীমিত পরিসরে অন্তত শুরুটা করতে চাই।’
নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘দেশের মোট ভোটারের ১০ শতাংশের মতো প্রবাসী ভোটার। আশা করি সবার মতামত নিয়ে এটা বাস্তবায়ন করতে পারবো।’
ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘প্রবাসীরা ভোট দিতে না পারলে ভোটের কাস্ট হারে প্রভাব পড়ে। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ নির্বাচন কমিশন। আমরা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট চাই। এই উৎসবে প্রবাসীদের অন্তর্ভুক্ত করতে চাই।’
সেমিনারে অন্য নির্বাচন কমিশনার, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. মতিউর রহমান আকন্দসহ বিভিন্ন দলের প্রতিনিধি, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নির্বাচন ভবনের অডিটরিয়ামে আয়োজিত প্রবাসীদের ভোটদান পদ্ধতি নির্ধারণে অংশীজনদের নিয়ে আয়োজিত সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার প্রথমেই ওয়াদা করেছিলাম যে আসছে নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটের ব্যবস্থা করবো। প্রবাসীরাও দেখা করে ভোটের ব্যবস্থা করার অনুরোধ করেন। আগামী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা আমাদের ওয়াদা। সবার দাবিও এটা আমাদের কাছে। আমরা এটা নিয়ে কাজ করেছি। দেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতা ও শিক্ষা সব কিছু পর্যালোচনা করে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবো।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ইনহাউস এটা নিয়ে অনেক আলোচনা করেছি। বুয়েট, ডুয়েট, এমআইএসটিসহ দেশি-বিদেশি ফার্মকে যুক্ত করে একটা ব্যবস্থা বের করার চেষ্টা করেছি।’
সিইসি বলেন, ‘দেশের আর্থ-সামাজিক বাস্তবতা, সাক্ষরতার হার দেখে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সব বিবেচনা করে বিশেষজ্ঞরা প্রস্তাব করেছে। আমরা আপনাদের পরামর্শ নিয়ে এগোতে চাই। আমাদের দলগুলোর সমর্থন যদি না পাই তাহলে বাস্তবায়ন হবে না। কস্ট ইফেকটিভ, সহজে উপযোগিতা যাতে হয় সেভাবে এগোতে হবে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমরা চাই পরবর্তী নির্বাচনে অন্তত যাত্রাটা হোক। আমাদের পাশের দেশ ভারত এখনও চালু করতে পারেনি। অনেক দেশ করেছে। তবে আমরা সীমিত পরিসরে অন্তত শুরুটা করতে চাই।’
নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘দেশের মোট ভোটারের ১০ শতাংশের মতো প্রবাসী ভোটার। আশা করি সবার মতামত নিয়ে এটা বাস্তবায়ন করতে পারবো।’
ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘প্রবাসীরা ভোট দিতে না পারলে ভোটের কাস্ট হারে প্রভাব পড়ে। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ নির্বাচন কমিশন। আমরা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট চাই। এই উৎসবে প্রবাসীদের অন্তর্ভুক্ত করতে চাই।’
সেমিনারে অন্য নির্বাচন কমিশনার, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. মতিউর রহমান আকন্দসহ বিভিন্ন দলের প্রতিনিধি, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন।