
সম্প্রতি কাশ্মীরের সন্ত্রাসী হামলার জেরে দুই পারমানবিক শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যেই টানা তৃতীয়বারের মতো দুই দেশের বিরোধপূর্ণ কাশ্মীর সীমান্তের লাইন অব কন্ট্রোলে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর বরাত দিয়ে শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে। তবে দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে গুলি বিনিময়ে হলেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী একাধিক পোস্ট থেকে গুলি চালিয়েছে।
অবশ্য ভারতীয় গণমাধ্যমে গোলাগুলির বিষয়ে বরাবরের মতো পাকিস্তানকে দোষারোপ করা হলেও পাকিস্তানের পক্ষ থেকে বা দেশটির সংবাদমাধ্যমে এখনও এ বিষয়ে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।
ভারতীয় সেনবাহিনীর দাবি, নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে আবারও যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে পাকিস্তানি সেনারা। চার রাতের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো পাকিস্তানি সেনারা ভারতীয় পক্ষকে উসকানি দেওয়ার চেষ্টা করেছে।
এ ছাড়া ভারতীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে, পাকিস্তান গুলিবর্ষণ করলে ভারতও পাল্টা গুলিবর্ষণ করে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, ‘২৭-২৮ এপ্রিল রাতের মধ্যে কুপওয়ারা ও পুঞ্চ জেলার বিপরীত পাশে পাকিস্তানের সেনাঘাঁটি থেকে বিনা উসকানিতে ছোট অস্ত্র দিয়ে গুলিবর্ষণ শুরু হয়। ভারতীয় সেনারা দ্রুত এবং কার্যকরভাবে তার জবাব দিয়েছে।’
এর আগে, এর আগে রোববারও কাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এদিনের গোলাগুলির বিষয়ে চীনের সংবাদসংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, কোনও ধরনের প্ররোচনা ছাড়াই নিয়ন্ত্রণরেখায় গুলি চালাতে শুরু করে ভারতীয় সেনারা, পরে পাকিস্তানও পাল্টা গুলি চালিয়ে জবাব দিয়েছে।
তার আগে, বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাতে ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
সেবারও পাকিস্তানি সেনাবাহিনী প্রথমে ভারতের কয়েকটি পোস্ট লক্ষ্য করে গুলি চালানো এবং এর জবাবে ভারতের সেনাবাহিনী পালটা গুলি ছোড়ার কথা জানায় এনডিটিভি।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর বরাত দিয়ে শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে। তবে দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে গুলি বিনিময়ে হলেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী একাধিক পোস্ট থেকে গুলি চালিয়েছে।
অবশ্য ভারতীয় গণমাধ্যমে গোলাগুলির বিষয়ে বরাবরের মতো পাকিস্তানকে দোষারোপ করা হলেও পাকিস্তানের পক্ষ থেকে বা দেশটির সংবাদমাধ্যমে এখনও এ বিষয়ে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।
ভারতীয় সেনবাহিনীর দাবি, নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে আবারও যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে পাকিস্তানি সেনারা। চার রাতের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো পাকিস্তানি সেনারা ভারতীয় পক্ষকে উসকানি দেওয়ার চেষ্টা করেছে।
এ ছাড়া ভারতীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে, পাকিস্তান গুলিবর্ষণ করলে ভারতও পাল্টা গুলিবর্ষণ করে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, ‘২৭-২৮ এপ্রিল রাতের মধ্যে কুপওয়ারা ও পুঞ্চ জেলার বিপরীত পাশে পাকিস্তানের সেনাঘাঁটি থেকে বিনা উসকানিতে ছোট অস্ত্র দিয়ে গুলিবর্ষণ শুরু হয়। ভারতীয় সেনারা দ্রুত এবং কার্যকরভাবে তার জবাব দিয়েছে।’
এর আগে, এর আগে রোববারও কাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এদিনের গোলাগুলির বিষয়ে চীনের সংবাদসংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, কোনও ধরনের প্ররোচনা ছাড়াই নিয়ন্ত্রণরেখায় গুলি চালাতে শুরু করে ভারতীয় সেনারা, পরে পাকিস্তানও পাল্টা গুলি চালিয়ে জবাব দিয়েছে।
তার আগে, বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাতে ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
সেবারও পাকিস্তানি সেনাবাহিনী প্রথমে ভারতের কয়েকটি পোস্ট লক্ষ্য করে গুলি চালানো এবং এর জবাবে ভারতের সেনাবাহিনী পালটা গুলি ছোড়ার কথা জানায় এনডিটিভি।